বস্ত্র খাতে পাঁচটি কোম্পানির শেয়ার মূল্য বাড়তে বাড়তে সার্কিট ব্রেকার স্পর্শ করার পর বিক্রেতা শূন্য কয়েকটি। আরও কয়েকটির দাম সার্কিট ব্রেকার ছুঁই ছুঁই।
প্রকৌশল খাতেও দুটি কোম্পানি দাম বেড়েছে যতটা বাড়া সম্ভব ততটাই। আরও কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার মূল্যও এই সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছি।
খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতেও দুটি কোম্পানির শেয়ার সার্কিট ব্রেকার ছুঁয়ে ফেলার পর ফেলা ছাড়াও আরও কয়েকটি কোম্পানির ক্ষেত্রেও একই চিত্র।
তথ্য প্রযুক্তিতেও একই চিত্র। দুটির দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ পরিমাণে। আর ১১টির মধ্যে ১০টি কোম্পানির দামই বেড়েছে।
বুধবার পুঁজিবাজারে এই চিত্রটি বলে দেয় এখন কেবল বিমা ও ব্যাংক নির্ভরতা থেকে বিনিয়োগকারীরা বের হয়ে আসার চেষ্টা করছেন।
কেবল দাম বৃদ্ধির তালিকা নয়, লেনদেনের তালিকা দেখলেও বিষয়টি স্পষ্ট হবে।
এক সপ্তাহ আগেও ব্যাংক আর বিমা খাতে যেখানে ৫০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি লেনদেন হতো, সেটি কমে হয়েছে ৩৫ শতাংশের কম।
অন্যদিকে খাদ্য, বস্ত্র, প্রকৌশল, তথ্য প্রযুক্তি, ওষুধ রসায়নের মতো উৎপাদনশীল খাতের কোম্পানিতে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছেন বিনিয়োগারীরা।
এই ঘটনাটি ঘটছে আগামী অর্থবছর থেকে করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাবের পর থেকে।
গত ৩ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামী অর্থবছর থেকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করপোরেট কর ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ২২ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছেন। তবে এই কর কমার সুফল পাবে না ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা ও টেলিকম খাত। এসব খাতের কর আগের হারেই রেখেছেন অর্থমন্ত্রী।
কর কমলে উৎপাদন কোম্পানিগুলোর মুনাফা বাড়বে আর এতে লভ্যাংশ বেশি পাওয়া যাবে- এমন আশা তৈরি হওয়াই এর কারণ।
অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাব করার পর প্রথম লেনদেন হয় রোববার। সেদিন থেকেই উৎপাদখাতের কোম্পানিতে তৈরি হয় আগ্রহ।
বুধবার সাড়ে ১০ বছরে সর্বোচ্চ লেনদেনের দিন বিভিন্ন খাতের হিস্যা
বুধবার বস্ত্র ও প্রকৌশল খাত যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রধান খাত হিসেবে উঠে এসেছে। এ ছাড়া বিবিধ খাতের মধ্যে পড়া উৎপাদনকারী কয়েকটি প্রতিষ্ঠানেও লেনদেন হয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।
তিনটি খাতেই লেনদেন ব্যাংক খাতের চেয়ে বেশি দেখা গেছে।
অবশ্য গত দুই সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় এদিনও বিমা খাতেই সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে। তবে সেটি কমে ৬৩৬ কোটি টাকা হয়েছে। বাজেট প্রস্তাবের দিন একটি সাতশ কোটি টাকার বেশি ছিল।
ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ) সভাপতি শরিফ আনোয়ার হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজেটের পর পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিশেষ করে বাজেটে তথ্য প্রযুক্তি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ায় পুঁজিবাজারে এ খাতের কোম্পানিগুলোর দর উত্থান দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে প্রকৌশল খাতের সুযোগ সুবিধা দেয়ায় সে খাতের শেয়ারেরও দর বেড়েছে।’
তিনি বলেন, ‘করপোরেট কর কমায় মূলত তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো এখন আগের চেয়ে কম কর প্রদান খাতে ব্যয় করতে হবে। ফলে তাদের লভ্যাংশ দেয়ার সক্ষমতা বাড়বে।’
- আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে ‘রাজা’ বেক্সিমকো গ্রুপ
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ দীর্ঘদিন ধরেই কেবল বিমা খাতের ওপর ভিত্তি করে পুঁজিবাজারে উত্থানে শঙ্কা প্রকাশ করে আসছিলেন। তিনি মনে করেন, এটা ঝুঁকি।
অন্যান্য খাতের শেয়ারেও আগ্রহ বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনও ভারসাম্য আসেনি। বিনিয়োগকারীরা এখনও বিমা খাত নিয়ে মেতে আছে। অথচ মৌলভিত্তিক আরও অনেক কোম্পানির শেয়ার দর পড়ে আছে।’
