বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রপ্তানিতে ইতিহাস গড়ে ১ মাসে ৫ বিলিয়নের বেশি আয়

  •    
  • ১ ডিসেম্বর, ২০২২ ২৩:১৪

অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে সদ্য শেষ হওয়া নভেম্বর মাসে ৫০৯ কোটি ২৫ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছেন রপ্তানিকারকরা। এই অঙ্ক গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেশি। টাকার অঙ্কে এই অর্থের পরিমাণ প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় তছনছ হয়ে যাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিতে সবাইকে অবাক করে দিয়ে পণ্য রপ্তানিতে নতুন ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ; রপ্তানি বাণিজ্যে এক মাসে ৫ বিলিয়ন (৫০০ কোটি) ডলার আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করেছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বৃহস্পতিবার রাতে রপ্তানি আয়ের হালনাগাদ যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায়, অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে সদ্য শেষ হওয়া নভেম্বর মাসে ৫০৯ কোটি ২৫ লাখ ৬০ হাজার (৫.০৯ বিলিয়ন) ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছেন বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের রপ্তানিকারকরা। এই অঙ্ক গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেশি।

বর্তমান বিনিময় হার হিসাবে (রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রতি ডলার ১০০ টাকা) টাকার অঙ্কে এই অর্থের পরিমাণ ৫০ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা।

সরকারের ধরা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে নভেম্বর মাসে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৭ দশমিক শূন্য সাত শতাংশ। এই মাসে লক্ষ্যমাত্রা ধরা ছিল ৪৩৫ কোটি ডলার। গত বছরের নভেম্বরে পণ্য রপ্তানি থেকে ৪০৪ কোটি ১৪ লাখ ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো মাসেই পণ্য রপ্তানি থেকে এতো বেশি বিদেশি মুদ্রা দেশে আসেনি। এমনকি ৫ বিলিয়ন ডলারও ছাড়ায়নি। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে ৪৯০ কোটি (৪.৯০ বিলিয়ন) ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।

রপ্তানি বাণিজ্যে এই রেকর্ডের পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। গত মাসে ৪৩৮ কোটি ডলারের বা ৪৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকার তৈরি পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩১ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি।

নভেম্বর মাসে মোট রপ্তানি আয়ের ৮৬ শতাংশই এসেছে তৈরি পোশাক থেকে।

নভেম্বরে উল্লম্ফনের কারণে চলতি অর্থবছরের সামগ্রিক পণ্য রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। অক্টোবর শেষে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিল। নভেম্বর শেষে তা বেড়ে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ হয়েছে।

এক মাসে ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি রপ্তানি দেশে আসায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে কী, আমরা কল্পনাও করিনি এই কঠিন সময়ে এই মাইলফল অর্জিত হবে আমাদের। এটা আসলেই প্রত্যাশার চেয়ে বেশি পাওয়া।’

তিনি বলেন, ‘যুদ্ধের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের অর্থনীতিও বেশ চাপের মধ্যে রয়েছে। রিজার্ভ কমে ৩৪ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে রপ্তানি আয় বাড়াটা খুবই দরকার ছিল। এখন রিজার্ভ আবার বাড়তে থাকবে। সরকারের পক্ষে চাপ মোকাবিলা করা সহজ হবে। আমরা সাহস পাবো।’

‘সবাই সম্মিলিতভাবে করোনার মতো যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকটও আমরা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করবো’ আশা কথা শুনিয়ে ফারুক হাসান বলেন, ‘প্রচলিত বাজারের পাশাপাশি অপ্রচলিত (নতুন) বাজারেও আমাদের রপ্তানি বেড়েছে। আগামী দিনগুলোতেও এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশা করছি।’

অর্থনীতির গবেষক বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটা খুবই ভালো খবর যে, এই কঠিন সময়ে আমরা এক মাসে ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি রপ্তান আয় দেশে এসেছে। এটা আসলে অব্যাহত রাখতে হবে। সেজন্য সরকারি-বেসরকারি খাত যে যার অবস্থান থেকে জোর প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এই ইতিবাচক ধারা যদি ধরে রাখতে পারি, তাহলে আর আমাদের কোনো সমস্যা হবে না।’

