বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মুসলিম অধ্যুষিত কসোভোকে ঘিরে সার্বিয়ার সামরিক তৎপরতা

  •    
  • ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৩:৫০

সার্বিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এটিকে রুটিন মহড়া উল্লেখ করে বলেছে, প্রশিক্ষণে জড়িত ইউনিটগুলোর উচ্চস্তরের যুদ্ধ প্রস্তুতি এবং প্রয়োজনে প্রশাসনিক লাইনে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানাতে সেনাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এই মহড়া পরিচালিত হচ্ছে।

ইউরোপে ইউক্রেন নিয়ে সৃষ্ট সংকটের মধ্যেই সীমান্ত নিয়ে বিরোধের জেরে সার্বিয়া ও কসোভোর মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে কসোভোতে মোতায়েন করা হয়েছে ন্যাটো সেনা। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে এরই মধ্যে সার্ব সেনা ইউনিট বুধবার কসোভোর সঙ্গে প্রশাসনিক সীমানার কাছে মহড়া শুরু করেছে।

আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদিও বেলগ্রেড জোর দিয়ে বলেছে এটি একটি রুটিন মহড়া।

সার্বিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রশিক্ষণে জড়িত ইউনিটগুলোর উচ্চস্তরের যুদ্ধ প্রস্তুতি এবং প্রয়োজনে প্রশাসনিক লাইনে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানাতে সেনাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এই মহড়া পরিচালিত হচ্ছে।’

বেলগ্রেডে সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘মহড়ায় সেনা ইউনিটগুলোকে আক্রমণের অনুকরণে মহড়া এবং অবৈধ ক্রসিং, চরমপন্থি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান ও সংগঠিত অপরাধ বন্ধ করার কৌশল এবং পদ্ধতির প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেয়া হচ্ছে।’

এদিকে এ মাসেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যস্ততায় সীমান্ত বিরোধ নিয়ে ১৫ আগস্ট ব্রাসেলসে আলোচনায় বসেন সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্দার ভিউকিক ও কসোভোর প্রধানমন্ত্রী আলবিন কুর্তি। তবে সে আলোচনায় কোনো সমাধান আসেনি।

মুসলিম অধ্যুষিত কসোভোতে সামরিক অভিযানের সময় গণহত্যা চালালে ১৯৯৯ সালে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করে ন্যাটো। ৭৮ দিনের বিমান যুদ্ধের পর কসোভো মুক্ত হয়। ২০০৮ সালে কসোভো একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা করে। যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো মিত্ররা কসোভোর পাশে দাঁড়ায়। তবে সার্বিয়া, রাশিয়া ও চীন কসোভোকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি।

এ বিভাগের আরো খবর