বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শেষ ঘণ্টায় পুঁজিবাজারে হঠাৎ পতন

  •    
  • ২৫ আগস্ট, ২০২১ ১৪:৫১

আর্থিক ও বিমা খাত ছাড়া উত্থান নেই কোনো খাতেই। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত তাও দর ধরে রাখতে পেরেছে। কিন্তু ঢালাও পতন হয়েছে ব্যাংক ও বস্ত্র খাতে। ব্যাংক খাত দর হারালেও শেয়ারপ্রতি দাম কমার পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু বেশ ভালোই দর হারিয়েছে বস্ত্র খাত। দিনের সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির ৫টিই এই খাতের।

বেলা ১টা ১৯ মিনিট। পুঁজিবাজারের সূচক আগের দিনের চেয়ে আরও ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে আছে। সূচক যে ৭ হাজার পয়েন্টের দিকে যাত্রা শুরু করেছে, সেটি আবার স্পষ্ট।

কিন্তু হঠাৎ ছন্দপতন। এই জায়গা থেকে শেষ ১ ঘণ্টা ১১ মিনিটে অবিশ্বাস্যভাবে ৪১ পয়েন্টের পতন হলো। শেষ ২ মিনিটে সমন্বয়ের ৫ পয়েন্ট যোগ না হলে পড়তে পারত আরও বেশি।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক দেবব্রত কুমার সরকার অবশ্য মনে করেন, এটি বিক্রয় চাপে ঘটেছে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘সূচকের পতন হতে পারে। দাম বাড়তে থাকা শেয়ার থেকে মুনাফা উত্তলনের চাপে এমনটি হতে পারে। কারণ, নতুন করে কোনো নির্দেশনা বা ঘটনা নেই, যা পুঁজিবাজারকে প্রভাবিত করতে পারে।’

তবে শেষ এক ঘণ্টায় মুনাফা তোলার প্রবণতা হঠাৎ কেন, এই প্রশ্নের জবাব পাওয়া কঠিন।

অবশ্য চাঙাভাবের মধ্যে পুঁজিবাজার ক্রমেই বাড়তে থাকবে আর মন্দার সময় কেবল পড়তেই থাকবে, এমনটা নয়। সূচক বাড়তে থাকার মধ্যেও দর সংশোধন যেমন স্বাভাবিক বিষয়, তেমনি মন্দা বাজারেও মাঝেমধ্যে উত্থান ঘটে- এটাও স্বাভাবিক ঘটনা।

গত বছরের ২ জুলাই থেকে চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এক দফা, এরপর ৫ এপ্রিল থেকে ৩০ মে পর্যন্ত দ্বিতীয় দফা উত্থান হয়েছে পুঁজিবাজার। এই সময়ে সূচক ৪ হাজার পয়েন্ট থেকে ৬ হাজার পয়েন্টে উঠেছে।

মাঝে জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে এপ্রিলের শুরু পর্যন্ত প্রায় ৯০০ পয়েন্ট সংশোধনে মার্জিন ঋণের সুদহার নিয়ে সিদ্ধান্তের পাশাপাশি লকডাউন আতঙ্ক কাজ করেছে।

এরপর মের শেষে সূচক সোয়া তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ৬ হাজার পয়েন্টে ওঠার পর এক মাস সেখানে ঘুরপাক খেয়েছে। তবে ৩০ জুন শেষে এখান থেকে যাত্রা শুরু।

প্রায় দুই মাস ধরেই দু-এক দিন ছন্দপতন ছাড়া সূচক কেবল বেড়েই চলেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন। এক বছর আগে যেখানে দিনে পাঁচ শ থেকে সাত শ কোটি টাকা লেনদেন হতো, সেখানে এখন নিয়মিত লেনদেন হচ্ছে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি। তিন হাজার কোটি টাকা ছুঁইছুঁই লেনদেনও হয়েছে দুই দিন।

এর মধ্যেও টানা বাড়তে থাকা বাজারে সংশোধন হতে পারে, এমন আলোচনাও বেশ জোরালো। গত ১৮ ও ১৯ আগস্ট যথাক্রেমে ১৬ ও ১১ পয়েন্ট পতনের পর তিন দিন টানা সূচক বাড়ার পর বাজার নিয়ে আরও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।

সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসে বুধবার লেনদেনের শুরু থেকেই সূচকের ঊর্ধ্বগতি সেই আত্মবিশ্বাসকে আরও বাড়িয়ে দেয়। তবে শেষ সোয়া এক ঘণ্টায় বাজারের আচরণে বাড়তে থাকা আত্মবিশ্বাসে কিছুটা চিড় ধরাবে, তাতে সন্দেহ নেই।

আর্থিক ও বিমা খাত ছাড়া উত্থান নেই কোনো খাতেই। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত তাও দর ধরে রাখতে পেরেছে। কিন্তু ঢালাও পতন হয়েছে ব্যাংক ও বস্ত্র খাতে।

ব্যাংক খাত দর হারালেও শেয়ারপ্রতি দাম কমার পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু বেশ ভালোই দর হারিয়েছে বস্ত্র খাত। দিনের সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির ৫টিই এই খাতের।

বিমার উত্থান অব্যাহত

গত সাত কর্মদিবসের মধ্যে চতুর্থদিন সংশোধন হলেও এরপর আবার টানা তিন দিন দাম বাড়ল এই খাতে। ব্যাপকভাবে বেড়েছে লেনদেনও।

সব মিলিয়ে ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯টির, কমেছে ৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল দুটির। লেনদেনও বেড়েছে ব্যাপকভাবে। হাতবদল হয়েছে ৩৮৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৬৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

সব বিমা কোম্পানির মধ্যে দাম বৃদ্ধিতে এগিয়ে জীবন বিমাগুলো।

বুধবার সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে যেসব খাতে

এই খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর। ৪১ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ৯.৮৫ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪৫ টাকা ৭০ম পয়সা।

প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৫.৪২ শতাংশ। ৭১ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫ টাকা ৮০ পয়সা।

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সে কোম্পানির শেয়ার দর ৩৪ টাকা ২০ পয়সা থেকে ৫.২৬ শতাংশ থেকে হয়েছে ৩৬ টাকায়।

প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির দর বেড়েছে ৫.০৫ শতাংশ। শেয়ার দর ১০৮ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১১৪ টাকা ৪০ পয়সা।

সাধারণ বিমার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স। ৪.৮৮ শতাংশ বেড়ে শেয়ার দর ৯২ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৯৬ টাকা ৬০ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৩.৫৯ শতাংশ। শেয়ার দর ১০০ টাকা ২০ পয়সা থেকে হয়েছে ১০৩ টাকা ৮০ পয়সা।

ব্যাংকের পতন অব্যাহত, আর্থিক খাতে আবার উত্থান

সপ্তাহের শুরুতে দর পতনে থাকা ব্যাংকের শেয়ারের দর বুধবারও অব্যাহত ছিল। এদিন লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে। কমেছে লেনদেনও।

টানা দ্বিতীয় দিন দরপতনের দিন এই খাতে লেনদেনও কমে গেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ১৭৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। আগের দিন যা ছিল ২৬২ টাকা ৩৬ লাখ টাকা।

৩২টির মধ্যে দাম বেড়েছে কেবল চারটির। আরও চারটি দর ধরে রাখতে পেরেছে। কমেছে বাকি ২৪টির।

যে চারটির দাম বেড়েছে, তার মধ্যে দুটি সদ্য তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানি।

এর মধ্যে টানা ৯ দিন সর্বোচ্চ পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে সাউথবাংলা ব্যাংকের দর দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৬০ পয়সা। এখন কেবল আটটি ব্যাংকের শেয়ারদর এর চেয়ে বেশি।

চলতি মাসে তালিকাভুক্ত এই ব্যাংকটির আর্থিক ভিত্তি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের অন্য ব্যাংকগুলোর তুলনায় বেশ দুর্বল হলেও এর শেয়ারমূল্য বেড়েই চলেছে।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেড়েছে চলতি বছর তালিকাভুক্ত এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের দাম। ১ টাকা ৯০ পয়সা বেড়ে ২৭ টাকা ১০ পয়সা থেকে হয়েছে ২৯ পয়সা।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক রূপালীর শেয়ারদর বেড়েছে ৫০ পয়সা। আর ইবিএলের বেড়ছে ২০ পয়সা।

