বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘২০২২-এর মধ্যে রেলপথ পাবে কক্সবাজার’

  •    
  • ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ১৯:০৮

রেলমন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে দোহাজারী-রামু-গুনদুম রেলপথ। জাতীয় স্বার্থে কক্সবাজারে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেকে সরকারকে জমি দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশের স্বার্থে এই জমি নিচ্ছেন। তার বিনিময়ে দিচ্ছেন তিন গুণ ক্ষতিপূরণ।

কক্সবাজারে রেলপথ নির্মাণের কাজ প্রায় ৫০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৫০ ভাগ শেষ হলেই ২০২২ সালের মধ্যে রেলপথ পাবে কক্সবাজারের মানুষ।

শনিবার কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে ‘দোহাজারী-রামু-গুনদুম পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ’ প্রকল্পের অধিগ্রহণকৃত ভূমির মালিকদের চেক প্রদান অনুষ্ঠানে রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে দোহাজারী-রামু-গুনদুম রেলপথ। জাতীয় স্বার্থে কক্সবাজারে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেকে সরকারকে জমি দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশের স্বার্থে এই জমি নিচ্ছেন। তার বিনিময়ে দিচ্ছে তিন গুণ ক্ষতিপূরণ। এই এলাকার মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল রেল নিয়ে। অনেকে কথা দিয়ে কথা রাখেননি।

রেলমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মনির্ভরশীল জাতি গঠনে মানুষের জন্য রেলপথ নির্মাণসহ নানা উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। মনে রাখতে হবে, এটি শুধু কক্সবাজারের না, পুরো দেশের সম্পদ। আর রেল পেলে আন্তর্জাতিকভাবে আরও সমাদৃত হবে কক্সবাজার। এতে পাল্টে যাবে অর্থনৈতিক চিত্র। রেলকে কেন্দ্র করে স্বাবলম্বী হবে মানুষ।

জেলা প্রশাসক মামুনর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, আশেক উল্লাহ রফিক, জাফর আলম বিএ, কানিজ ফাতেমা মোস্তাক, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা, রেলওয়ে মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিন আল পারভেজ।

এ সময় অধিগ্রহণকৃত ভূমির ২৮ জন ক্ষতিগ্রস্তের মধ্যে ৩ কোটি টাকার চেক বিতরণ করা হয়। তার মধ্যে চকরিয়া পালাকাটা-মেধাকচ্ছপিয়া মৌজার ২৭ জন ও সদরের ঝিলংজা মৌজার ১ জন চেক গ্রহণ করেন।

এ বিভাগের আরো খবর