বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পুঁজিবাজার উন্নয়নের উদ্যোগ নিতে ডিএসইকে নির্দেশ

  •    
  • ৩১ আগস্ট, ২০২২ ২১:২৭

বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়, পুঁজিবাজারের তারল্য বাড়ানোর লক্ষ্যে ২৫ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত বিএসইসি পুঁজিবাজারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বৈঠক করেছে। বৈঠকে স্টেকহোল্ডার ও বিএসইসি পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয়ে একমত হয়েছে।

পুঁজিবাজারের উত্থানের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধির ওপর জোর দিচ্ছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সংস্থাটি সে লক্ষ্যে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) ডিমান্ড সাইড তৈরির উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে।

এ বিষয়ে গত সোমবার ডিএসইর এমডি বরাবর চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। এতে স্বাক্ষর করেছেন বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক দেলোয়ার হোসেন।

বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়, পুঁজিবাজারের তারল্য বাড়ানোর লক্ষ্যে ২৫ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত বিএসইসি পুঁজিবাজারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বৈঠক করেছে। বৈঠকে স্টেকহোল্ডার ও বিএসইসি পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয়ে একমত হয়েছে।

ফলে বাজারে নতুন বিনিয়োগ এসেছে এবং ঊর্ধ্বমুখিতা লক্ষ করা যাচ্ছে। এর সঙ্গে বাজারে আস্থা বাড়ার ইঙ্গিতও পাওয়া যাচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের এই আস্থা ধরে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ।

চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘বাজারের লেনদেন এবং বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে আরও কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য ডিএসইকে সতর্ক থাকতে হবে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা বজায় রাখতে ডিমান্ড সাইড তৈরি করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। কমিশন পুঁজিবাজারের উন্নয়নে নীতিগত সহায়তা দেবে।’

এ বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘‘পুঁজিবাজারের ভালো অবস্থান ধরে রাখতে ‘ডিমান্ড সাইড’ ক্রিয়েট করতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। এর অংশ হিসেবে ডিএসই যেগুলো করতে পারে তা হলো- ব্রোকারদের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীদের উদ্বুদ্ধকরণ, বাংলাদেশের যেসব জেলায় স্টকব্রোকারের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ নেই, সেসব জেলায় বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।’

স্টকব্রোকারগুলো ডিজিটাল বুথ অথবা শাখা অফিস খোলার মাধ্যমে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করা। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখা ও সার্বিকভাবে বাজারের ভালো অবস্থান ধরে রাখা যায় বলে জানান তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর