২৩ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। কিন্তু ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ডামাডোল। কেননা এদিন থেকেই যে মাঠে গড়াবে বাছাইপর্বের ম্যাচগুলো।
আসরে প্রথমবারের মতো খেলার সুযোগ পেয়েছে পাপুয়া নিউগিনি। দলটির সঙ্গে একই গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ, ওমান এবং স্কটল্যান্ড।
বাছাইপর্বে উৎরে যেতে পারলে মিলবে বিশ্বকাপের মূল পর্বের টিকিট। গ্রুপের অন্য দুই দলের বিপক্ষে আগে খেললেও বাংলাদেশ তাদের কাছে একেবারে নতুন প্রতিপক্ষ।
র্যাঙ্কিং এবং ভালো খেলায় নিঃসন্দেহে স্কটল্যান্ড ও ওমানের চেয়ে বেশ ওপরে বাংলাদেশ। আর তাই লাল সবুজদের বিপক্ষে খেলে নিজেদের ক্রিকেট সামর্থ্য যাচাই করে নিতে চান নিউগিনির অধিনায়ক আসাদুল্লাহ ভালা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে মুখিয়ে রয়েছেন বলে জানান তিনি। তারকা খেলোয়াড় না থাকলেও নিজেদের সেরাটা দিতে চায় নিউ গিনিয়ানরা
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের দেয়া এক ভিডিও বার্তায় এমনটা জানান ৩৪ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
আসাদ বলেন, ‘গত কয়েক বছরে আমরা ওমান ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছি। তবে আমরা যে দলের বিপক্ষে খেলতে মুখিয়ে আছি তা হলো বাংলাদেশ। তারা আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশ। শীর্ষস্থানীয় একটি দলের বিপক্ষে খেলে নিজেদের যাচাই করে নেওয়ার সুযোগটা দারুণ। এতে বোঝা যাবে আমাদের অবস্থান কোথায়।‘
‘আমাদের দলে কোনো সুপারস্টার নেই। আমরা শৃঙ্খলাপূর্ণ একটি দল যারা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে।‘
বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে জায়গা করে নিতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে দলটিকে। নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে রানরেটের যুদ্ধ জিতে বাছাইপর্বে জায়গা করে নেয় নিউ গিনি।
১৭ অক্টোবর ওমানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে নিউ গিনির বিশ্বকাপের মিশন। ২১ তারিখ বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে তারা। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন বা রানার্স আপ হতে পারলে মিলবে মূল পর্বের টিকিট।