বাংলাদেশ একাদশে সবেধন নীলমণি পেইসার আবু জায়েদ রাহি। সঙ্গে সৌম্য সরকারের পার্টটাইম মিডিয়াম পেস যোগ করলে সংখ্যা দাঁড়ায় দুইয়ে। বিপরীতে একাদশে স্পিনার তিন জন। মিরপুরে বাংলাদেশের পরিকল্পনা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে স্পিন বিষে নীল করা।
অথচ দ্বিতীয় সেশনটা বাংলাদেশের হওয়ার পেছনের কারিগর দুই পেসারই। দুজনে মিলে তুলে নিয়েছেন তিন উইকেট। তাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় সেশন শেষ করেছে চার উইকেটে ১৪৬ রানে।
দ্বিতীয় সেশনের ২৯ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ রান তুলেছে ৬০। রাহি তুলে নিয়েছেন দুই উইকেট, সঙ্গে একটি উইকেট সৌম্যর।
দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই শেন মোসলিকে হারায় সফরকারীরা। রাহির অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের বলে শট খেলতে গিয়ে ইনসাইড এজে বোল্ড হয়ে ফেরেন মোসলি।
এরপর সৌম্যর বলে অফ স্টাম্পের বাইরের বল কাট করতে গিয়ে স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দিয়ে ৪৭ রানে ফেরেন সফরকারী অধিনায়ক ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েইট।
এরপর ফিরে যান আগের ম্যাচের নায়ক কাইল মায়ার্স। আগের ম্যাচেই ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকানো এই ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান রাহির বলে স্লিপে সৌম্যকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মাত্র পাঁচ রানে।
বাকি সময়টুকুতে অবশ্য সাবধানতার সঙ্গে ব্যাট করেছেন এনক্রুমাহ বোনার ও জার্মেইন ব্ল্যাকউড। নিশ্চিত করেছেন আর পড়েনি উইকেট। বোনার ৩০ ও ব্ল্যাকউড ১৮ রানে অপরাজিত আছেন সেশন শেষে।
এর আগে প্রথম সেশনে জন ক্যাম্পবেলকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে ফিরিয়েছিলেন তাইজুল ইসলাম।