বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তরুণীকে অপহরণ শেষে হত্যা: দুজনের নামে মামলা

  •    
  • ২ মার্চ, ২০২১ ১৭:০১

‘ওই দুজন আমার মেয়েকে প্রায়ই ডিস্টার্ব করত। আমরা বাধা দিয়েছিলাম অনেকবার, কিন্তু শোনেনি। তারা আমার মেয়েটাকে মেরেই ফেলল। আমি ওদের ফাঁসি চাই।’

নীলফামারীর জলঢাকার ট্যাংগন মারীতে তরুণীকে অপহরণ শেষে হত্যার ঘটনায় দুজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।

নিহত তরুণী রুবাইয়া ইয়াসমিন রিমুর বাবা আব্দুর রজ্জাক ওই এলাকার রিজভী ও কচুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহর ছেলে ফয়সালের নামে এই মামলা করেন।

জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজার রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, অপহরণ ও হত্যা মামলা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে দেড়টার দিকে মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়েছে।

রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোকাদ্দেম আলী নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ রিমুর বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

রিমুর বাবা আব্দুর রাজ্জাক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ওই দুজন আমার মেয়েকে প্রায়ই ডিস্টার্ব করত। আমরা বাধা দিয়েছিলাম অনেকবার, কিন্তু শোনেনি। তারা আমার মেয়েটাকে মেরেই ফেলল। আমি ওদের ফাঁসি চাই।’

সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রিজভী ও ফয়সাল রুবাইয়া ইয়াসমিন রিমুকে অপহরণ করে মোটরসাইকেলে নিয়ে যাওয়ার সময় টেংগনমারী এলাকায় ফেলে দেন রিমুকে। রিমু মাথা গুরুতর চোট পান। এতে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা রিজভী ও ফয়সালকে ঘিরে ধরে মেয়েটিকে হাসপাতালে নিতে বলেন।

এই প্রেক্ষাপটে রিজভী ও ফয়সাল তাকে প্রথম জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে জরুরি বিভাগ থেকে ওয়ার্ডে নেয়ার সময় ট্রলিতেই রিমুর মৃত্যু হয়।

এ বিভাগের আরো খবর