লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে শাশুড়িকে হত্যা মামলায় পুত্রবধূকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রামগঞ্জ আদালতের বিচারক রায়হান চৌধুরী বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নের রাঘবপুর গ্রামের নিজ ঘর থেকে রহিমার মরদেহ উদ্ধার হয়। আটক করা হয় গৃহবধূ তাহমিনাকে। পরে পুলিশের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মামলায় বলা হয়, তাহমিনার স্বামী হুমায়ুন কবির প্রবাসী। তার শ্বশুর ঢাকায় চাকরি করেন। সংসারের খরচসহ নানা বিষয় নিয়ে শাশুড়ির সঙ্গে তাহমিনার কলহ চলছিল।
বুধবার রাতে রহিমার সঙ্গে পুত্রবধূর কথা-কাটাকাটি হয়। সকালে তাদের কারও সাড়াশব্দ না পেয়ে খোঁজ নিতে যান প্রতিবেশিরা। এ সময় খাটের ওপর শাশুড়িকে ও মেঝেতে পুত্রবধূকে দেখতে পান তারা।
পুলিশ শাশুড়ির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠায়। আর অচেতন থাকা ওই তাহমিনাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়।