এদিন সবচেয়ে বেশি কমেছে লোকসানি ব্যাংক আইসিবি ইসলামী যেটির দর গত এক বছরে এই খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। ২০০৬ সালে তালিকাভুক্তির পর কখনও লাভের মুখ না দেখা এই ব্যাংকটির শেয়ারদর গত সপ্তাহে ছুটেছে রকেট গতিতে। আজ কমে শেয়ার দর ৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে হয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.২৪ শতাংশ। শেয়ার দর ৮ টাকা ৯০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৮ টাকা ৭০ পয়সা।

স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১.৯৭ শতাংশ। শেয়ার দর ১৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৪ টাকা ৯০ পয়সা।

বিপরীত চিত্র ছিল আর্থিক খাতে। টানা দ্বিতীয় দিন দাম বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়েছে আইপিডিসির দর। শেয়ার দর ৩ টাকা ৭০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ৪১ টাকা ২০ পয়সা।

এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে লেনদেন স্থগিত একটির। বাকিগুলোর মধ্যে কমেছে কেবল দুটির দাম। বেড়েছে ১৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল একটির দর।

দাম বৃদ্ধির দিন বেড়েছে লেনদেনও। হাতবদল হয়েছে ৩৪৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ২৫৯ কোটি ১০ লাখ টাকা।

আইপিডিসি ছাড়া ইসলামিক ফিনান্স, প্রাইম ফিনান্স, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, জিএসপি ফাইনান্স, ইউনাইটেড ফাইনান্স, বে লিজিংয়ের দামও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ।

বস্ত্রের ঢালাও পতন

আগের দিনের ধারাবাহিকতায় আরও দাম কমেছে বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর। লেনদেনও কমে গেছে।

এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আগের দিন যা ছিল ৪১৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির, পাল্টায়নি ছয়টির। বাকি ৪১টি কোম্পানির শেয়ার দরই কমেছে।

ব্যাংক খাত আরও একদিন দর হারালো, বস্ত্রে পতন আরও বেশি

সবচেয়ে বেশি পতন হওয়া কোম্পানির শীর্ষে ছিল এইচ আর টেক্সটাইল, যার দর কমেছে ৫.৫৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৮২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৭৮ টাকা।

সিএনএ টেক্সটাইল লিমিটেডের শেয়ার দর কমেছে ৫.২৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৭ টাকা ৬০ পয়সা থেকে হয়েছে ৭ টাকা ২০ পয়সা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের দর কমেছে ৩.৮৫ শতাংশ। ৩৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে হয়েছে ৩২ টাকা ৪০ পয়সা।

অনালিমা ইয়ার্নের দর কমেছে ৩.৬৬ শতাংশ। ৪৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৪৭ টাকা ৩০ পয়সা।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ২৬টির। বেড়েছে ১৬টির। লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৯১ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০টির, কমেছে ১২টি আর অপরিবর্তিত ছিল বাকি একটির দর। এই খাতে লেনদেন কিছুটা কমেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ২৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৯৭ কোটি ২১ লাখ টাকা।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে দর পতন হয়েছে ১৬টির, পাল্টায়নি দুটির আর বেড়েছে ১৩টির।

এই খাতে লেনদেন কমে গেছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ১৯৭ কোটি ১২ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৬২ কোটি ৭ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে ১২টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টির। লেনদেন বেড়েছে।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ৮০ কোটি টাকা, আগের দিন যা ছিল ৬০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে ৩টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৭টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির। লেনদেন কমেছে অর্ধেকেরও বেশি।

হাতবদল হয়েছে ৩৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে টানা দুই দিন দাম অল্প পরিমাণ বেড়েছে। ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে ৮টির দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে ১৬টির দর। অপরিবর্তিত ছিল বাকি ১২টি।

লেনদেনও খানিকটা বেড়েছে। আজ হাতবদল হয়েছে ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, আগের দিন যা ছিল ৬২ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১০টির, বেড়েছে তিনটির আর অপরিবর্তিত ছিল একটির। এই খাতে লেনদেন প্রায় অর্ধেক কমে গেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ১৩৭ কোটি ৫৬ লাখ টাাক। আগের দিন যা ছিল ২৫২ কোটি ১০ লাখ টাকা।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮৮০ দশমিক ১৭ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস দশমিক ৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৪ দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৫৯ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। এক দিনেই কমেছে সাড়ে চারশ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৭ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর