কুষ্টিয়া করোনা হাসপাতালে নষ্ট হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা মেরামতে কাজ চলছে।
তবে এতে চিকিৎসায় কোনো প্রভাব পড়ছে না বলে দাবি করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, এখনও ৬টি হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা ব্যবহারই হয়নি।
তবে কুষ্টিয়া করোনা হাসপাতালের এই ক্যানুলার অনেকগুলোই সহায়তা হিসেবে বেসরকারিভাবে পাওয়া। সেগুলো মেরামতের জন্যও বেসরকারিভাবেই সহায়তা নেয়া হচ্ছে।
কোভিড ডেডিকেটেড কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ১৪টি হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা ছিল। করোনার রোগীর চাপ বাড়ায় বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি আরও ২০টি যন্ত্র অনুদান হিসেবে দেন। হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. আবদুল মোমেন বলেন, প্রয়োজন না পড়ায় এখনও ৬টি যন্ত্র স্থাপনই করা হয়নি। কয়েক দিনে ১২ হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা নষ্ট হলেও এই ৬টি এখনই ইনটেক রয়েছে।
ডা. আবদুল মোমেন বলেন, শনিবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ১৭৭ জন করোনা পজিটিভ ও ৭৭ জন করোনার উপসর্গ নিয়ে মোট রোগী ভর্তি ছিল ২২৪ জন। তবে সবারই এই যন্ত্রের দরকার হয় না। হাসপাতালের ২০০ বেডেই সেন্ট্রাল অক্সিজেনের লাইন আছে। এখন এখানে হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা সচল আছে ১৮টি।
নষ্ট হওয়া সরকারি ক্যানুলাগুলো মেরামতের জন্য ঢাকাতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। বাকিগুলোর বিষয়ে বেসরকারি সহায়তা নেয়া হচ্ছে।