এবার ঈদুল আজহায় মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলোর মধ্যে অন্যতম আলোচিত সিনেমা পরাণ। দর্শকদের ব্যাপক প্রশংসা কুড়াচ্ছে সিনেমাটি। ঈদের দিনে সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল মাত্র ১১টি প্রেক্ষাগ্রহে।
তবে দর্শক চাহিদায় কদিনের মধ্যেই গত শুক্রবার আরও তিনটি প্রেক্ষাগৃহ বাড়ে পরাণের। এবার আরও বড় চমক দেখাল সিনেমাটি। একলাফে বাড়ল পাঁচ গুণ প্রেক্ষাগৃহ।
আগামী শুক্রবার থেকে সারা দেশে মোট ৫৫টি প্রেক্ষাগৃহে চলবে সিনেমাটি।
মুক্তির পর থেকেই ঢাকার সিনেপ্লেক্সগুলোতে পরাণ দেখতে উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। দর্শক চাপে দেখা দেয় টিকিট সংকট। চারটি শো দিয়ে শুরু হলে কদিনের মধ্যেই সব মিলিয়ে প্রতিদিন ১৮টি করে শো চলে সিনেমাটির।
সত্য ঘটনার ছায়া অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন পরিচালক রায়হান রাফি। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে শরিফুল রাজ, বিদ্যা সিনহা মিম ও ইয়াশ রোহান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সিনেমাটির জয়জয়কার ও প্রশংসায় ভাসছেন অভিনয়শিল্পীরা।
দর্শকদের এমন প্রশংসা আর জয়জয়কারেই বাড়ল প্রেক্ষাগৃহ সংখ্যা। বৃহস্পতিবার সিনেমাটির কুলাকুশলীরা প্রকাশ করেছেন প্রেক্ষাগৃহের তালিকা।
যেসব প্রেক্ষাগৃহে দেখা যাবে পরাণ
১. স্টার সিনেপ্লেক্স (বসুন্ধরা), ২. স্টার সিনেপ্লেক্স (সীমান্ত সম্ভার), ৩. স্টার সিনেপ্লেক্স (এস কে এস টাওয়ার, মহাখালী), ৪. স্টার সিনেপ্লেক্স (সনি স্কয়ার, মিরপুর), ৫. স্টার সিনেপ্লেক্স (বঙ্গবন্ধু আর্মি মিউজিয়াম), ৬. ব্লকবাস্টার সিনেমাস (যমুনা ফিউচার পার্ক), ৭. লায়ন সিনেমাস (কেরানীগঞ্জ), ৮. সিলভারস্ক্রীন (চট্টগ্রাম) ৯. রুটস সিনেক্লাব (সিরাজগঞ্জ), ১০ ঝুমুর (জয়দেবপুর) ১১. আজাদ (পুরান ঢাকা) ১২. পূরবী (ময়মনসিংহ), ১৩. শংখ (খুলনা), ১৪. চিত্রালী (খুলনা), ১৫. দর্শন (ভৈরব)।
১৬, মধুমিতা (ঢাকা), ১৭. চিত্রামহল (ঢাকা), ১৮. শ্যামলী (ঢাকা), ১৯. আনন্দ (ঢাকা), ২০. বিজিবি অডিটোরিয়াম (ঢাকা), ২১. সেনা অডিটোরিয়াম (ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট), ২২. গীত (ঢাকা) ২৩. সেনা অডিটোরিয়াম (সাভার ক্যান্টনমেন্ট), ২৪. চাঁদমহল (কাঁচপুর), ২৫. সিনেস্কোপ (নারায়ণগঞ্জ)।
২৬. নিউমেট্রো (নারায়ণগঞ্জ), ২৭. চন্দ্রিমা (শ্রীপুর), ২৮. নবীন (মানিকগঞ্জ), ২৯. মমতা (মাধবদী), ৩০. পান্না (মুক্তারপুর), ৩১. ছন্দা (হাসনাবাদ), ৩২. মণিহার (যশোর) ৩৩. শাপলা (রংপুর), ৩৪. সিনেমা প্যালেস (চট্টগ্রাম), ৩৫, সুগন্ধা সিনেপ্লেক্স (চট্টগ্রাম) ৩৬. মধুবন সিনেপ্লেক্স (বগুড়া), ৩৭. নন্দিতা (সিলেট), ৩৮. অভিরুচী (বরিশাল), ৩৯. চিত্রবাণী (গোপালগঞ্জ), ৪০. সংগীতা (সাতক্ষীরা), ৪১. বনলতা (ফরিদপুর), ৪২. মিলন (মাদারীপুর), ৪৩. মালঞ্চ (টাঙ্গাইল), ৪৪. রাজমহল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)।
৪৫. রূপকথা (শেরপুর), ৪৬. সাধনা (রাজবাড়ী), ৪৭. মোহন (হবিগঞ্জ), ৪৮. মুন (মুক্তাগাছা), ৪৯. মনিকা (শায়েস্তাগঞ্জ), ৫০. চলন্তিকা (গোপালদী), ৫১. পালকী (চান্দিনা), ৫২. আলীম (মঠবাড়িয়া), ৫৩. রাজ (কুলিয়ারচর), ৫৪. ছন্দা (পটিয়া), ৫৫. ভাই ভাই (সখিপুর)।