বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কটক সীমান্তে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ

  •    
  • ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০ ২৩:৪৮

১৯৭১ সালের ৯ মে ২ নম্বর সেক্টরের অধীন ক্যাপ্টেন রেজাউল আহমেদের নেতৃত্বে কটক বাজারে এক সম্মুখযুদ্ধ হয়। পাকিস্তানি বাহিনীর ৩১ পাঞ্জাব ও ৩৯ বেলুচ রেজিমেন্টের বিরুদ্ধে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অন্তত ১৭০ জন সৈন্য নিহত হয়। অপর দিকে মুক্তিকামী বাঙালির ৭ জন বীরযোদ্ধা শহিদ হন।

বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী কুমিল্লার কটক বাজারে উদ্বোধন হলো মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ। বুধবার বেলা দেড়টায় স্মৃতি সৌধটি উদ্বোধন করেন কুমিল্লা সদর আসনের সাংসদ বীরমুক্তিযুদ্ধা আ. ক. ম. বাহাউদ্দিন বাহার।

কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীরের সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মো. সৈয়দ নুরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শফিউল আহমেদ বাবুল।

এ ছাড়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলার বীরমুক্তিযোদ্ধা, জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি বীর মুক্তিযুদ্ধা আ. ক. ম বাহাউদ্দিন বাহার তার বক্তব্য বলেন, স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় পর কটকবাজার স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হলো। এর মধ্যে দিয়ে আগামী প্রজন্মের কাছে কটক বাজার মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানাতে পারবে।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ৯ মে ২ নম্বর সেক্টরের অধীন ক্যাপ্টেন রেজাউল আহমেদের নেতৃত্বে কটক বাজারে এক সম্মুখযুদ্ধ হয়। পাকিস্তানি বাহিনীর ৩১ পাঞ্জাব ও ৩৯ বেলুচ রেজিমেন্টের বিরুদ্ধে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অন্তত ১৭০ জন সৈন্য নিহত হয়।

অপর দিকে মুক্তিকামী বাঙালির ৭ জন বীরযোদ্ধা শহিদ হন। যুদ্ধের পরে ৩ জন বীর শহিদের লাশ সনাক্ত করা গেলেও বাকী ৪ জন শহীদের মরদেহ পাওয়া যায়নি।

এ যুদ্ধে অনেকেই অংশ নিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে ৩৬ জন বীরমুক্তিযোদ্ধার নাম স্মৃতিসৌধে উল্লেখ করা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর