বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নব্বইয়ে সন্‌জীদা খাতুন

  •    
  • ৪ এপ্রিল, ২০২২ ১৬:৩৭

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সভাপতি সন্‌জীদা। জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও তিনি। প্রচলিত ধারার বাইরে ভিন্নধর্মী শিশু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নালন্দার সভাপতি এ শিল্পী ও গবেষক।

৯০ বছরে পা দিলেন রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, লেখক, গবেষক, সংগীতজ্ঞ ও শিক্ষক সন্‌জীদা খাতুন।

১৯৩৩ সালের ৪ এপ্রিল জন্ম হয়েছিল অনেক গুণে গুণান্বিত মানুষটির।

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সভাপতি সন্‌জীদা। জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও তিনি। প্রচলিত ধারার বাইরে ভিন্নধর্মী শিশু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নালন্দার সভাপতি এ শিল্পী ও গবেষক।

আড়ম্বরহীনভাবে সোমবার উদযাপন হচ্ছে সন্‌জীদার জন্মদিন। উদযাপনের কোনো পরিকল্পনাও করেননি এ শিল্পী। তার কারণ জানিয়েছেন দুই দিন আগে।

ছায়ানটে শনিবার ছিল বর্ষবরণ আয়োজনের সংবাদ সম্মেলন। সেখানে সন্‌জীদা খাতুন জানিয়েছিলেন, তার বয়স হয়েছে এবং কিছুটা অসুস্থও। জন্মদিনের আয়োজনের ধকল তিনি নিতে পারবেন না, তবে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের এ মহীরুহের জন্মদিন পালন করতে ভুলেনি ছায়ানট।

প্রতিষ্ঠানটির সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমেদ লিসা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ছায়ানটের কর্মীরা বাসায় এসেছিলেন। তারা আপাকে গান শুনিয়ে গেছে। আর সন্ধ্যায় হয়তো খুব কাছের কিছু মানুষ আসতে পারেন।’

১৯৩৩ সালে জন্ম সন্‌জীদা খাতুনের। তার বাবা ড. কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন পরিসংখ্যানবিদ, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।

‘মাসুদ রানা’ খ্যাত লেখক কাজী আনোয়ার হোসেনের বোন সন্‌জীদা খাতুন। রবীন্দ্রসংগীত বিশেষজ্ঞ ওয়াহিদুল হক তার স্বামী।

১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ থেকে স্নাতক, ১৯৫৫ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন সন্‌জীদা। পরে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে করেন পিএইচডি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু।

কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অনেক পুরস্কার পেয়েছেন সন্‌জীদা খাতুন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একুশে পদক, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার (পশ্চিমবঙ্গ)। ২০২১ সালে ভারত সরকার তাকে ‘পদ্মশ্রী’ পুরস্কারে ভূষিত করে।

এ বিভাগের আরো খবর