বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

অভিসারে গিয়ে তৃতীয় বিয়েতে বাধ্য হলেন পুলিশ কনস্টেবল

  •    
  • ২২ জানুয়ারি, ২০২১ ১৪:০৯

পুলিশ সদস্যের আগের স্ত্রী দুই জন। মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন আরেক জনের সঙ্গে। রাজশাহী থেকে গাইবান্ধায় আসেন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে। এলাকাবাসী আটক করে তাকে বিয়ে দিয়ে দেন।

পুলিশ সদস্যের আগের স্ত্রী দুই জন। মোবাইলে ফোনে সখ্য গড়েন আরেক জনের সঙ্গে। রাতে দেখাও করতে যান প্রেমিকার সঙ্গে। এলাকাবাসী দেখে আটকে দুই জনের বিয়ে দিয়ে দেন।

ঘটনাটি ঘটেছে গাইবান্ধায়। আর পুলিশ সদস্য রাজশাহী থেকে সেখানে যান। উত্তরের মহানগর পুলিশের কনস্টেবল তিনি। তবে বাড়ি বগুড়া সদর উপজেলা কৈগাড়ী গ্রামে।

বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহফুজার রহমান।

গাইবান্ধা সদর থানার উপপরিদর্শক শাহাবুদ্দীন সরকার বলেন, ‘বিয়ে হওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় মেয়ের পরিবারের কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’

তিনি জানান, কনস্টেবল সেলিম রেজা ওরফে আতিকের সঙ্গে মেয়েটির পরিচয় ফেসবুকে। মোবাইল ফোনে কথাবার্তা হতো। এর মধ্যে মন দেয়া নেয়া হয়।

বুধবার রাতে মেয়েটির সঙ্গে দেখা করতে গাইবান্ধায় তার বাড়িতে আসেন ওই পুলিশ কনস্টেবল। এলাকাবাসী বিষয়টি বুঝতে পেরে তাকে ঘরে আটকে রাখে।

বৃহস্পতিবার সকালে তিন লাখ টাকা দেনমোহর ঠিক করে আতিক মেয়েটির সঙ্গে পুলিশ কনস্টেবলের বিয়ে দেয়া হয়।

কনস্টেবল আতিকের প্রথম স্ত্রী সীমা বেগম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমি তার প্রথম স্ত্রী। সাত বছর আগে তার সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। কিন্তু আমার অনুমতি ছাড়া সে পরপর দুইটা বিয়ে করল। এটা কোনোভাবে মানতে পারছি না।’

তিনি জানান, অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করার কারণে তিনি পুলিশে অভিযোগ করেন। এরপর তাকে রাজশাহী মেট্রোপলিটন বাগমারা থানা থেকে রাজশাহী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।

সীমা বেগম এখন শ্বশুর বাড়িতেই অবস্থান করছেন। বলেছেন, স্বামীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেবেন, তা মিডিয়ায় বলতে চান না।

আতিকের মা মমতাজ বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতে রাজি হননি।

এ বিভাগের আরো খবর