বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কোক স্টুডিওতে অর্ণব-সুনিধির কণ্ঠে ‘সন্ধ্যাতারা’

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৮ জুলাই, ২০২৩ ২১:০৭

বন্দিশ সাধারণত হিন্দি ও উর্দুতে লেখা হয়। এই প্রথমবারের মতো প্ল্যাটফর্মটিতে বাংলা ভাষায় বন্দিশ পরিবেশন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঈদের আগে মুক্তি পেয়েছিল কোক স্টুডিও বাংলার দ্বিতীয় মৌসুমের গান ‘দেওয়ানা’। সেই গানের রেশ এখনো রয়ে গেছে শ্রোতাদের মাঝে। এর মধ্যেই ইউটিউবে আজ প্রচারিত হচ্ছে নতুন গান ‘সন্ধ্যাতারা’।

গানটি কণ্ঠ দিয়েছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব ও সুনিধি নায়েক। বন্দিশ ও পপ গানের ফিউশন করা গানটিতে আছে অর্ণবের নিজের করা ইডিএম (ইলেকট্রনিক ড্যান্স মিউজিক)-এর স্বাদ।

বন্দিশ সাধারণত হিন্দি ও উর্দুতে লেখা হয়। এই প্রথমবারের মতো প্ল্যাটফর্মটিতে বাংলা ভাষায় বন্দিশ পরিবেশন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বন্দিশ অর্থ ‘এক সুতোয় গাঁথা’। আর ‘সন্ধ্যাতারা’ এমন একটি বন্দিশকেই বাংলাদেশি ধরনে প্রকাশ করার একটি প্রচেষ্টা। ইমন রাগের ওপর ভিত্তি করে তৈরি ‘ম্যায় ওয়ারি ওয়ারি জানুগি’ শিরোনামের বন্দিশটিকে এখানে বাংলায় উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে আগ্রা ঘরানার আসল বৈশিষ্ট্য ধরে রাখা হয়েছে।

‘সন্ধ্যাতারা’য় কণ্ঠ দিয়েছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব (বাঁয়ে) ও সুনিধি নায়েক। ছবি: নিউজবাংলা

মূল গানটির সুর করেছিলেন ওস্তাদ বিলায়েত হুসেন খাঁ, আর একে বাংলায় রূপান্তরিত করেছেন দিবস কৃষ্ণ বিশ্বাস। সুন্দর এই ফিউশনটির সুর, সংগীতায়োজন ও প্রযোজনা করেছেন বিখ্যাত সুরকার অদিত রহমান। আর গানটির ‘বেলা হারায়’ অংশটির সুর করেছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব।

গানটি সম্পর্কে শায়ান চৌধুরী অর্ণব বলেন, ‘এই গানে বন্দিশ ও আধুনিক পপ গানের ফিউশনের (মিশ্রণ) মাধ্যমে অসাধারণভাবে শাস্ত্রীয় ও আধুনিক গানের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। ঐতিহ্যবাহী সুরের সঙ্গে আধুনিক বিট আর ইলেকট্রনিক সাউন্ডস্কেপ এখানে এক জায়গায় এসে মিলেছে। ফলে দুই ধারার গানকেই সম্মান জানানোর মাধ্যমে সম্পূর্ণ নতুন কিছু সৃষ্টি হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘কোক স্টুডিও বাংলায় আমরা সঙ্গীতের ক্রমপরিবর্তনশীল রূপ এবং সঙ্গীতের বিভিন্ন ধারার মধ্যে সহযোগিতার অফুরন্ত সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি। এই গানটি তারই প্রমাণ দেয়।’

সুনিধি নায়েক বলেন, ‘গানটিতে আমি বিখ্যাত বন্দিশ ‘ম্যায় ওয়ারি ওয়ারি জানুগি’র বাংলা সংস্করণ পরিবেশন করেছি। চ্যালেঞ্জটি আমি দারুণ উপভোগ করেছি। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের একজন শিল্পী হিসেবে, দর্শক-শ্রোতাদের সামনে এমন একটি গান নিয়ে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।’

এ বিভাগের আরো খবর