বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বড় উত্থান থেকে হঠাৎ পতন ফেরাল এক বছর আগের বেদনার স্মৃতি

  •    
  • ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৪:১১

২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এমন একটি চিত্র দেখা গিয়েছিল। লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে সূচক বেড়ে যায় ৭৮ পয়েন্ট। সেখান থেকে অবিশ্বাস্যভাবে ১২৪ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত সূচক কমে ৫৬ পয়েন্ট। সেদিন সংশোধন শুরু হলেও বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির হাত ধরে সূচক বাড়ছিল। তবে অক্টোবরের সেই দিন থেকে তাও কমতে তাকে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে মতভেদ, বছর শেষে বিনিয়োগ সমন্বয়সহ নানা কারণে বাজার যখন চাপে, তখন গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলার পর শুরু হয় ধস।

টানা ছয় কর্মদিবস উত্থান শেষে একদিন সংশোধনের পর আবার টানা ছয় কর্মদিবস সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে নতুন আশা। এর মধ্যে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু হতে না হতেই শেয়ারের ব্যাপক ক্রয়চাপ। মিনিটে ১০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হতে থাকে।

টানা দেড় ঘণ্টারও বেশি এই প্রবণতা চলতে থাকে। বেলা ১১টা ৬ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে সূচক বেশি ছিল ৭৮ পয়েন্ট। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক তখন ছিল ৬ হাজার ৫৮৫ পয়েন্ট, যা ছিল গত ১১ মের পর সর্বোচ্চ অবস্থান।

এখান থেকে ছয় পয়েন্ট বাড়লেই সূচক প্রায় পাঁচ মাসের সর্বোচ্চ অবস্থানকে ছাড়িয়ে যাবে, এই পরিস্থিতি থেকে হঠাৎ পড়তে থাকে পুঁজিবাজার। একপর্যায়ে বেলা ১টা ২২ মিনিটে সূচক নেমে যায় আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট। এরপর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ১৮ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন, যদিও একপর্যায়ে ৩৩ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল। একেবারে শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ে সেখান থেকে কিছুটা বাড়ে।

শেষ পর্যন্ত দিনের সর্বোচ্চ সূচক থেকে ৯৬ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন, যদিও একপর্যায়ে কমেছিল ১১১ পয়েন্ট।

২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এমন একটি চিত্র দেখা গিয়েছিল, যেদিন থেকে পুঁজিবাজার মূলত সংশোধনে যায়। সে সময়ও পুঁজিবাজার ক্রমেই বাড়ছিল। আর লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে সূচক বেড়ে যায় ৭৮ পয়েন্ট। সেখান থেকে অবিশ্বাস্যভাবে ১২৪ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত সূচক কমে ৫৬ পয়েন্ট।

সেদিন সংশোধন শুরু হলেও বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির হাত ধরে সূচক বাড়ছিল। তবে অক্টোবরের সেই দিন থেকে তাও কমতে তাকে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে মতভেদ, বছর শেষে বিনিয়োগ সমন্বয়সহ নানা কারণে বাজার যখন চাপে, তখন গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলার পর শুরু হয় ধস।

যে সূচক ৮ হাজার পয়েন্টের দিকে ছুটছিল, একপর্যায়ে তা ৬ হাজারের নিচে নেমে আসে। তবে গত ৩১ জুলাই থেকে বাজার ঘুরে দাঁড়ানো শুরু।

সেদিন থেকে টানা পাঁচ দিন উত্থানের পর অবশ্য চার দিন পতন হয়। তবে ১৪ আগস্ট থেকে পুঁজিবাজারে সূচক পড়ার বিষয়টি দেখা গেছে কেবল দুই দিন। এর মধ্যে ২৪ আগস্ট এক দিনে ৩৫ পয়েন্ট আর তারও ছয় কর্মদিবস পর আজ কমল এর অর্ধেক।

রোববার সূচক এক পর্যায়ে গত ১১ মের অবস্থানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার আশাবাদ তৈরি হয়। তবে এরপর থেকে টানা কমতে থাকে তা

