প্রথমে ব্যাট করে শাইনপুকুর তুলতে পারে মাত্র ১১৯। জবাবে ১ উইকেট হারিয়ে ৬০ রান তুলে ফেলে তামিম ইকবালের প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব।
তারপর হুট করে বিপর্যয়ে এক পর্যায়ে ৮৯ রানেই ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলে প্রাইম ব্যাংক। তাতে হারের শঙ্কাও দেখছিল তারা।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য সেটি আর হয়নি। রকিবুল হাসান ও নাঈম হাসানের ব্যাটে ৩ উইকেটে শাইনপুকুরকে হারায় প্রাইম ব্যাংক।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নাঈম হাসানের ৩ উইকেট ও মনির হোসেনের দুই উইকেটে মাত্র ১১৯ রানেই গুটিয়ে যায় শাইনপুকুর।
জবাবে শুরুতেই অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়কে হারালেও তামিম ও রনি তালুকদারের ব্যাটে জয়ের পথে ছিল প্রাইম ব্যাংক। ৫ বলের ব্যবধানে তামিম ও মোহাম্মদ মিঠুন রান আউট হলে বিপদের আভাস পায় তারা।
ব্যাটসম্যানদের জন্য বিপদ হয়ে আসেন বাঁহাতি স্পিনার তানভির ইসলাম। মাত্র ১২ রান দিয়ে তুলে নেন অলক কাপালি, নাহিদুল ইসলাম ও শরিফুলের উইকেট। সঙ্গে রনিকে ফেরান হাসান মুরাদ।
সেখান থেকে প্রাইম ব্যাংককে ধীরস্থির ভাবে জয়ের দিকে নিয়ে যান রকিবুল ও নাঈম। শেষ পর্যন্ত ১৮ রানে অপরাজিত থাকা নাঈম ফিরতে পারতেন আগেই যদি ১২ রানে তার সহজ ক্যাচ ধরতেন সাজ্জাদুল হক।
সেটি হয়নি। রকিবুলের ধীর ৩৪ বলে ১৮ রানের ইনিংসে জয়ের বন্দরে পৌঁছে প্রাইম ব্যাংক।
৩ উইকেট ও অপরাজিত ১৮ রানের জন্য ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন নাঈম।