বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মাটির নিচে বিশাল ড্রোন ঘাঁটি ইরানের

  •    
  • ২৯ মে, ২০২২ ১০:৩৫

শীর্ষ সামরিক কমান্ডারের ‘কৌশলগত ড্রোন ঘাঁটি ৩১৩’ পরিদর্শনের সময় প্রথমবারের মতো দুটি সামরিক সরঞ্জাম উন্মোচন করে ইরান। এর একটি হায়দার-১ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, যেটি ২০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

ইরানের ভূগর্ভস্থ গোপন ড্রোন ঘাঁটি পরিদর্শন করেছেন দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর চিফস অফ স্টাফ চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাকেরি।

স্থানীয় সময় শনিবার অত্যাধুনিক ড্রোনের বড় বহর থাকা ঘাঁটিটি পরিদর্শন করেন তিনি।

রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ঘাঁটি পরিদর্শনের সময় বিভিন্ন ধরনের সামরিক, যুদ্ধ ও দূরপাল্লার ড্রোন নির্মাণে ইরানের সেনাবাহিনীর সক্ষমতা নিজ চোখে দেখলেন বাকেরি।

শীর্ষ সামরিক কমান্ডারের ‘কৌশলগত ড্রোন ঘাঁটি ৩১৩’ পরিদর্শনের সময় প্রথমবারের মতো দুটি সামরিক সরঞ্জাম উন্মোচন করে ইরান।

এর একটি হায়দার-১ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, যেটি ২০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। ঘণ্টায় এর গতিবেগ ১ হাজার কিলোমিটার।

এটি ইরানে নির্মিত প্রথম ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, যা ড্রোন থেকে ছোড়া যাবে।

ইরানের সেনারা হায়দার-২ ক্রুজ ড্রোনও উন্মোচন করেন, যেটি হেলিকপ্টার থেকে ব্যবহার করা যাবে।

ঘাঁটি পরিদর্শনের পর ড্রোনের নকশা ও তৈরির ক্ষেত্র থেকে সেনা কমান্ডারদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন বাকেরি। তিনি বলেন, শত্রুপক্ষের হুমকিকে কখনও খাটো করে দেখবে না ইরান।

ইসলামি প্রজাতন্ত্রটি এ বিষয়ে সব সময় সতর্ক অবস্থানে থাকবে বলেও জানান তিনি।

আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে ড্রোনের গুরুত্ব তুলে ধরে ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার বলেন, ভবিষ্যৎ যুদ্ধের জন্য কী কী দরকার, সে বিষয়ে যথাযথ বোঝাপড়া আছে ইরানের সেনাবাহিনীর। এটি মাথায় রেখে নতুন পদ্ধতি গ্রহণের পাশাপাশি সামরিক সরঞ্জাম নির্মাণ করা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর