চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (পশ্চিম) উপকমিশনার আব্দুল ওয়ারীশ বলেন, ‘পাইলট প্রকল্পের আওতায় আপাতত সিএমপির চার বিভাগের চার থানায় এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পাঁচলাইশ ও পতেঙ্গা- এই চার থানার প্রতিটিতে ৭টি করে ক্যামেরা প্রদান করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিএমপির ১৬ থানায় এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
ঢাকায় ট্রাফিক পুলিশের পর এবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশেও চালু হয়েছে ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’। এখন থেকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তার শরীরে ক্যামেরা চালু থাকবে।
থানা পর্যায়ে দেশে প্রথমবারের মতো এই কার্যক্রম শুরু করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।
শনিবার বিকেলে পরীক্ষামূলকভাবে মাঠপর্যায়ে এই কার্যক্রম শুরু করে ডবলমুরিং থানা। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (পশ্চিম) উপকমিশনার আব্দুল ওয়ারীশ এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ‘পাইলট প্রকল্পের আওতায় আপাতত সিএমপির চার বিভাগের চার থানায় এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পাঁচলাইশ ও পতেঙ্গা- এই চার থানার প্রতিটিতে ৭টি করে ক্যামেরা প্রদান করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিএমপির ১৬ থানায় এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘এসব ক্যামেরা ভ্রাম্যমাণ সিসিটিভি হিসেবে কাজ করবে। আমাদের চোখ এড়িয়ে গেলেও এই ক্যামেরা সবকিছু রেকর্ড করে রাখবে। এই উদ্যোগ আমাদের ডিজিটালাইজেশনের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে নেবে।’
তিনি জানান, এই ক্যামেরার মাধ্যমে অডিও, ভিডিও এবং ছবি ক্যাপচার করা যায়। জিপিএস প্রযুক্তি সংযুক্ত থাকায় যেকোনো স্থানে বসেই সবকিছু তদারকিও করা যাবে।