বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৯ জুলাই, ২০২১ ১৫:২৩

নুহাশপল্লীর ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘করোনার কারণে নুহাশপল্লীতে এবার আয়োজন সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। প্রতিবছর নানা আয়োজন ও কাঙালিভোজের আয়োজন থাকলেও এবার আয়োজনের সব অর্থ দুস্থদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে।’

মহামারি করোনার এ সময়ে অনেকটা সাদামাটাভাবেই পালিত হচ্ছে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নবম প্রয়াণ দিবস।

লেখকের কবরে সোমবার সকালে শ্রদ্ধাঞ্জলি, কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হয়।

গাজীপুর সদরে পিরুজালী গ্রামে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নিজ হাতে গড়া নুহাশপল্লীতে সকাল থেকেই উপস্থিত হতে শুরু করেন ভক্তরা।

সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নুহাশপল্লীর ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বুলবুল হিমু পরিবহন ও হুমায়ূন ভক্তদের নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাতে অংশ নেন তারা। মোনাজাত পরিচালনা করেন নুহাশপল্লী মসজিদের ইমাম হাফেজ মো. মুজিবুর রহমান।

নুহাশপল্লীর ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘করোনার কারণে নুহাশপল্লীতে এবার আয়োজন সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। প্রতিবছর নানা আয়োজন ও কাঙালিভোজের আয়োজন থাকলেও এবার আয়োজনের সব অর্থ দুস্থদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ‘স্যারের এবারের মৃত্যুবার্ষিকীতে পরিবারের সদস্য ও কোনো লেখকও এখানে আসেনি।’

শিশু সাহিত্য, নাটক, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি, চলচ্চিত্র পরিচালনা থেকে শিল্প-সাহিত্যের সব ক্ষেত্রেই ছিল হুমায়ূন আহমেদের বিচরণ। কবিতা দিয়ে শুরু করলেও লিখে গেছেন দুই শতাধিক গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাস।

ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০১২ সালের ১৯ জুলাই ৬৪ বছর বয়সে আমেরিকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নেন হুমায়ূন আহমেদ।

পরে ২৪ জুলাই গাজীপুরের নুহাশপল্লীতে লিচুগাছতলায় তাকে দাফন করা হয়। ১৯৪৮ সালের ১৩ নভেম্বর নেত্রকোণার কেন্দুয়ার কুতুবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর