বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

লোকসান আরও বেড়েছে আইসিবি ব্যাংকের

  •    
  • ২১ অক্টোবর, ২০২১ ২০:১০

গত বছর তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি লোকসানের বৃত্ত থেকে বের হয়ে এসেছিল। সে বছর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রথমবারের মতো শেয়ার প্রতি ১৭ পয়সা আয় করে চমক দেখায়। তবে অর্থবছর শেষে সেই লোকসানের বৃত্তেই থাকে।

শেয়ারদর বাড়তে থাকলেও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের আর্থিক স্বাস্থ্যের কোনো উন্নতি হয়নি।

টানা তৃতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটি লোকসান দিল আর এর মধ্য দিয়ে গত জানুয়ার থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শেয়ার প্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর এই সময়ে লোকসান ছিল ১৫ পয়সা।

এর মধ্যে ৩২ পয়সা লোকসান ছিল জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত। আর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থেকে তিন মাসে লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা।

বৃহস্পতিবার কোস্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক শেষে এই অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

গত বছর তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি লোকসানের বৃত্ত থেকে বের হয়ে এসেছিল। সে বছর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রথমবারের মতো শেয়ার প্রতি ১৭ পয়সা আয় করে চমক দেখায়। তবে অর্থবছর শেষে সেই লোকসানের বৃত্তেই থাকে।

লোকসানের কারণে লভ্যাংশ দিতে না পারলেও গত এক বছরে ব্যাংকটির শেয়ার মূল্যে উল্লম্ফন হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ ব্যাংক গত বছর আকর্ষণীয় লভ্যাংশ ঘোষণা করলেও সেগুলোর শেয়ার মূল্য বেড়েছে কমই।

বিপরীতে লভ্যাংশ দিতে না পারা আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর এই সময়ে দ্বিগুণ হয়ে যায়।

গত বছরের জুলাইয়ে শেয়ারদর ২ টাকা ৮০ পয়সা থাকলেও বর্তমান দর ৫ টাকা ৫০ পয়সা।

তবে মাঝে একবার শেয়ারদর বেড়ে ৭ টাকা ৪০ পয়সা হয়ে যায়। ব্যাংকটি মুনাফায় ফিরছে, এমন গুঞ্জনের পাশাপাশি মালিকানা বদলের গুজব ছড়িয়ে পড়ার পর শেয়ারমূল্য বাড়তে থাকে। পাশাপাশি বাড়ে লেনদেন।

তবে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধনে দুর্বল নানা কোম্পানির পাশাপাশি আইসিবি ইসলামীও ব্যাপক দর হারিয়েছে। মাঝে দাম এক পর্যায়ে ৪ টাকা ৭০ পয়সাতেও নেমে গিয়েছিল। পরে কিছুটা বাড়ে।

কোম্পানিটির লোকসানের পাশাপাশি শেয়ার প্রতি দায়ও বাড়ছে। এই কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কোনো সম্পদ নেই। উল্টো দায় আছে ১৮ টাকা ১ পয়সা। এটি গত সেপ্টেম্বরের হিসাব। গত বছরের ডিসেম্বরে এই দায় ছিল ১৭ টাকা ৫৪ পয়সা।

এ বিভাগের আরো খবর