বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ছাত্রলীগ নেতার প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৫ আগস্ট, ২০২১ ১৮:০৮

‘পুলিশ ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মিলে চাঁদাবাজির অভিযোগ’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি গত ১৪ আগস্ট প্রকাশিত হয়। নিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে ফেরদৌস আলম প্রতিবাদলিপিতে বলেছেন, তার বিষয়ে যে তথ্য দেয়া হয়েছে তা আদৌ সত্যি নয়।

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস আলমের বিরুদ্ধে ওঠা চাঁদাবাজির অভিযোগ নাকচ করেছেন তিনি। এ নিয়ে নিউজবাংলায় প্রকাশিত একটি সংবাদের প্রতিবাদও তিনি জানিয়েছেন।

পুলিশ ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মিলে চাঁদাবাজির অভিযোগ’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি গত ১৪ আগস্ট প্রকাশিত হয়।

নিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে ফেরদৌস আলম প্রতিবাদলিপিতে বলেছেন, ‘উক্ত সংবাদে আমাকে উদ্দেশ করে যে তথ্য দেয়া হয়েছে তা আদৌ সত্য নয়। আমি বিগত দশ বছর যাবৎ অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছি। আমি সর্বদা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী। অন্যায়, অপকর্ম ও মাদকের বিরুদ্ধে আমি সর্বদা সচেষ্ট।

‘গত ১৩ তারিখে রাত আনুমানিক একটায় আমি রাতের খাবার খেয়ে চানখারপুল থেকে বক্সিবাজারে যাচ্ছিলাম, পথিমধ্যে নাভানা সিএনজির সামনে হঠাৎ করে একটা প্রাইভেট কার মাঝ রাস্তায় পার্কিং করে চালকের গেট খুলে, তার পিছনেই আমি বাইক নিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার ডানে একটি বড় কার্গো ট্রাক ছিলো। হঠাৎ রাস্তায় ব্রেক করে গেট খোলায় আমি বাইক নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খাই, কোনভাবে বামে পরে গিয়ে বাইক নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করি।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘উল্লেখ্য কোনভাবে ডানে পড়ে গেলে বড় ট্রাকটিতে ধাক্কা লেগে আমার প্রাণনাশের সমূহ সম্ভাবনা ছিলো। এরপর আমাদের মাঝে তর্ক লেগে যায়, উক্ত কারটির চালক ভুল করলেও তারাই আমার উপর মারকুটে হয়। উপস্থিত পথচারী ও সিএনজির স্টাফরা তাদের নিবৃত্ত করে। তখনই সবাই খেয়াল করে যে উক্ত কারের ডাইভার ও সঙ্গে থাকা অন্যজন মাত্রাতিরিক্ত ড্রিংক করে গাড়ি চালাচ্ছিলো।

‘ইতোমধ্যে টহল পুলিশ চলে আসে। পুলিশ ও উপস্থিত লোকজনের সমঝোতায় তারা আমাাকে সরি বলে এবং তখনই ঘটনাটি মীমাংসা হয়ে যায়। ফলে আমি আমার বাসায় চলে আসি। বাসায় আসার কিছুক্ষণ পরে একজন আমাকে ফোন করে জানায় যে, পুলিশ নাকি তাদের থেকে টাকা নিয়েছে। যা আদো সত্য নাকি মিথ্যা আমি জানি না এবং ঘটনাস্থলে উপস্থিতও ছিলাম না।’

ফেরদৌস আরও লিখেছেন, ‘উল্লেখ্য, আপনার পত্রিকার রিপোর্টার ভুক্তভোগী কারের ড্রাইভারকে ফোন দিলে তিনি বলেন যে, বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে এবং আমার ফেরদৌস ভাইয়ের নামে কোনো অভিযোগ নেই, যা পরে ভুক্তভোগী নিজেই আমাকে বলেছেন।’

ফেরদৌস দাবি করেন, তাকে জড়িয়ে ‘মিথ্যা সংবাদ’ প্রকাশিত হওয়ায় তিনি সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাই তিনি মিথ্যা সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।

প্রতিবেদকের বক্তব্য

নিউজবাংলা প্রতিবেদনটি তৈরির ক্ষেত্রে সাংবাদিকতার সব নীতি অনুসরণ করেছে। ঘটনার বিষয়ে কয়েক জন পথচারীর বক্তব্য নেয়া হয়েছে।

এছাড়া, প্রতিবেদনে অভিযোগকারী গাড়ি চালকের বক্তব্য যেমন রয়েছে, তেমনি অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা ও পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্যও গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ করা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর