বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পানির প্রবাহের মধ্যেই ড্রেনে ঢালাই, স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৭ মে, ২০২১ ১৬:২৬

সুজন-এর জেলা সম্পাদক কুদরত-ই-খুদা বলেন, ‘প্রবাহমান পানির মধ্যে ঢালাই দিলে টেকসই হবে না। শুধুই হবে ফাঁকি ও অর্থের অপচয়। তাই ঠিকাদারের উচিত পরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে খণ্ড খণ্ড করে ঢালাই দেয়া।’

মহানগরীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একসঙ্গে ২৭টি ড্রেনের উন্নয়ন কাজ শুরু করেছে খুলনা সিটি করপোরেশন।

অভিযোগ উঠেছে, ড্রেনে পানির প্রবাহ থাকাবস্থায় দেয়া হচ্ছে ঢালাইয়ের কাজ। এতে ঢালাইয়ের স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে বর্তমানে নগরীর ট্যাংক রোড, আহসান আহম্মদ রোড, হাজী মহসিন রোড, গগন বাবু রোড, রতন সেন সরণির দুই পাশের ড্রেন ও সিমেন্ট্রি রোডের ড্রেনসহ সিটির ২৭টি ড্রেন প্রশস্ত করার কাজ চলছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, বাসাবাড়ি থেকে আসা নোংরা পানি ড্রেনে পড়ছে। এ কারণে ড্রেনের পানির প্রবাহও চলছে। এর মধ্যেই চলছে উন্নয়ন কাজ। ড্রেন ঢালাইয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে মরিচা পড়া রড।

নগরীর বাসিন্দা কামাল হোসেন জানান, এক দিকে পানি যাচ্ছে আর অন্যদিকে ড্রেনের কাজ করা হচ্ছে। কিছু রডের গায়ে কোম্পানির নাম লেখা নেই। সব মিলিয়ে এই ঢালাই বেশিদিন টিকবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

সুজন-এর জেলা সম্পাদক কুদরত-ই-খুদা বলেন, ‘প্রবাহমান পানির মধ্যে ঢালাই দিলে টেকসই হবে না। শুধুই হবে ফাঁকি ও অর্থের অপচয়। তাই ঠিকাদারের উচিত পরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে খণ্ড খণ্ড করে ঢালাই দেয়া।’

তবে খুলনা সিটি করপোরেশনের উপসহকারী প্রকৌশলী রনি জামিল চৌধুরী বলেন, ‘আমার নির্ধারিত ওয়ার্ডে যতদূর সম্ভব পানি বন্ধ রেখে নিয়ম মাফিক কাজ করা হচ্ছে।’

এ বিষয়ে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী এজাজ মোর্শেদ চৌধুরী কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি।

এ বিভাগের আরো খবর