বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

হারলেও ২০২৪ সালে আবার আসবেন ট্রাম্প

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৫ নভেম্বর, ২০২০ ১৯:৫৪

‘নির্বাচনে বিজয়ী হলে বাইডেনের সামনে গোটা দেশকে করোনার মহামারি থেকে বের করে আনার সুযোগ থাকবে। আমরা দেখব এতে তিনি কতটা সফল বা ব্যর্থ হন। অন্যদিকে রিপাবলিকান পার্টিতে এমন কেউ নেই যিনি ট্রাম্পের ফের প্রতিদ্বন্দ্বিতার পথে বাধা তৈরি করতে পারেন।’ 

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফল যেদিকে যাচ্ছে তাতে রিপাবলিকান প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্পের পরাজয় প্রায় নিশ্চিত। তবে তিনি হাল ছাড়ছেন না। জো বাইডেনের কাছে পরাজয় কোনোভাবে ঠেকানো না গেলে ২০২৪ সালে আবার তাকে দেখা যেতে পারে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে।

ট্রাম্পের একজন সাবেক পরামর্শক বিবিসির রেডিও ফোরকে বৃহস্পতিবার এমন তথ্যই জানিয়েছেন।

২০১৬ সালের নির্বাচনের সময় ট্রাম্পের প্রচার কমিটির জনসংযোগ পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন ব্রায়ান ল্যাঞ্জা। বিবিসির রেডিও ফোরকে দেয়া তার সাক্ষাৎকার নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের সংবাদ মাধ্যম দি ইনডিপেনডেন্ট।   

সাক্ষাৎকারে ব্রায়ান বলেন, এবারের হাড্ডাহাড্ডি ভোটে ট্রাম্প হেরে গেলেও পরেরবার ভালো সম্ভাবনা নিয়ে ফের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন ডনাল্ড ট্রাম্প। এ ক্ষেত্রে আইনি কোনো বাধাও নেই। 

‘২০২৪ সালে ট্রাম্প যে বয়সে পৌঁছাবেন, সেটি এখন বাইডেনের যে বয়স তার চেয়ে কম। ফলে সে সময়ে তার জন্য বয়স কোনো প্রতিবন্ধকতা হবে না।’

ট্রাম্পের বয়স এখন ৭৪ বছর। প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের বয়স ৭৭।

ব্রায়ান বলেন, ‘নির্বাচনে বিজয়ী হলে বাইডেনের সামনে গোটা দেশকে করোনার মহামারি থেকে বের করে আনার সুযোগ থাকবে। আমরা দেখব এতে তিনি কতটা সফল বা ব্যর্থ হন। অন্যদিকে রিপাবলিকান পার্টিতে এমন কেউ নেই যিনি ট্রাম্পের ফের প্রতিদ্বন্দ্বিতার পথে বাধা তৈরি করতে পারেন।’  

জোর লড়াইয়ের পর হেরে যাওয়ার ঘটনাই ট্রাম্পের ফের প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার পথ সুগম করবে বলেও মন্তব্য করেন ব্রায়ান।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী একজন ব্যক্তির দুবারের বেশি প্রেসিডেন্ট হওয়া সম্ভব নয়। তবে কেউ দুইবারের বেশি নির্বাচনে লড়তে পারবেন না- এমন কিছু সংবিধানে নেই।

ভোটগণনা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন ব্যবস্থাকে খাটো করছেন কিনা- এমন প্রশ্নে ব্রায়ান বলেন, ‘আমি তা মনে করি না। চার বছর আগে ট্রাম্পের বিজয়ের পর ডেমোক্র্যাটরাও প্রচার চালিয়েছিল যে, ভোটের ফল বদলে দেয়ার পেছনে রাশিয়ার কারসাজি আছে।’

এ বিভাগের আরো খবর