কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ভাতিজির লাথির আঘাতে গুরুতর আহত চাচার মৃত্যু হয়েছে।
উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামে বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুধীন চন্দ্র দাশ।
মৃত ব্যক্তির নাম মোর্শেদ আলম।
গ্রামবাসীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, দুপুর ১২টার দিকে নারায়ণপুর গ্রামের মকবুল হোসেন রাস্তার ওপরে কাঁঠালের চারা রোপণ করছিলেন। বিষয়টি দেখে প্রতিবেশী যুবক সোহেল বাধা দেন। তবে বাধা মানেননি মকবুল।
প্রতিবেশী যুবক তখন মকবুলের বড় ভাই মোর্শেদ হোসেনকে বিষয়টি জানান। মোর্শেদ তার ছোট ভাই মকবুলকে রাস্তায় গাছ লাগাতে নিষেধ করেন।
এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হচ্ছিল। একপর্যায়ে মকবুলের মেয়ে সুমি আক্তার দৌড়ে এসে চাচার দুই পায়ের মাঝখানে লাথি মারে। এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাকে উদ্ধার করে গৌরীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি সুধীন চন্দ্র দাশ বলেন, ‘আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’