বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আরও সাত রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ

  •    
  • ২৪ মে, ২০২১ ০৯:০৪

২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সহিংসতা চলাকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। চার বছর কারাভোগ শেষে কিছুদিন আগে তারা মুক্ত হন। শনিবার মধ্যরাতে মিয়ানমারের আকিয়াবের শিলাখালী এলাকার সীমান্তসংলগ্ন কক্সবাজারের হ্নীলা ইউনিয়নের উনচিপ্রাং গ্রামের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেন তারা। পরে তারা নয়াপাড়া ক্যাম্পে তাদের স্বজনদের কাছে আসেন বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

মিয়ানমারের রাখাইন থেকে আরও সাত রোহিঙ্গা কক্সবাজারে অনুপ্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের খোঁজ পাওয়া গেছে বলেছে জানিয়েছে সংস্থাটি।

নিউজবাংলাকে রোববার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ১৬-এপিবিএনের অধিনায়ক পুলিশ সুপার (এসপি) তারিকুল ইসলাম।

তিনি জানান, শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে মিয়ানমারের জেল থেকে ছাড়া পেয়ে এই সাত রোহিঙ্গা টেকনাফে অনুপ্রবেশ করেন। তারা হলেন আজিজুল হক, শাহ্ আলম, হোসেন আহমেদ, নুর সালাম, আবুল হোসেন, মুদ্দাছার ও সালমান।

এসপি তারিকুল জানান, গোপন তথ্যে অভিযান চালিয়ে নয়াপাড়া রেজিস্ট্রার ক্যাম্পে গিয়ে তাদের খোঁজ পাওয়া যায়। পরে ওই ক্যাম্পসংলগ্ন টিডিএস হাসপাতালের পাশে একটি বাড়িতে গিয়ে ওই সাত রোহিঙ্গাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।

জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান, তারা মিয়ানমারের জেল থেকে ছাড়া পেয়ে দালালের মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ হয়ে পালিয়ে টেকনাফ ক্যাম্পে স্বজনদের কাছে এসেছেন।

তারা এপিবিএনকে আরও জানান, ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সহিংসতা চলাকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। চার বছর কারাভোগ শেষে কিছুদিন আগে তারা মুক্ত হন। শনিবার মধ্যরাতে মিয়ানমারের আকিয়াবের শিলাখালী এলাকার সীমান্তসংলগ্ন কক্সবাজারের হ্নীলা ইউনিয়নের উনচিপ্রাং গ্রামের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেন তারা। পরে নয়াপাড়া ক্যাম্পে তাদের স্বজনদের কাছে আসেন।

এসপি তারিকুল আরও জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওই সাত রোহিঙ্গাকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এর আগে গত বুধবার টেকনাফের শালবন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করেন তিন রোহিঙ্গা যুবক। তাদের নজরদারিতে রেখেছে পুলিশ।

এ বিভাগের আরো খবর