বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তরল কোকেন আমদানি, আসামির জামিন নাকচ

  •    
  • ৩০ জুন, ২০২১ ১৭:৪০

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী বলেন, মাদক মামলায় গোলাম মোস্তফা সোহেলের জামিন আবেদন করা হয়েছিল। রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে। পরে আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নাকচ করেছে। সোহেল ২০১৫ সালের জুন থেকে কারাগারে আছেন।

চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে তেল ঘোষণায় তরল কোকেন আনার ঘটনায় করা মামলায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তার জামিন নাকচ করেছে আদালত।

চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঞার আদালত বুধবার বেলা ৩টার দিকে এই আদেশ দেয়।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) মো. ওমর ফুয়াদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান খান জাহান আলী লিমিটেডের কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফার জামিন আবেদন নাকচ করেছে আদালত।

এই মামলায় গোলাম মোস্তফা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী বলেন, মাদক মামলায় গোলাম মোস্তফা সোহেলের জামিন আবেদন করা হয়েছিল। রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে। পরে আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নাকচ করেছেন। সোহেল ২০১৫ সালের জুন থেকে কারাগারে আছেন।

গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ২০১৫ সালের ৭ জুন চট্টগ্রাম বন্দরে থাকা সূর্যমুখী তেলের কনটেইনারে তরল কোকেনের অস্তিত্ব পায় শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান খানজাহান আলী লিমিটেডের নামে চালান আসে।

উরুগুয়ের মন্টিভিডিও বন্দর থেকে চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে। সূর্যমুখী তেল আনার ঘোষণা দিয়ে আনা তেলের সেই ১০৭টি ড্রামেই কোকেনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ওই বছরের ২৮ জুন বন্দর থানায় খানজাহান আলী লিমিটেডের মালিক নূর মোহাম্মদ ও প্রাইম হ্যাচারির ব্যবস্থাপক গোলাম মোস্তফা সোহেলকে আসামি করে মাদক আইনে মামলা করে পুলিশ।

তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ১৯ নভেম্বর পুলিশ আটজনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয়। কিন্তু আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মালিক নুর মোহাম্মদ ও তার ভাই মোস্তাক আহমেদের নাম বাদ দেয়ায় আদালত ওই অভিযোগপত্র গ্রহণ না করে র‍্যাবকে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেয়।

তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৩ এপ্রিল নূর মোহাম্মদসহ ১০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয় র‌্যাব-৭।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন বকুল মিয়া ও ফজলুর রহমান, কসকো শিপিং লাইনের ম্যানেজার এ কে এম আমজাদ, তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মণ্ডল গ্রুপের বাণিজ্যিক নির্বাহী আতিকুর রহমান, সিকিউরিটিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মেহেদি আলম এবং সিঅ্যান্ডএফ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম।

এ বিভাগের আরো খবর