তিনি বলেন, ‘নভেম্বর মাসে রেমিট্যান্সও কিছুটা বেড়েছে। আইএমএফের প্রথম কিস্তির ঋণটাও ফেব্রুয়ারিতে পাওয়া যাবে। সব মিলিয়ে রিজার্ভের উপর যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে, সেটা আর থাকবে না। কোভিডের মতো এই সংকটও মোকাবিলা করতে পারবো।’

এর আগে একক মাসের হিসাবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় এসেছিল এক বছর আগে গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ৪৯০ কোটি ৭৭ লাখ (৪.৯০ বিলিয়ন) ডলার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এসেছিল চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ৪৮৫ কোটি ৩ লাখ ৭০ হাজার (৪.৮৫ বিলিয়ন) ডলার। মার্চে এসেছিল ৪৭৬ কোটি ২২ লাখ ডলার। ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ৪২৯ কোটি ৪৫ লাখ (৪.২৯ বিলিয়ন) ডলার।

ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ২ হাজার ১৯৪ কোটি ৬০ লাখ (২১.৯৪ বিলিয়ন) ডলার আয় করেছেন দেশের বিভিন্ন খাতের রপ্তানিকারকরা। লক্ষ্যমাত্রা ধরা ছিল ২১ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার।

২০২১-২২ অর্থবছরের এই পাঁচ মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে ১৯ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ।

এ হিসাবেই প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১১ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ।

দেশের অন্যতম শীর্ষ পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইভিন্স গ্রুপের কর্ণধার বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি এবং বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এ কথা ঠিক যে, যুদ্ধের কারণে আমাদের পোশাকের প্রধান বাজার ইউরোপ ও আমেরিকায় মূল্যস্ফীতি অনেক বেড়ে গেছে। সে কারণে এখন সেখানকার মানুষদের খাদ্যের জন্য বেশি খরচ করতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে তারা পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু অতিপ্রয়োজনীয় কম দামি পোশাক তাদের কিনতেই হবে। আমরা প্রচুর কম দামি পোশাক রপ্তানি করি। সে কারণে আমার মনে হয় না যে যুদ্ধের কারণে আমাদের রপ্তানিতে খুব একটা প্রভাব পড়বে।’

‘তার প্রমাণ আমরা দেখতে পাচ্ছি’ জানিয়ে এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, ‘চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে আমেরিকান ক্রেতারা চীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। ভিয়েতনাম থেকেও অনেক অর্ডার বাংলাদেশে আসছে। মিয়ানমারের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সেখান থেকে অনেক অর্ডর আসছে। তাই আগামী দিনগুলোতে আমাদের রপ্তানি বাড়বে বলেই আমার কাছে মনে হচ্ছে।’

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক মঞ্জুর হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘যুদ্ধের প্রভাব রপ্তানি আয়ে পড়বে। তবে আমার মনে হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আমাদের রপ্তানি খুব একটা কমবে না। কেননা, যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি বাড়লেও দেশটির অর্থনীতিতে কোনো সংকট নেই। সে কারণে ওই দেশের লোকজন পোশাক কেনা কমিয়ে দেবে এমনটা আমার কাছে মনে হয় না।

‘তবে যুদ্ধের কারণে ইউরোপের দেশগুলো অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। সেখানে আমাদের রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’

ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ২ হাজার ১৯৪ কোটি ৬০ লাখ (২১.৯৪ বিলিয়ন) ডলার আয় করেছেন দেশের বিভিন্ন খাতের রপ্তানিকারকরা। লক্ষ্যমাত্রা ধরা ছিল ২১ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার।

২০২১-২২ অর্থবছরের এই পাঁচ মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে ১৯ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ।

এ হিসাবেই প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১১ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ।

দেশের অন্যতম শীর্ষ পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইভিন্স গ্রুপের কর্ণধার বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি এবং বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এ কথা ঠিক যে, যুদ্ধের কারণে আমাদের পোশাকের প্রধান বাজার ইউরোপ ও আমেরিকায় মূল্যস্ফীতি অনেক বেড়ে গেছে। সে কারণে এখন সেখানকার মানুষদের খাদ্যের জন্য বেশি খরচ করতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে তারা পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু অতিপ্রয়োজনীয় কম দামি পোশাক তাদের কিনতেই হবে। আমরা প্রচুর কম দামি পোশাক রপ্তানি করি। সে কারণে আমার মনে হয় না যে যুদ্ধের কারণে আমাদের রপ্তানিতে খুব একটা প্রভাব পড়বে।’

‘তার প্রমাণ আমরা দেখতে পাচ্ছি’ জানিয়ে এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, ‘চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে আমেরিকান ক্রেতারা চীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। ভিয়েতনাম থেকেও অনেক অর্ডার বাংলাদেশে আসছে। মিয়ানমারের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সেখান থেকে অনেক অর্ডর আসছে। তাই আগামী দিনগুলোতে আমাদের রপ্তানি বাড়বে বলেই আমার কাছে মনে হচ্ছে।’

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক মঞ্জুর হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘যুদ্ধের প্রভাব রপ্তানি আয়ে পড়বে। তবে আমার মনে হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আমাদের রপ্তানি খুব একটা কমবে না। কেননা, যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি বাড়লেও দেশটির অর্থনীতিতে কোনো সংকট নেই। সে কারণে ওই দেশের লোকজন পোশাক কেনা কমিয়ে দেবে এমনটা আমার কাছে মনে হয় না।

‘তবে যুদ্ধের কারণে ইউরোপের দেশগুলো অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। সেখানে আমাদের রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’

৮৩.৫৩ শতাংশই এসেছে পোশাক থেকে

ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, জুলাই-নভেম্বর সময়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ১৮ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ দশমিক ৬১ শতাংশ বেশি। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এই খাত থেকে আয় বেশি এসেছে ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, এই বছরে মোট রপ্তানি আয়ের মধ্যে প্রায় ৮৩ দশমিক ৫৩ শতাংশই এসেছে তৈরি পোশাক থেকে। যার মধ্যে নিট পোশাক থেকে এসেছে ১০ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। লক্ষ্যের চেয়ে বেশি এসেছে ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ।

ওভেন পোশাক থেকে এসেছে ৮ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। লক্ষ্যে চেয়ে বেশি আয় হয়েছে ৩ দশমিক ২৭ শতাংশ।

অন্যান্য খাত

ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, অন্যান্য খাতের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। তৈরি পোশাক ছাড়া অন্য বড় খাতগুলোর মধ্যে শুধু চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এই খাত থেকে জুলাই-নভেম্বর সময়ে ৫৩ কোটি ৭৫ লাখ ডলার আয় হয়েছে। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।

পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪০ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে কমেছে প্রায় ৩ শতাংশ।

অন্যান্য খাতের মধ্যে এই পাঁচ মাসে হোম টেক্সটাইল রপ্তানি কমেছে প্রায় ৮ শতাংশ। কৃষিপণ্য রপ্তানি কমেছে ২৩ শতাংশ। হিমায়িত মাছ রপ্তানি থেকে আয় কমেছে ২৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ। ওষুধ রপ্তানি থেকে আয় কমেছে ১৮ দশমিক শূন্য নয় শতাংশ। এসেছে প্রায় ১৯ কোটি ডলার।

এছাড়া জুলাই-নভেম্বর সময়ে স্পেশালাইজড টেক্সটাইল রপ্তানি থেকে ৪০ দশমিক ৬৪ শতাংশ, বাইসাইকেল ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং হ্যান্ডিক্যাফট রপ্তানি থেকে ২৪ দশমিক ১৪ শতাংশ রপ্তানি আয় কম এসেছে।

এ বিভাগের আরো খবর