বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিয়ে করেছেন ‘কাবিলা’ খ্যাত পলাশ

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৬:১২

পলাশের বিয়ের খবর জানিয়ে ব্যাচেলর পয়েন্ট-এর নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি লেখেন, ‘এই ছেলেটা তার নতুন জীবনে পা রেখেছে ওর জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা। সম্প্রতি পলাশ ও আমাদের লক্ষী নাফিসা তাদের পরিবার ও আমাদের সবার সম্মতিতে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ে সম্পন্ন করে। সবাই পলাশ ও নাফিসার নতুন জীবনের জন্য দোয়া করবেন।’

ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকের ‘কাবিলা’ চরিত্রটি এখন দেশের তরুণদের কাছে অনেক পরিচিত ও জনপ্রিয়। চরিত্রটিতে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন জিয়াউল হক পলাশ।

আরও অনেক নাটকেই অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি। পরিকল্পনা আছে নিয়িমত পরিচালনা করার। সেই পলাশ শুরু করেছেন জীবনের নতুন অধ্যায়।

বিয়ে করেছেন পলাশ। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, বিয়ে করেছেন এ অভিনেতা। ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে খবরটি জানিয়েছেন ব্যাচেলর পয়েন্ট-এর নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি।

শুক্রবার দুপুরে অমি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লেখেন, ‘এই ছেলেটা তার নতুন জীবনে পা রেখেছে ওর জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা। সম্প্রতি পলাশ ও আমাদের লক্ষী নাফিসা তাদের পরিবার ও আমাদের সবার সম্মতিতে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ে সম্পন্ন করে। সবাই পলাশ ও নাফিসার নতুন জীবনের জন্য দোয়া করবেন।’

বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানতে অমি ও পলাশকে ফোন করলে সাড়া দেননি তারা।

পরে শুক্রবার বিকেলে পলাশ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লেখেন, ‘জীবনের নতুন অধ্যায়। এ এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ। ধন্যবাদ আমাদের পরিবারকে। আমাদের পরিবারের মায়ায়, ভালোবাসায়, সম্মতিতে সবকিছু সুন্দর হয়ে উঠেছে। প্রিয় মানুষটি নিজের হয়ে ওঠার এই মুহূর্তটি আগলে রাখতে চাই সারাজীবন। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।’

নির্মাতা অমি স্মৃতিচারণ করে লেখেন, ‘আপনাদের আমাদের সবার প্রিয় জিয়াউল হক পলাশ। ২০১৬ সালের মার্চ, এপ্রিলের দিকে পলাশ আমার সঙ্গে সহকারী হিসেবে কাজ শুরু করে। অত্যন্ত পরিশ্রমী ও বাধ্যগত ছেলে পলাশ।

‘আমার বিভিন্ন কাজে জোর করে পলাশকে দিয়ে এক সিকোয়েন্স/ দুই সিকোয়েন্স করে অ্যাক্টিং করাতাম। ও কখনোই অ্যাক্টিং করতে চাইতো না। বলতো, অ্যাক্টিং করলে, আমি ডিরেকশন এর কাজে মনোযোগী হতে পারি না, কিন্তু আমার কেন যেন সবসময় মনে হতো, ওকে দিয়ে আলাদা কিছু করানো সম্ভব। সেজন্য আমি আমার হাল ছাড়িনি, একটার পর একটা চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছি। এই চেষ্টা, পলাশের পরিশ্রম এবং আপনাদের ভালবাসার ফল আজকের পলাশ ওরফে কাবিলা।’

তিনি আরও লেখেন, ‘দেখতে দেখতে ও কত বড় হয়ে গেল, নিজে ডিরেকশন শুরু করলো, অভিনেতা হিসেবে সারা দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে গেল। ওকে নিয়ে রাস্তায় বের হলে মানুষ যখন হুমড়ি খেয়ে পড়ে, বলে বুঝাতে পারবো না আমার কতটুকু ভাল লাগে।

‘আমি চাই ও জীবনে আরও অনেক বড় হোক। আমার চোখে ওর জীবনটা মাত্র শুরু, এখনও অনেক দূর যেতে হবে। আমি পলাশকে শুধু আমাদের দেশে নয় সারা বিশ্বে জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে দেখতে চাই।’

এ বিভাগের আরো খবর