অবশ্য পুঁজিবাজারের প্রাতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার বলেন, ‘বিভিন্ন খাতের অংশগ্রহণ এখানে দৃশ্যমান। একদিন বিমার শেয়ারের দর বাড়লে সেদিনই আবার ব্যাংকের শেয়ারের মূল্যসংশোধন হচ্ছে। একই ভাবে খাতভিত্তিক বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার দরে উত্থান পতন থাকায় সার্বিক পুঁজিবাজারে বড় ধরনের নেতিবাচক অবস্থা দেখা যাচ্ছে না। এটি পুঁজিবাজারের জন্য অবশ্যই ইতিবাচক।’
লেনদেনে বিমা খাতের অংশগ্রহণ কমছে
বুধবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫০টি বিমা কোম্পানির মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩৬ কোটি টাকা। যা একক খাত হিসাবে সর্বোচ্চ।
তবে গত ৩ জুন বাজেট পেশের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ৭৩৪ কোটি টাকা। আর সেদিন সামগ্রিকভাবে পুঁজিবাজারে লেনদেন বুধবারের তুলনায় ৪১৮ কোটি টাকা কম ছিল। সেদিন লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ২৮২ কোটি টাকা।
আইডিআরএর নানা সিদ্ধান্তে উড়তে থাকা বিমা খাত এখনও লেনদেনে সেরা হলেও হিস্যা কমেছে
এদিন ২১টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। একটির দর পাল্টায়নি। বাকি ২৮টির দর কমেছে। তারপরও এ খাতের কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ। একই সঙ্গে দর পতনের দিক দিয়েও এগিয়ে ছিল বিমা খাত।
এককভাবে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকার। ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৩৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, সন্ধানী ইন্স্যুরেন্সের ৩৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৩৩ কোটি ১২ লাখ আর গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
বস্ত্র খাত
বুধবার বস্ত্র খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৩২৩ কোটি টাকা। দীর্ঘ সময় ধরে ঝিমিয়ে থাকা এই খাতের উত্থান এখন চোখে পড়ার মতো।
ঈদের ছুটির আগে দুদিন আর ঈদের ছুটির পর একদিন উত্থান দেখা গেছে বস্ত্র খাতে। তবে লেনদেনে গতি ছিল না এত। কিন্ত ৩ জুনের পর থেকে বস্ত্র খাতের একটি কি দুটি কোম্পানি থাকছেই দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির তালিকায়।
বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর অর্থবছর শেষ হচ্ছে জুনে। ফলে আগামী দুই থেকে তিন মাস পর কোম্পানিগুলো তাদের ২০২১ সালের জন্য শেয়ারধারীদের লভ্যাংশ ঘোষণা করবে।
বাজেটের পর ব্যাপকভাবে বেড়েছে বস্ত্র খাতের শেয়ারের চাহিদা
এদিন এ খাতের ভিএফএস থ্রেড ডাইং, এসকোয়ার নিট, রিং শাইন, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, নুরানী ডায়িংয়ের শেয়ার দর বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ।
ভিএসএস থ্রেড ডাইংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। আলিফ ম্যানুফেকচারিং ইন্ডাস্ট্রির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
দুর্বল কোম্পানি হিসাবে চার মাস আগে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি রিং সাইন কোম্পানির পর্ষদ ভেঙ্গে নতুন পর্ষদ পুনগঠন করেন। সেই কোম্পানিও বুধবার ২৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ম্যাকসন স্পিনিংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৯ লাখ টাকার।
প্রকৌশল খাত
গত বছর করোনা সংক্রমণের পর থেকে ঘুমে যাওয়া প্রকৌশল খাতে হঠাৎ করেই চাঙ্গাভাব দেখা দিচ্ছে দলতি সপ্তাহ থেকে।
ক্রমেই বাড়তে বাড়তে বুধবার এই খাতের লেনদেন হয়েছে ৩১১ কোটি টাকা।
অবশ্য এর মধ্যে ২১ শতাংশ অবদান এককভাবে ন্যাশনাল পলিমার কোম্পানির, লেনদেন হয়েছে ৬৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা। মীর আক্তার হোসেনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। ইফাদ অটোস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
এসএস স্টিল লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। রানার অটোমোবাইলস লিমিটেডের লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
বিবিধ খাত
গত ছয় থেকে সাত মাস ধরেই বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড হাত গোনা এক দুই দিন ছাড়া প্রতিদিনই লেনদেনের শীর্ষে থাকছে। এর মধ্যে দাম বেড়ে সাত গুণ হয়েছে এক বছরে। এমনকি গত তিন মাস ধরে দাম একটি বৃত্তে ঘুরপাক খেলেও শেয়ারটিতে আগ্রহ কমেনি বিনিয়োগকারীদের।
