বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা সু চির দলের

  •    
  • ১৩ নভেম্বর, ২০২০ ১৪:৩৬

শুক্রবার নির্বাচনের সর্বশেষ ফলের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন এনএলডি ৩৪৬টি আসন নিশ্চিত করেছে। দেশটিতে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৩২২ আসন।

মিয়ানমারের নির্বাচনে অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) দ্বিতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসন পেয়েছে।

শুক্রবার নির্বাচনের সর্বশেষ ফলের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন এনএলডি ৩৪৬টি আসন নিশ্চিত করেছে। দেশটিতে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৩২২ আসন।

বেসরকারি হিসাবের ভিত্তিতে সু চি নেতৃত্বাধীন দলটির জয় দাবির কয়েক দিন পরই এই ফল এসেছে। দেশটিতে রোববার ভোট গ্রহণের পর এখনও গণনা চলছে। ৪১৬ আসনের মধ্যে ৬৪টির ফল এখনও পাওয়া যায়নি।

নির্বাচনের পরই এনএলডি জানায়, সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আসনের বেশি জয়ের আশা করা হচ্ছে।

তবে মিয়ানমারে সেনাবাহিনী সমর্থিত বিরোধী দল ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি) নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে। পুনর্নিবাচনের দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আজকের ঘোষণার আগেই অবশ্য ভারত, জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশের নেতারা এনএলডিকে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছে।

রোহিঙ্গা সংকটে সু চি ও তার দল এনএলডির ভূমিকার ব্যাপারে এ নির্বাচনের ফলকে মানদণ্ড হিসেবে ধরা হচ্ছিল।

নির্বাচনে জিতে এনএলডি নিজের দেশে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করলেও রোহিঙ্গা ইস্যুতে সু চির ভূমিকা বিশ্বব্যাপী সমালোচিত হয়েছে।

২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইনে সেনাবাহিনীর অভিযানে অনেকে প্রাণ হারান। নির্যাতন ও নিপীড়নে কয়েক লাখ মুসলমান রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হন। ওই ঘটনাকে জাতিসংঘ ‘গণহত্যা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।

যদিও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর দাবি, তাদের অভিযানের লক্ষ্য ছিল জঙ্গি দমন।

হত্যা-ধর্ষণ নিয়ে সেনাবাহিনীর এ ব্যাখ্যার পক্ষেই কথা বলেন সু চি। এর পরই নোবেল বিজয়ী এ নেতার বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

এ বিভাগের আরো খবর