বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ওটিসিফেরত তমিজউদ্দিন শেয়ারে দেবে ২ টাকা

  •    
  • ২৬ অক্টোবর, ২০২১ ১৯:১৪

গত ১৩ জুন ওটিসি থেকে ফিরে কোম্পানিটির শেয়ার দর টানা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে তা ছাড়িয়ে যায় ২০০ টাকা। সর্বোচ্চ দর ২০২ টাকা উঠে যাওয়ার পর দাম কমতে শুরু করে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন দাম দাঁড়ায় ১৭০ টাকা ৩০ পয়সা।

ওভার দ্য কাউন্টারে (ওটিসি) থাকার সময় টানা চার বছর লভ্যাংশ দেয়া তজিমউদ্দিন টেক্সটাইল মূল মার্কেটে ফেরার বছরও শেয়ারধারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ। অর্থাৎ শেয়ারধারীরা শেয়ারপ্রতি ২ টাকা পাবেন লভ্যাংশ হিসেবে।

২০২০ সালের জুলাই থেকে গত জুন পর্যন্ত কোম্পানির আর্থিক হিসাব পর্যালোচনা করে মঙ্গলবার পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত নেয়।

এই প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা।

চলতি বছর মার্চ পর্যন্ত তৃতীয় প্রান্তিক শেষে তমিজউদ্দিনের শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৯৮ পয়সা। শেষ প্রান্তিকে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তাদের আয় হয়েছে আরও ১ টাকা ৭ পয়সা।

কোম্পানিটির আয়ের পাশাপাশি সম্পদমূল্যও বেড়েছে। ২০২০ সালের জুন শেষে শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ৮০ টাকা ৫০ পয়সা। তা বেড়ে এবার হয়েছে ৮২ টাকা ৩০ পয়সা।

এই লভ্যাংশ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ঠিক করা হয়েছে আগামী ২৩ নভেম্বর। অর্থাৎ যারা এই লভ্যাংশ নিতে চান, তাদের সেদিন শেয়ার ধরে রাখতে হবে। লভ্যাংশ চূড়ান্ত করতে বার্ষিক সাধারণ সভা ডাকা হয়েছে আগামী ২৩ ডিসেম্বর।

লোকসান, বার্ষিক সাধারণ সভা না করা, ইলেকট্রনিক শেয়ারে ট্রান্সফার না করাসহ নানা কারণে কোম্পানিটিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়।

তবে টানা ৫ বছর মুনাফায় থাকা, গত দুই অর্থবছরে লভ্যাংশ বিতরণ করা কোম্পানিটিকে মূল মার্কেটে ফিরিয়ে আনা হয় গত ১৩ জুন।

ফিরেই উড়তে থাকে শেয়ার দর। সেই থেকে প্রতিদিনই সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হতে থাকে। এভাবে টানা বেড়ে জুলাইয়ের মাঝামাঝি শেয়ার দর ৯০ টাকা উঠে যায়।

এরপর আগস্টের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত কোনো দিন ৮০ টাকার নিচে এবং কোনো দিন ৮০ টাকা ছাড়িয়ে লেনদেন হতে থাকে।

২৪ আগস্ট থেকে দ্বিতীয় ধাপের উত্থান শুরু হয়। চলে সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরু পর্যন্ত। এবার শেয়ার দর ছাড়িয়ে যায় ২০০ টাকা। সর্বোচ্চ ২০২ টাকা ওঠার পর শুরু হয় পতন। ৭ অক্টোবর নেমে আসে ১৩৮ টাকায়। সেখান থেকে পরে কিছুটা বেড়ে লভ্যাংশ ঘোষণার দিন দাম দাঁড়ায় ১৭০ টাকা ৩০ পয়সা।

এ বিভাগের আরো খবর