বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বেতনের পাশাপাশি পদও বাড়াতে চায় সরকারি চাকুরেরা

  •    
  • ১৯ অক্টোবর, ২০২০ ১৯:০০

সরকারি তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা দ্বিতীয় শ্রেণির পদ মর্যাদা চাইছেন। এর আগে তারা বেতন বাড়াতে নতুন পে স্কেল গঠনের দাবি জানিয়েছেন।

নতুন জাতীয় বেতন স্কেল গঠনের পাশাপাশি পদের মর্যাদাও বাড়াতে চাইছেন তৃতীয় শ্রেণির সরকারি চাকুরেরা। দ্বিতীয় শ্রেণির পদ মর্যাদা চাইছেন তারা।  

সারাদেশে বিভিন্ন দফতর, প্রতিষ্ঠান, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের দফতরে এসব কর্মচারীরা সাধারণত প্রধান সহকারী, উচ্চমান সহকারী, স্টেনোগ্রাফার ও কম্পিউটার অপারেটর এবং ডিপ্লোমা হেলথ টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্ট পদে কর্মরত।

তারা সচিবালয়ের মতো প্রশাসনিক ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সমযোগ্যতা সংশ্লিষ্টরা ডিপ্লোমা নার্সের স্বীকৃতি দাবি করেছে।

সোমবার বাংলাদেশ সরকারি তৃতীয় শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতির মহাসচিব মো. লুৎফর রহমান ঢাকা মহানগর কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: আবার বেতন বাড়ানোর দাবি সরকারি কর্মচারীদের

 

প্রায় ১৪ লক্ষ সরকারি চাকরিজীবীর মধ্যে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির (১১-২০ গ্রেডের) কর্মচারী ১২ লাখের বেশি। এসব গ্রেডের ন্যুনতম বেতন আট হাজার ২৫০ টাকা থেকে ১২ হাজার ৫০০ টাকা। তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির ১০টি বেতন গ্রেডের মধ্যে ব্যবধান রয়েছে চার হাজার ২৫০ টাকার।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমান ‘দুর্মূল্যের বাজারে’ বর্তমান বেতন দিয়ে চলা সম্ভব হচ্ছে না।

এ পরিস্থিতিতে বেতন কাঠামোয় ‘বৈষম্য’ দূরসহ মহার্ঘ ভাতা দেয়া এবং চিকিৎসা ভাতা তিন হাজার টাকা করার দাবি জানানো হয়।

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কাঠামো পাঁচ বছর পর পর পর্যালোচনা করা হয়। গত ১০ বছরে দুটি কমিশনের সুপারিশে বেতন ভাতা বেড়েছে সাড়ে তিন গুণেরও বেশি।

২০১৫ সালে ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে গঠন করা কমিশন নতুন করে আর কোনো কমিশন গঠন না করার সুপারিশ করেছে। এর বদলে মূল্যস্ফীতি বিবেচনা করে বেতন বাড়ানোর সুপারিশ করে।

তবে ঢাকা মহানগর সরকারি কর্মচারী সমিতির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন দাবি করেন, ২০১৫ সালে অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণার পর গত পাঁচ বছরে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৬৫ শতাংশ। কিন্তু বেতন বেড়েছে ২৫ শতাংশ।

‘জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে ১১-২০ গ্রেডের প্রায় ১২ লাখ সরকারি কর্মচারী অর্থ কষ্টে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।’

এ বিভাগের আরো খবর