ফ্লোর প্রাইস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগসীমা গণনা পদ্ধতি শেয়ারের ক্রয়মূল্যে হিসাব করাসহ নানা কারণে বিনিয়োগকারীরা এখন অনেকটাই নির্ভার। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর অর্থনীতি নিয়ে যে আতঙ্কে পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতন হচ্ছিল, তার মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুঁজিবাজার নিয়ে রক্ষণশীল নীতি পরিবর্তনের আভাস বিনিয়োগকারীদের সাহস দিচ্ছে।

দিন শেষে যত সংখ্যক কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, কমেছে তার চেয়ে দ্বিগুণের বেশি। বেড়েছে ৯৫টি কোম্পানির দর, বিপরীতে কমেছে ২১৭টির। আর আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে ৬৩টির, যেগুলোর সিংহভাগই লেনদেন হয়েছে বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে।

তবে সূচকের পিছুটানেও লেনদেনের গতি সেভাবে কমেনি। বেলা ১টা ৩২ মিনিটে তা ছাড়িয়ে যায় দুই হাজার কোটির ঘর।

চলতি ২০২২ সালে লেনদেন এর আগে কেবল দুই বার দুই হাজার কোটির ঘর অতিক্রম করেছে, সেটিও সদ্য আগস্টে। জুলাইয়ের শেষ দিন থেকে পুঁজিবাজারে টানা উত্থানের মধ্যে ২৮ আগস্ট প্রথমবারের মতো এবং ৩১ আগস্ট দ্বিতীয়বারের মতো এই ঘর ছাড়ায়।

রোববারের এই লেনদেন সেই দুই দিনকে ছাড়িয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত হাতবদল হয় ২ হাজার ২৯৬ কোটি ৩৯ লাখ ২ হাজার টাকা।

২০২১ সালের ৭ অক্টোবর থেকে পুঁজিবাজারে ক্রমাগত সূচক পতন শুরুর পর এটিই সর্বোচ্চ লেনদেন। সেদিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৯৭ কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

এই পতনকে স্বাভাবিক দর সংশোধন হিসেবে দেখছেন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আহমেদ রশিদ লালী। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘এটা সিম্পলি প্রফিট টেকিং, এর বাইরে কিছু নয়। অনেক দিন ধরে উঠল, কিছু প্রফিট টেকিং হবে না? তাই হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘টানা বাড়া পড়া যেমন ভালো নয়, তেমনি টানা উত্থানও ভালো নয়। তবে আমাদের বাজারের একটা বৈশিষ্ট্য হলো যে, যখন বাড়ে, সব শেয়ারের দাম বাড়ে। আর যখন কমে সবগুলোর দর কমে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ভালো ছিল। ভলিউমটা ভালো ছিল, যার কারণে টার্নওভারটাও ভালো হয়েছে।

কোন খাত কেমন করল

চারটি খাতের লেনদেন হয়েছে দুই শ কোটির বেশি। এর মধ্যে আড়াই শ কোটির বেশি লেনদেন হয়েছে তিন খাতে। আর এক শ কোটির বেশি লেনদেন হয়েছে আরও তিন খাতে। এ ছাড়াও ৫০ থেকে ১০০ কোটির মধ্যে লেনদেন হয়েছে আরও ৮টি খাতে। একটির লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটির কিছু কম।

লেনদেন ভালো হলেও জ্বালানি, সিরামিকস, ট্যানারি, পাট খাত ছাড়া অন্য সব খাতে দর পতনের পাল্লা ভারী ছিল। তবে শীর্ষ চার খাতেই লেনদেন দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশের কাছাকাছি।

সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ২৮৮ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে এই খাতে যা মোট লেনদেনের ১৩.৪০ শতাংশ। দর বেড়েছে ১৪টির। বিপরীত ২৫টির দর কমেছে। ২টির দর অপরিবর্তিত ছিল।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয়েছে ২৮০ কোটি ২২ লাখ টাকা যা লেনদেনের ১৩.০৩ শতাংশ। ১২টি বা ৩৮.৭১ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৬টির বা ৫১ শতাংশের বেশি কোম্পানির। আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৩টি কোম্পানির শেয়ার।

