বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এখনও বিচার পায়নি শাবাতের পরিবার

  •    
  • ১ জানুয়ারি, ২০২১ ১২:০৫

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর রাতে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি শাবাৎ খান। পর দিন সকালে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে তার পরিবার জানতে পারে ছেলের মরদেহ ভাসছে গোমতী নদীতে।

কুমিল্লায় এক বছরেও সুরাহা হয়নি শাবাৎ খান হত্যা রহস্যের। তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রমাণের অভাবে রহস্য উদঘাটনে দেরি হচ্ছে। এতে ক্ষুব্ধ নিহতের পরিবার।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর রাতে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি শাবাৎ খান। বের হওয়ার সময় মোবাইল, মানিব্যাগ কিছুই নেননি। ছিল কেবল চাবির রিং।

পরদিন সকালে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে তার পরিবার জানতে পারে ছেলের মরদেহ ভাসছে গোমতী নদীতে।

সন্তান হারিয়ে পাগলপ্রায় শাবাতের মা রাফিয়া আক্তার ডেইজি। কুমিল্লা মহিলা কলেজের সাবেক এই অধ্যক্ষ বলেন, ‘আমরা ভালো নেই। আমাদের ছেলেকে হারিয়েছি। আমরা জানি বিচ্ছেদের কী যন্ত্রণা। আমার ছেলে সহজ সরল ছিল। গত এক বছরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দিকে চেয়ে আছি। কবে খুনীরা আটক হবে। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে।’

শাবাৎ খানের বাবা ডা. লিয়াকত আলী বলেন, ‘২০২০ সালের ১২ মার্চ শাবাৎ খানের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আসে। যেখানে উল্লেখ আছে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে শাবাৎকে। পুলিশকে সব ধরনের তথ্য দিয়ে সহায়তা করার পরও আসামিদের ধরতে পারছে না পুলিশ।’

দুই জানুয়ারি শাবাৎ খানের বাবা ডা. লিয়াকত আলী খান ১০ জনের নাম উল্লেখ করে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন উপপরিদর্শক শাহীন কাদির।

১০ দিন পর মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) হস্তান্তর হয়। এখন মামলার তদন্ত করছেন কুমিল্লা পিবিআইয়ের পরিদর্শক মতিউর রহমান।

তিনি জানিয়েছেন, তদন্ত চলছে। নির্ভরযোগ্য ক্লু না পাওয়ায় রহস্য উদঘাটনে দেরি হচ্ছে।

এ বিভাগের আরো খবর