বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিশ্বকাপে তামিমকে নিয়ে শঙ্কা নেই

  •    
  • ২১ আগস্ট, ২০২১ ২২:০৫

জিম্বাবুয়ে সিরিজে থাকাকালীন চিকিৎসক তাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন হাঁটুর চোট পুরোপুরি কাটাতে অন্তত ৮ সপ্তাহ ক্রিকেট থেকে দূরে থাকার। আর সে কারণেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত দুটো সিরিজের একটিতেও নেই তামিম।

২০২০ সালের মার্চে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল জাতীয় দলের ওপেনার তামিম ইকবালকে। এরপর দীর্ঘ ১৮ মাস ধরে ক্রিকেটের এই ফরম্যাটে নেই তার পদচারণা।

সর্বশেষ জিম্বাবুয়ে সিরিজে ওয়ানডে খেলেই ইনজুরির কারণে দেশে ফিরে আসায় খেলা হয়নি টি-টোয়েন্টি সিরিজে। আর এই ইনজুরিই তার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সুযোগ।

জিম্বাবুয়ে সিরিজে থাকাকালীন চিকিৎসক তাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন হাঁটুর চোট পুরোপুরি কাটাতে অন্তত ৮ সপ্তাহ ক্রিকেট থেকে দূরে থাকার। আর সে কারণেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত দুটো সিরিজের একটিতেও নেই তামিম।

ক্রিকেট থেকে বিরতিটা দুই মাসের হলেও টি-টোয়েন্টি থেকে তামিম দূরে রয়েছেন ১৮ মাস ধরে। বছরের হিসেবে সেটি দাঁড়ায় দেড় বছর।

সবকিছু ঠিক থাকলে ইনজুরি কাটিয়ে মাঠে ফেরার পর বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে তামিম সময় পাবেন মাত্র এক মাস।

তামিমের সামর্থ্য নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না জাতীয় দলের নির্বাচক থেকে শুরু করে বোর্ড কর্তারা। যতটুকু সময় পাবে তাতে তামিম আগের জায়গায় ফিরে আসতে পারবে বলে বিশ্বাস তাদের।

শুক্রবার জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীনের একদিন বাদে একই সুর শোনা গেল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান আকরামের কণ্ঠেও।

আকরান খান বলেন, ‘তামিম কয়েকজন ব্যাটসম্যানের ভেতর অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান। ও যখন ফিট থাকবে তখন সে দলের সাথে খেলবেই। এখন যেই সমস্যাটা আছে সেটা হল ইনজুরিটা। এ বিষয়ে নির্বাচকেরা ফিজওর সাথে কথা বলছে। এটা নিয়ে সবাই সজাগ রয়েছে।

‘তামিম একজন প্রতিষ্ঠিত ও খুব ভালো খেলোয়াড়। ও যদি ফিট থাকে তাহলে ওকে নিয়ে চিন্তার বিষয় নেই কোনো। আমাদের জন্যও ভালো।’

জাতীয় দলের জার্সি গায়ে তামিম সবশেষ নামেন ২০ জুলাই। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সেই ম্যাচে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছিলেন ৩২ বছর বয়সি এই ব্যাটসম্যান। সেই ম্যাচে ১২ বল অক্ষত রেখে দারুণ জয় পায় বাংলাদেশ।

ঘরের মাঠে তার ও লিটন দাসের অবর্তমানে ওপেনারের ভূমিকায় ছিলেন সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ নাঈম ও মাহেদী হাসান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচ ছাড়া কার্যকরী ভূমিকায় পাওয়া যায়নি ওপেনিং জুটিকে।

বিশ্বকাপের স্কোয়াডে তামিমের থাকা না থাকা নিয়ে সন্দেহ নেই। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি হাঁকানো তামিম এবারের আসরে কতটুকু ফিট থাকবেন সেটা দেখার অপেক্ষাতেই আছেন ভক্তরা।

এ বিভাগের আরো খবর