ব্যাপক দর পতন হয়েছে বস্ত্র খাতে। ৪৫টি বা ৭৬.২৭ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে এ খাতে। লেনদেন হয়েছে ২৫০ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ১১.৬৫ শতাংশ। অন্যদিকে ৩টি কোম্পানির দর বৃদ্ধি ও ১১টির দর অপরিবর্তিত হয়েছে।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা খাত হিসেবে দুই শ কোটির ঘরে লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতে। মোট লেনদেনের ১০.৪৩ শতাংশ বা ২২৪ কোটি ২০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে খাতটিতে। দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন বেশি ছিল এ খাতেও। ৮টি বা ৬১ শতাংশের বেশি কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে বেড়েছে ৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল ২টি কোম্পানির দর।

এই চারটি খাতেই লেনদেন হয়েছে ৪৮.৫১ শতাংশ।

আর পঞ্চম অবস্থানে থাকা জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক কোম্পানির দর বৃদ্ধি পেয়েছে এ খাতে। তবে দরবৃদ্ধির হারে পাট, সিরামিকস ও ট্যানারি খাতের পরে এর অবস্থান।

১৩টি বা ৫৬ শতাংশের বেশি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০টির বা ৪৩.৪৮ শতাংশ কোম্পানির দর।

এ ছাড়া জীবন বিমা খাতে ১৪০ কোটি ৮ লাখ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১১৯ কোটি ২০ লাখ টাকা, সেবা ও রিয়েল এস্টেট খাতে ৯৪ কোটি ৪০ লাখ, সিমেন্ট খাতে ৮৮ কোটি ৮০ লাখ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ৭৩ কোটি, আইটি খাতে ৭০ কোটি ৬৭ লাখ, কাগজ ও মুদ্রণ খাতে ৬৬ কোটি ৩৩ লাখ, ব্যাংক খাতে ৬১ কোটি ৬০ লাখ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৬১ কোটি ৫০ লাখ, সিরামিকস খাতে ৫৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

অন্যদিকে শীর্ষ ৫ খাত ছাড়া সেবা ও রিয়েল এস্টেট খাতে ৫০ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৮০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ৮৩ শতাংশ ও পাট খাতে ৬৬ শতাংশের বেশি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। এর বাইরে সব খাতেই দরপতন দেখা গেছে।

সূচক কমাল যারা

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট সূচক কমেছে লাফার্জ হোলসিমের দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমেছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

আইপিডিসির দর ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৭ দশমিক ৩১ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ওরিয়ন ফার্মা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইসলামী ব্যাংক, বার্জার পেইন্টস, ম্যাকসন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং ও ম্যারিকোর দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৪৩ দশমিক ৭০ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১১ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে আইসিবি। শেয়ারটির দর ৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

পাওয়ার গ্রিডের দর ৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১০ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো সূচকে যোগ করেছে ৯ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ।

জেএমআই হসপিটাল, বসুন্ধরা পেপার, তিতাস গ্যাস, স্কয়ার ফার্মা, জেনেক্স ইনফোসিস, কোহিনূর কেমিক্যাল ও বিকন ফার্মা সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৫২ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর বেড়েছে শমরিতা হসপিটালের। শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৯০ টাকা ৪০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৮২ টাকা ২০ পয়সায়।

জেএমআই হসপিটাল ছিল তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে। শেয়ারের দর ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৯৩ টাকা ১০ পয়সায়।

সমান দর বেড়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ার। সর্বশেষ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৮৮ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনে ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৮০ টাকা ৭০ পয়সা।

এ ছাড়া দর বৃদ্ধির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে- ইন্দোবাংলা ফার্মা, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, জেনেক্স ইনফোসিস, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, বসুন্ধরা পেপার ও ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে ছিল ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স। শেয়ারটির দর ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমে সর্বশেষ ১৫০ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন দর পতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল। শেয়ারটির দর ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ কমে লেনদেন হয়েছে ৩৫ টাকা ৬০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ। ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২৫ টাকা ৫০ পয়সায় হাতবদল হয়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল আমান কটন, মালেক স্পিনিং, ঢাকা ডায়িং, পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, আরএসআরএম স্টিল ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স।

এ বিভাগের আরো খবর