বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

হত্যা মামলায় এক জনের ফাঁসি ও আরেক জনের যাবজ্জীবন

  •    
  • ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ ১৮:১৩

১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে মামলার ৬ নম্বর আসমি মো. বেলালকে মৃত্যুদণ্ড ও  ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং মামলার ১০ নম্বর আসামি মো. হুরমুজকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেয় আদালত।

জামালপুরে চাঞ্চল্যকর তিন হত্যা মামলায় এক জনের ফাঁসি ও আরেক জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত।

বুধবার দুপুর ১২টার দিকে জামালপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিন্নাত জাহান জুনু এই রায় ঘোষণা করেন।

১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে মামলার ৬ নম্বর আসামি মো. বেলালকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং মামলার ১০ নম্বর আসামি মো. হুরমুজকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেয় আদালত। এছাড়া মামলার বাকি ১২ জন আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত বেলালের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ভূয়াপুর থানার রামাইল গ্রামে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত মো. হুরমুজের বাড়ি একই থানার চরশশুয়া গ্রামে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবুল কাশেম তারা নিউজবাংলাকে জানান, যমুনা নদীতে আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর বিকেলে সরিষাবাড়ী উপজেলার চরনলসন্ধ্যা এলাকায় দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে চলমান নৌকাসহ তিনজনকে অপহরণ করেন বেলাল ও তার লোকজন।

ওই তিনজন হলেন সরিষাবাড়ী উপজেলার পিংনা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফজলু রহমান, সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানার জোমার খুকশিয়া গ্রামের ইউসূফ আলী ও নৌকার মাঝি কাজল গ্রামের কুরবান আলী তালুকদার।

অপহরণের পরই ফজলু রহমানের স্ত্রী মোসাম্মৎ সুরাইয়া খাতুন সরিষাবাড়ী থানায় মামলা করেন।

কয়েক দিন পর ফজলু রহমানের ও ইউসূফ আলীর ক্ষতবিক্ষত মরদেহ জামালপুর ও টাঙ্গাইল জেলা থেকে পাওয়া গেলেও নৌকার মাঝি কুরবান আলীর মরদেহ এখনও উদ্ধার করা যায়নি।

মামলার পর সব আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি ও এক জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালতের বিজ্ঞ বিচারক এই রায় ঘোষণা করেন।

এ বিভাগের আরো খবর