বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

১৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড দ্রুত কার্যকর চায় গোপালগঞ্জবাসী

  •    
  • ২৩ মার্চ, ২০২১ ১৭:৩৬

রায়ের প্রতিক্রিয়ায় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষীকের মাসে তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বোমা পুঁতে রাখার মালার রায় আসায় আমরা খুশি। দ্রুত এই রায় কার্যকর করা হোক।’

কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে সমাবেশস্থলের পাশে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা রাখার ঘটনায় করা মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন গোপালগঞ্জবাসী।

প্রায় ২১ বছর আগের এই ঘটনায় মঙ্গলবার দুপুরে ১৪ আসামির সবাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। সেইসঙ্গে আসামিদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে অথবা প্রকাশ্যে ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেন বিচারক।

রায়ের প্রতিক্রিয়ায় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষীকের মাসে তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বোমা পুঁতে রাখার মালার রায় আসায় আমরা খুশি। দ্রুত এই রায় কার্যকর করা হোক।’

জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক বলেন, ‘আদালতের এই রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। জড়িতদের সাজা কম সময়ে কার্যকর করতে হবে। তাহলে আগামীতে কেউ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের কোনো সদস্যের ক্ষতি করার চিন্তাও করবে না।’

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাসির আহম্মেদ, পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সালাহউদ্দিন খান, জেলা যুবলীগ নেতা সাইফুল্লাহ রাজু, কোটালীপাড়া কুশলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম বাদল ও গোপালগঞ্জ সদর দলীল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম খানও।

২০০০ সালের ওই ঘটনায় কোটালীপাড়া থানার উপপরিদর্শক নূর হোসেন বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন।

২০০১ সালের ১৫ নভেম্বর সিআইডির সাবেক এএসপি আব্দুল কাহার আকন্দ মামলার অভিযোগপত্র দেন। এতে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পাশাপাশি রাষ্ট্রদ্রোহ ও হত্যার ষড়যন্ত্র ধারাও যুক্ত করা হয়।

২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

এই ঘটনায় হওয়া হত্যাচেষ্টা মামলায় ২০১৭ সালের ঢাকার দ্রুত বিচার আদালত-২ এর বিচারক মমতাজ বেগম ১০ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টও আসামিদের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে।

এ বিভাগের আরো খবর