বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাবুলের জামিন আবেদন ফের নাকচ

  •    
  • ১৮ আগস্ট, ২০২১ ১৩:২১

এর আগে মঙ্গলবার প্রথম দফা জামিন নাকচের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। আদালত বুধবার আপিল আবেদনের ওপর শুনানির সময় নির্ধারণ করে।

চট্টগ্রামে আলোচিত মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার আসামি সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আকতারের জামিন ফের নাকচ করেছে আদালত।

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালত বুধবার দুপুর ১২টার দিকে এ আদেশ দেন।

পাঁচলাইশ থানার জিআরও উপপরিদর্শক (এসআই) শাহীন ভূঁইয়া নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে মঙ্গলবার প্রথম দফা জামিন নাকচের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। আদালত বুধবার আপিল আবেদনের ওপর শুনানির সময় নির্ধারণ করে।

গত ১০ আগস্ট চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম শফি উদ্দিন জামিন আবেদন নাকচ করে বাবুল আকতারকে কারাগারে রাখার আদেশ দেন। গ্রেপ্তারের পর ওই দিনই প্রথমবারের মতো তার জামিনের আবেদন করা হয়েছিল।

আসামির আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, ‘ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে জামিন আবেদনের বিরুদ্ধে আমরা দায়রা জজ আদালতে আপিলসংক্রান্ত মিস মামলা করেছি। তবে সেখানেও জামিন মেলেনি।’

বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে স্ত্রী মিতুকে হত্যার অভিযোগে বাবুলের বিরুদ্ধে গত ১২ মে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করা হয়। মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেনের করা সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই দিনই বাবুলকে আদালতে তোলা হলে বিচারক পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন। রিমান্ড শেষের পর থেকে কারাগারে আছেন বাবুল।

২০১৬ সালের ৫ জুন ভোরে ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দিতে বের হওয়ার পর চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড়ে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় মিতুকে।

ঘটনার পর তৎকালীন এসপি বাবুল আকতার পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেন। মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, তার জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রমের জন্য স্ত্রীকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।

তবে বাবুলের শ্বশুর সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন ও শাশুড়ি সাহেদা মোশাররফ এই হত্যার জন্য বাবুলকে দায়ী করে আসছিলেন।

শুরু থেকে চট্টগ্রাম পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) মামলাটির তদন্ত করে। পরে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে আদালত মামলাটির তদন্তের ভার পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দেয়।

এ বিভাগের আরো খবর