বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

প্রস্তুতির জন্য তামিম সময় পাবেন এক মাস

  •    
  • ২০ আগস্ট, ২০২১ ২১:৪৬

নিউইল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের পর অক্টোবরের ১৭ তারিখ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টাইগারদের বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নেয়ার মিশন। সেই হিসেবে তামিম তার বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারতে সময় পাবেন এক মাস।

গত জুলাইয়ে হাঁটুর ইনজুরিতে দুই মাসের জন্য ক্রিকেট থেকে ছিটকে যান জাতীয় দলের ওপেনার তামিম ইকবাল। যার কারণে জিম্বাবুয়ে সিরিজের মাঝপথে দেশে ফিরে আসতে হয় তাকে।

ইনজুরির জন্য খেলতে পারেননি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। একই সঙ্গে নেই নিউজিল্যান্ড সিরিজেও।

জাতীয় দলের শ্রীলঙ্কা সফরের সময় ইনজুরিতে পড়েন তামিম।

দীর্ঘদিন ধরেই হাঁটুর ইনজুরি ভোগাচ্ছে বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যানকে। চোটের কারণে মাঝপথে বাদ দিয়েছেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলা। সুপার লিগের কোনো ম্যাচে নামেননি তিনি।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট না খেললেও ইনজুরি নিয়ে খেলেছেন ওয়ানডে সিরিজ। শেষ পর্যন্ত চোটের সঙ্গে লড়াইয়ে না পেরে দেশে ফিরে আসতে হয় তাকে। সেই সিরিজে ইনজুরি নিয়েই সেঞ্চুরি হাঁকান ওয়ানডে অধিনায়ক।

তামিমের হাঁটুর চোট পর্যালোচনা করে তাকে আট সপ্তাহের জন্য ক্রিকেট থেকে দূরে থাকতে পরামর্শ দেন বিসিবি চিকিৎসক। সব কিছু ঠিক থাকলে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি ক্রিকেটে ফেরার কথা দেশসেরা এই ওপেনারের।

নিউইল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের পর অক্টোবরের ১৭ তারিখ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টাইগারদের বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নেয়ার মিশন। সেই হিসেবে তামিম তার বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারতে সময় পাবেন এক মাস।

লম্বা সময় ক্রিকেটের বাইরে। স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এতো স্বল্প সময়ে কী ভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন দেশসেরা এই ওপেনার।

তামিমকে নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই বলে আশ্বস্ত করেছেন জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন। জানিয়েছেন খুব বেশি অনুশীলনের সময় না পেলেও যতটুকু সময় পাবে তাতে তিনি নিজেকে গুছিয়ে নিতে পারবেন সহজেই।

শুক্রবার নিউজবাংলার কাছে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধান নির্বাচক।

তিনি বলেন, ‘ও (তামিম) যখনই মাঠে নামবে, তখন সবার সঙ্গে মিলিয়ে নেয়াটা কোনো ব্যপার না।’

জাতীয় দলের জার্সি গায়ে তামিম সবশেষ নামেন ২০ জুলাই। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সেই ম্যাচে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছিলেন ৩২ বছর বয়সি এই ব্যাটসম্যান। সেই ম্যাচে ১২ বল অক্ষত রেখে দারুণ জয় পায় বাংলাদেশ।

ঘরের মাঠে তার ও লিটন দাসের অবর্তমানে ওপেনারের ভূমিকায় ছিলেন সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ নাঈম ও মাহেদী হাসান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচ ছাড়া কার্যকরী ভূমিকায় পাওয়া যায়নি ওপেনিং জুটিকে।

বিশ্বকাপের স্কোয়াডে তামিমের থাকা না থাকা নিয়ে সন্দেহ নেই। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি হাঁকানো তামিম এবারের আসরে কতটুকু ফিট থাকবেন সেটা দেখার অপেক্ষাতেই আছেন ভক্তরা।

এ বিভাগের আরো খবর