বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আমার ক্যারিয়ারের ৮০ ভাগ কৃতিত্ব শাকিবের: অপু

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১১:৩৩

‘আমার ক্যারিয়ারের ৮০ শতাংশ কৃতিত্ব শাকিবের, বাকিটা আমি অর্জন করেছি। তাই ওর প্রতি সারা জীবন সেই সম্মান থাকবে।’

নিজের ক্যারিয়ারের সফলতার পেছনে সাবেক স্বামী চিত্রনায়ক শাকিব খানের অবদানের কথা স্বীকার করলেন নায়িকা অপু বিশ্বাস।

তিনি বলেছেন, ‘আসলে আজকে শাকিব যদি আমার পাশে না থাকত, তা হলে এই অপু বিশ্বাস হত না। সহ-অভিনেতা হয়ে আমাকে অভিনয়ের খুঁটিনাটিতে সাহায্য করেছে সে।

‘আমার ক্যারিয়ারের ৮০ শতাংশ কৃতিত্ব শাকিবের, বাকিটা আমি অর্জন করেছি। তাই ওর প্রতি সারা জীবন সেই সম্মান থাকবে।’

সম্প্রতি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বইমেলায় গিয়ে আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে এক আড্ডায় এসব কথা বলেন অপু।

ছেলেকে কীভাবে দেশাশুনার করছেন- এমন প্রশ্নে নায়িকা বলেন, আমাদের দুজনের কাছে এখনও সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যটাই অগ্রাধিকার পায়। এক সঙ্গে থেকে হোক কিংবা না থেকে।

তিনি বলেন, জয় জানে, তার বাবা-মা দুজনেই ব্যস্ত। তাই কখনও আমি তাকে স্কুলে পৌঁছে দিই, শাকিব ওকে নিয়ে আসে— এভাবেই চলছে।

শাকিব খানের একের পর এক সম্পর্ক নিয়ে এত ধরনের গুঞ্জন- এ প্রশ্নে অপু বলেন, এক জন সুপারস্টারকে নিয়ে যদি গুঞ্জন না হয়, তা হলে সে কিসের সুপারস্টার?

তিনি বলেন, এটা তার কৃতিত্ব, এখনও তাকে নিয়ে গুঞ্জন হয়, অন্যদের নিয়ে হয় না। নায়ক-নায়িকাদের নিয়ে দু-একটা প্রেমের গুঞ্জন না থাকলে পর্দায় রোম্যান্স ফুটিয়ে তুলবেন কীভাবে! আমি সাধুবাদই জানাই।

ভবিষ্যতে কি ঘর বাঁধার পরিকল্পনা নিয়ে নায়িকা বলেন, ক্যারিয়ার নিয়ে খুব ব্যস্ত এখন, কলকাতায় এখন কাজের চেষ্টা চলছে। তাই কাজটাই ফোকাস।

একটা সময় শ্বশুরবাড়ি ওপর একাধিক অভিযোগ ছিল আপনার, এই পরিবর্তনটা সম্ভব হল কীভাবে- এই প্রশ্নে অপু বলেন, আসলে আমরা শিল্পীরা খুব আবেগপ্রবণ। অনেক সময় এমন কিছু বলে ফেলি, পরে তা শুধরে নেয়ার জায়গা থাকে না। আমি তো চাইলেও সেটা মুছতে পারব না।

তিনি বলেন, আসলে যখন কথাগুলো বলেছিলাম ওদের প্রতি রাগ ছিল, আমি একটু অবসাদের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি ওদের কাছে ক্ষমা চাইতে চাই। আমার শ্বশুর-শাশুড়ি খুব ভাল মানুষ। আমি ভাগ্যবান ওদের পেয়েছি, আমার জীবনে বাবা-মায়ের ঘাটতি পূরণ করছেন তারাই।

এ বিভাগের আরো খবর