বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিদ্যানন্দের হ্যাপিনেস স্টোরে ক্ষণিকের বিক্রয়কর্মী মিম

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৩১ মার্চ, ২০২৩ ১৪:৫০

সম্প্রতি হ্যাপিনেস স্টোর চালু করে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। সংস্থাটির আমন্ত্রণে এটি পরিদর্শনে যান বাংলাদেশে ইউনিসেফের দূত মিম।

সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের হ্যাপিনেস স্টোরে বিক্রয়কর্মীর ভূমিকায় দেখা গেছে অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা সাহা মিমকে।

রাজধানীর বর্ধিত পল্লবীর রূপনগর রোডে স্টোরটিতে বৃহস্পতিবার কিছুক্ষণের জন্য বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করেন তিনি।

দরিদ্রদের জন্য নামমাত্র দামে পণ্য বিক্রি করা হয় বিদ্যানন্দের হ্যাপিনেস স্টোরে। দুই তলাবিশিষ্ট সুপারশপটিতে তিন টাকা কেজিতে চাল, চার টাকা কেজিতে ডাল পাওয়া যায়। এতে কাছাকাছি দামে পাওয়া যাচ্ছে আটা, লবণ, চিনি, তেল, সুজি, মাছ, মাংস, সবজি, ক্রোকারিজ সামগ্রী, শিশুদের পোশাক, খেলনাসহ বিভিন্ন পণ্য।

সম্প্রতি হ্যাপিনেস স্টোর চালু করে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। সংস্থাটির আমন্ত্রণে এটি পরিদর্শনে যান বাংলাদেশে ইউনিসেফের দূত মিম।

হ্যাপিনেস স্টোরের বিষয়ে বিদ্যানন্দ জানিয়েছে, বৈশ্বিক মন্দার প্রভাবে দেশের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়মিত সংবাদের শিরোনাম হয়। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে সবকিছু। এ ছাড়া রমজানেও নতুন করে দুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এসব বিষয় মাথায় রেখে দরিদ্র মানুষকে নামমাত্র মূল্যে পণ্য দেয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনমতো বাছাই করে পণ্য নেয়ার স্বাধীনতা দিতে বিদ্যানন্দের এ আয়োজন।

সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন সুপারমার্কেটের ধারণাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছে হ্যাপিনেস স্টোরে।

দেশের বিভিন্ন পণ্য উৎপাদনকারী ও বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সাড়া দিয়েছে বিদ্যানন্দের আয়োজনে। এসব প্রতিষ্ঠানের পাঠানো পণ্যগুলোও স্থান পেয়েছে বিদ্যানন্দের সুপারশপে।

হ্যাপিনেস স্টোরে ক্রেতাদের খাবার গ্রহণের জন্য আলাদা ফুড জোন এবং শিশুদের জন্য কিড জোনও রয়েছে।

বিদ্যানন্দের স্বেচ্ছাসেবীরা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় দরিদ্র মানুষ বাছাই করে পরিবারপ্রতি মেম্বারশিপ কার্ড দিচ্ছে। সেই কার্ড দেখিয়ে পরিবারগুলো সুপারশপ থেকে পণ্য কিনতে পারবে। প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ পরিবার পাবে এ পণ্য কেনার কার্ড।

দূরবর্তী এলাকার মানুষের আসা-যাওয়ার জন্য আলাদা বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এখান থেকে প্রতিটি কার্ডধারী সর্বোচ্চ ২৫ টাকার পণ্য কিনতে পারবে, যার বাজার মূল্য প্রায় ৫০০ টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর