বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যুক্তরাজ্যে নতুন প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা ৫ সেপ্টেম্বর

  •    
  • ১২ জুলাই, ২০২২ ১০:০১

কনজারভেটিভ পার্টির প্রভাবশালী ১৯২২ কমিটির সভাপতি স্যার গ্রাহাম ব্রেডি বলেন, ‘এমপিরা গ্রীষ্মকালীন বিরতি শেষ করে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টে ফেরত গেলে ভোটের মাধ্যমে ঘোষণা করা হবে নতুন প্রধানমন্ত্রী।’

যুক্তরাজ্যে ১১ প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্য থেকে নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হবে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর। পার্লামেন্টে ভোটাভুটির মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন নতুন এই প্রধানমন্ত্রী।

দেশটিতে নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকবেন বরিস জনসন।

কনজারভেটিভ বা টোরি পার্টির প্রভাবশালী ১৯২২ কমিটির সভাপতি স্যার গ্রাহাম ব্রেডি বলেন, ‘এমপিরা গ্রীষ্মকালীন বিরতি শেষ করে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টে ফেরত গেলে ভোটের মাধ্যমে ঘোষণা করা হবে নতুন প্রধানমন্ত্রী।’

বরিস জনসনকে হটিয়ে আগামী অক্টোবরে দেশটির ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির সম্মেলনে নতুন নেতা নির্বাচনের পর নতুন প্রধানমন্ত্রী ঠিক করা হবে।

সদ্য বিদায়ী অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক জানিয়েছেন, জনসনকে সরিয়ে দেয়ার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তিনিও। প্রতিযোগিতায় আরও রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রুস, নাদিম জাহাবি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি পাতেলসহ অন্তত ১১ জন।

যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক টানাপড়েন একের পর এক মন্ত্রীর পদত্যাগ ও এমপিদের সমর্থন হারানোর পর কনজারভেটিভ পার্টির নেতার পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হচ্ছে বরিস জনসনকে। ফলে প্রধানমন্ত্রীর পদও হারাতে হবে তাকে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই গ্রীষ্মেই কনজারভেটিভ পার্টির নতুন নেতা নির্বাচিত করা হবে এবং অক্টোবরেই দলীয় সম্মেলনে নতুন প্রধানমন্ত্রী ঠিক করা হবে।

যদিও এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী ও পার্টি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন, কিন্তু এখন পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এর আগে ঋষি সুনাকের স্থলাভিষিক্ত হওয়া সদ্য দায়িত্ব পাওয়া অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাভিসহ তার মন্ত্রিসভার সিনিয়র সদস্যরা তাকে পদত্যাগ করে মর্যাদার সঙ্গে চলে যাওয়ার আহ্বান জানান।

আশা করা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট থেকে পদত্যাগের বিবৃতি দেবেন।

এর আগে নানা কারণে চাপের মুখে থাকা দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন তার দলের মধ্যে হওয়া অনাস্থা ভোটে জয়ী হয়েছেন।

গত ৬ জুন কনজারভেটিভ পার্টির এই ভোটাভুটিতে তার পক্ষে ভোট পড়ে ২১১টি। আর বিপক্ষে ১৪৮টি। ফলে আপাতত প্রধানমন্ত্রী পদে থাকছেন তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর