বৈশাখের প্রথম দিন, সূর্য তো রেগেমেগে আগুন, হাওয়াও ছুটছে প্রবল বেগে। ক্ষুব্ধ মেঘের চেহারা সাদা থেকে হয়ে গেছে কালো। তার সেই ক্রোধ ঝরল বৃষ্টি হয়ে।
বৈশাখের প্রথম রাত নামতেই রাজধানীর বুকে বৃষ্টি নেমেছিল শীতল শান্তি হয়ে। এমন স্নিগ্ধ পরিবেশে পরী ও তার সঙ্গীকে পাওয়া কঠিন নয়।
হ্যাঁ, পরী নেমেছিলেন তার সঙ্গীকে নিয়ে। তবে এ পরী মর্ত্যের অর্থাৎ পরীমনি এবং সঙ্গে ছিলেন তার জীবনসঙ্গী শরিফুল রাজ।
পরীমনি মা হতে চলেছেন। তার অনাগত ‘মাম্মা’টার জন্য বেশি নড়াচড়া করছেন না, এ কথা নিজেই জানিয়েছেন। এও জানিয়েছেন যে এখন শুটিং না রাখায় নববর্ষ উপলক্ষে হাতে মেহেদিও পরেছিলেন এ অভিনেত্রী।
পয়লা বৈশাখে তাই রাগী সূর্য যখন ডুবে গেছে, মাথা গরম হাওয়া যখন শীতল হয়েছে, মেঘেরও যখন রাগ কমেছে, তখন ঘুরতে বের হয়েছিলেন রাজ-পরী। তুলেছেন সুন্দর সুন্দর ছবিও।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাহারি রঙের ছাতা হাতে রাজ আর তার সঙ্গে রোমান্টিক অবতারে পরীমনি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় সেই ছবি পোস্ট করে রাজ লিখেছেন, ‘শুভ নববর্ষ! ১৪২৯। সবচেয়ে সুন্দর এই বাংলার মুখ, বাংলা বর্ষের পদার্পণে, এসো শানিত হই নব প্রাণে।’
একই ছবি পোস্ট করে পরীমনি লিখেছেন, ‘একটু বৈশাখী ঝড়বৃষ্টি’। এটি লিখে পরী আবার রাজকে প্রশ্ন করে লিখেছেন, ‘তোমার কি এই লাইনটা মনে আছে রাজ?’