বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সিডনি টেস্ট নিয়ে শঙ্কায় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া

  •    
  • ২০ ডিসেম্বর, ২০২০ ১২:৪৬

সিডনির নর্দার্ন বিচ এলকায় নতুন করে ৩৮ জনের কোভিড ধরা পড়েছে। নিউ সাউথ ওয়েলস সরকার সেখানে আবার লকডাউন দিয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর মেলবোর্নে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শেষ করে সিডনি টেস্টের আগে স্বল্প সময়ে প্রয়োজনীয় কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে কীনা সিএ সেটি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া-ভারত সিরিজের তৃতীয় টেস্ট এর ভেন্যু সিডনি। ৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া ওই টেস্টের এখনও ১৭ দিন বাকী থাকলেও, ম্যাচের ভেন্যু নিয়ে চিন্তায় আছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস (এনএসডাব্লিউ) রাজ্যের রাজধানী সিডনি। শহরটিতে সম্প্রতি কোভিড ১৯ এর প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। রাজ্য সরকার ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে অন্য রাজ্য থেকে নাগরিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করেছে।

সেক্ষেত্রে ৩০ ডিসেম্বর মেলবোর্নে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শেষ করে সিডনি টেস্টের আগে স্বল্প সময়ে প্রয়োজনীয় কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে কীনা সিএ সেটি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

সিডনির নর্দার্ন বিচ এলকায় নতুন করে ৩৮ জনের কোভিড ধরা পড়েছে। নিউ সাউথ ওয়েলস সরকার সেখানে আবার লকডাউন দিয়েছে। যার কারণে প্রথম টেস্টে না খেলা ব্যাটসম্যান ডেভিড ওয়ার্নার এবং পেসার শন অ্যাবট নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সিডনি থেকে মেলবোর্নে চলে এসেছেন। যেন দ্বিতীয় টেস্টের জন্য উপস্থিত থাকতে পারেন।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সামনে দুটো সুযোগ সিডনি টেস্টকে সফরের শেষ টেস্টের ভেন্যু বানানো। এতে করে ব্রিসবেনে হবে তৃতীয় টেস্ট এবং সিডনি কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাড়তি সময় পাবে।

অথবা মেলবোর্নেই টানা দুই টেস্ট আয়োজন করে সিডনির টেস্ট বাতিল করা। তবে এখনই বাতিলের সিদ্ধান্তে আসতে চাচ্ছে না সিএ। সিডনি টেস্ট যথাসময়ে হবে জানিয়ে রোববার এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার অন্তর্বতীকালীণ প্রধান নির্বাহী নিক হকলি বলেন, ‘তৃতীয় টেস্টের আগে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় আছে। এতে করে আমরা সিডনির নর্দান বিচের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করার সময় পাব।’

ক্রিকেট চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর হলেও করোনা পরিস্থিতি হালকা ভাবে নিচ্ছে না সিএ জানিয়ে বিজ্ঞপিতে বলা হয়, ‘এই কঠিন গ্রীষ্মেও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াও নিজেদের সুনাম অক্ষুণ রেখে কাজ করেছে। বায়োবাবল বিশেষজ্ঞ, রাজ্য সরকার, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং ভেন্যুগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে এবারও মতো সিএ যথাযথ ও উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।’

এ বিভাগের আরো খবর