বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৫, আটক ৬ জন

  •    
  • ২৬ মার্চ, ২০২১ ১১:২৮

পুলিশ জানায়, স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়ার একপর্যায়ে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান লস্কর তপু ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মাস্টারের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলে দুই পক্ষের সমর্থকরা এলোপাতাড়ি ঢিল ছুড়তে থাকে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় পুলিশসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী দিবসে শুক্রবার সকালে এই সংঘর্ষ ঘটে। এ ঘটনায় ছয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়ার একপর্যায়ে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান লস্কর তপু ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মাস্টারের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলে দুই পক্ষের সমর্থকরা এলোপাতাড়ি ঢিল ছুড়তে থাকে।

নুরুজ্জামান লস্কর তপু নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলে তাদের দেয়া সময়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফুল নিয়ে স্মৃতিসৌধে প্রবেশ করব, এমন সময় আনোয়ার হোসেন মাস্টারের অনুগত যুবদল নেতা মুন্না, ছাত্রদল নেতা জব্বার ও জামাল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করে। এ সময় আমাদের লোকজন তাদের প্রতিহত করে।’

বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন মাস্টার বলেন, ‘আমি স্মৃতিসৌধে যাইনি। মুন্নার বাড়ির কাছে স্মৃতিসৌধ। মনে হয় তপুকে দেখে মুন্না উত্তেজিত হয়ে এমনটি করতে পারে। মুন্না আমার কথা শোনে না। আমি এই ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নই।

সরাইল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কবির হোসেন বলেন, থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেন খন্দকার ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দিলীপ কুমার নাথসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।

মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান ওসি কবির হোসেন।

এ বিভাগের আরো খবর