চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন মুস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে জুটি গড়ে বোলিং শুরু করেন সাকিব আল হাসান। নিজের তৃতীয় ওভারে একটি বল আটকাতে গিয়ে আবারও কুঁচকির পেশিতে টান লাগে সাকিবের।
একই জায়গায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে টান লেগেছিল সাকিবের। যার কারণে প্রথম টেস্টে অনিশ্চিত ছিলেন সাকিব।
সেই চোট ফিরে এলো আবার। চোটের ধাক্কায় ছয় ওভার বল করে মাঠ ছাড়েন সাকিব। দ্বিতীয় দিনে মাঠে আর ফেরেননি। তৃতীয় দিনেও মাঠে নেই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, তৃতীয় দিনে বোলিং করতে পারবেন না সাকিব। আপাতত তাকে হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে চোটের স্ক্যান করানোর জন্য। এরপর নেওয়া হবে সিদ্ধান্ত।
আপাতত ব্যাটিং করতে পারলেও বোলিং করার সময়ই মূল অস্বস্তি হচ্ছে সাকিবের। স্ক্যান রিপোর্ট এলে জানা যাবে তার চোটের অবস্থা।
প্রথম টেস্টের জন্য অনুশীলনে নামার আগেও চোটের স্ক্যান করানো হয় সাকিবের। সেই স্ক্যানের ফলাফল ভালো আসার পর মাঠে নামার অনুমতি পান তিনি।
টেস্ট শুরুর আগের দিন টাইগারদের হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গো জানান, শতভাগ ফিট নন সাকিব।
আপাতত এই টেস্টের পাশাপাশি শঙ্কায় পড়ে গেছে সাকিবের দ্বিতীয় টেস্ট খেলাও। সব প্রশ্নের জবাব মিলবে স্ক্যান রিপোর্ট আসার পর।