অর্থমন্ত্রী কর কমানোর যে প্রস্তাব করেছেন, তার সুবিধা পাবে এই কোম্পানিটিও, যেটি চলতি বছর এখন পর্যন্ত যে মুনাফা করেছে, সেটি গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
এই কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ১৫৫ কোটি ৪৫ লাখ ৬২ হাজার টাকা। অবশ্য এক দিন এর দ্বিগুণ লেনদেনের রেকর্ডও আছে এক দিনে।
পিপিপি রপ্তানিতে বেক্সিমকোর শিল্প পার্ক উদ্বোধনের আগে থেকেই লেনদেনে নিয়মিত শীর্ষস্থানে থাকছে বেক্সিমকো গ্রুপ
সব মিলিয়ে এই খাতে লেনদেন হয়েছে ২৫৫ কোটি টাকা। ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে চারটির। আর বাকি ১০টির শেয়ার বেড়েছে।
এছাড়া ন্যাশনাল ফিড মিলের লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। আমান ফিডের লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
ব্যাংক খাত
এই খাতকে আগামী অর্থবছরেও ৪০ শতাংশ হারেই কর দিতে হবে। দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকা এই খাতের প্রতি বাজেট প্রস্তাবের আগে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিলেও বাজেটের পর শেয়ার মূল্যে কমতে থাকার পাশাপাশি লেনদেনের হিস্যাও কমেছে।
বুধবার দুই হাজার সাতশ কোটি টাকা লেনদেনের দিন সবচেয়ে বেশি বাজার মূলধনের এই খাতে হাতবদল হয়েছে ২০২ কোটি টাকা। এর মধ্যে আবার দুটি ব্যাংকের লেনদেনই হয়েছে প্রায় ৮০ কোটি টাকা।
দুই সপ্তাহ আগে চাঙ্গা থাকলেও হঠাৎ আগ্রহ হারিয়েছে ব্যাংক খাত
গত দুই সপ্তাহের মধ্যে এটিই এই খাতে সবচেয়ে কম লেনদেন।
তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এনআরবিসি ব্যাংকের ৩৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
ডাচবাংলা ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
ওষুধ রসায়ন
ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে করোনার টিকা আনার ক্ষেত্রে বেক্সিমকো ফার্মা লোকাল এজেন্ট হওয়ার পর এই খাতে লেনদেনের জোয়ার ছিল গত বছরের শেষ ও চলতি বছরের শুরুর দিকে।
তবে টিকার অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ার পর থেকে এই কোম্পানির পাশাপাশি গোটা খাতেই লেনদেন নেমে আসে তলানিতে। তবে চলতি সপ্তাহে এই খাতেও লেনদেনের গতি দেখা যাচ্ছে।
বুধবার এ খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৪৩ কোটি টাকা। এখাতে তালিকাভুক্ত ২২টি কোম্পানির মধ্যে এদিন দর কমেছে আটটির। বাকি ১৪টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হাতবদল হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার ১৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এ ছাড়া এভডেন্ট ফার্মার ১৬ কোটি ৭১ লাখ, স্কয়ার ফার্মার ১৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।
বিদ্যুৎ জ্বালানি
কেপিসিএলের দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঝুলে থাকার পর গোটা খাতেই যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, সেটিও কাটতে শুরু করেছে।
বুধবার এই খাতে হাতবদল হয়েছে ১২১ কোটি টাকার শেয়ার।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লুব রেফ (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ৩৫ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এ ছাড়া সামিট পাওয়ারের ১৫ কোটি ৫৭ লাখ ও জিবিবি পাওয়ারের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
তথ্য প্রযুক্তি ও অন্যান্য
পুঁজিবাজারে এ খাতের উত্থান নেই বললেই চলে। শেষ কবে এ খাতের শেয়ারের ঢালাও শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে তার সঠিক সময় জানা প্রায় অসম্ভব।
তবে বুধবার ১১ টি কোম্পানির মধ্যে মাত্র একটি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। বাকি ১০টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়ছে। মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি টাকা।
এর মধ্যে এককভাবে জেনেক্স ইনফোয়েন্স লিমিটেডের ৩০ কোটি ৬০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। বিডি কম লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। আইটি কনসালটেন্ট লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। অগ্নি সিস্টেমের শেয়ার লেনদেন হয়েছে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
এছাড়া খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি টাকা এবং সেবা খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি টাকা।