নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনীতে হত্যা মন্দিরে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাটের অভিযোগে করা তিন মামলা তদন্তের দায়িত্ব পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দেয়া হয়েছে।
বিষয়টি নোয়াখালীর পুলিশ সুপার শহীদুল ইসলাম বুধবার বেলা ১১টার দিকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘চৌমুহনীর ইসকন মন্দিরে দুটি হত্যা ঘটনায় করা মামলা, কলেজ রোডের তিনটি মন্দিরে ভাঙচুর মামলা ও ব্যাংক রোডের দুটি মন্দিরে ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলার তদন্ত করবে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ।’
তিনি আরও বলেন, মন্দিরে ভাঙচুর ও সহিংসতার অভিযোগে করা ২৬ মামলায় এখন পর্যন্ত ২০১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে ৯০ জন এজাহারভুক্ত এবং ১১১ জন সন্দেহভাজন আসামি। তাদের মধ্যে ছয়জন জবানবন্দি দিয়েছেন।
সিআইডি নোয়াখালীর পুলিশ সুপার বশির আহমেদ বলেন, ‘আমরা এখনও অফিসিয়াল কোনো চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে পরবর্তি পদক্ষেপ নেয়া হবে।’