বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে নারীর নির্যাতন মামলা

  •    
  • ২৬ আগস্ট, ২০২১ ২৩:১৩

আসামি সার্জেন্ট ইকবাল হোসেন বলেন, সোনিয়াকে আমি তালাক দিয়েছি। এরপর তিনি ফোনের সংযোগ কেটে দেন এবং আর ফোন রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

চট্টগ্রামের আদালতে ইকবাল হোসেন নামের এক ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্টের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে মামলা করেছেন এক নারী।

বৃহস্পতিবার বিকেলে ৪টার দিকে চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল–৭ এর বিচারক বেগম ফেরদৌস আরা মামলাটি গ্রহণ করেন।

পাশাপাশি মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ থানা পুলিশকে অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

মামলার বাদী ওই নারী নিজেকে অভিযুক্ত ইকবাল হোসেনের স্ত্রী দাবি করেছেন। ইকবাল খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশে ট্রাফিক সার্জেন্ট হিসেবে কর্মরত আছে। বাদী চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জে একটি ক্লিনিকে কর্মরত।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল–৭ এর বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন বলেন, আদালত মামলার বাদী ডা. সোনিয়া সামাদের বক্তব্য নিয়েছেন। পাশাপাশি জোরারগঞ্জ থানা পুলিশকে অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ইকবালের সঙ্গে বাদীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে বাদীকে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকেন ইকবাল। বাদীর মা–বাবা ইতালিপ্রবাসী। অভিযুক্তের মানসিক নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে গত ৬ এপ্রিল যৌতুকের এক লাখ টাকা অভিযুক্ত ইকবালকে বুঝিয়ে দেন। এরপর বাদীর ঢাকার সাভারে থাকা পাঁচ তলা বাড়ি, একটি প্রাইভেট কার তার নামে লিখে দিতে বাদীকে চাপ দিতে থাকেন ইকবাল। গত ২৫ জুলাই বাদীর জোরারগঞ্জের বাসায় এসে অভিযুক্ত ইকবাল হোসেন যৌতুকের জন্য স্ত্রী সোনিয়াকে নির্যাতন করেন।

এই ব্যাপারে আসামি সার্জেন্ট ইকবাল হোসেন বলেন, সোনিয়াকে আমি তালাক দিয়েছি। এরপর তিনি ফোনের সংযোগ কেটে দেন এবং আর ফোন রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

এ বিভাগের আরো খবর