বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাবলাবন বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন

  •    
  • ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৭:৫০

উদ্বোধনের পর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মেয়র লিটন ও সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। এ সময় শহীদদের স্মরণে এক মিনিটি নীরবতা পালন ও তাদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত হয়।

রাজশাহী মহানগরীর বাবলাবন বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার সকালে স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মেয়র বলেন, ‘হানাদারবাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করতে রাজাকার-আলবদর বাহিনীর সহযোগিতায় আত্মসমর্পণের প্রাক্কালে বহু গুণীজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। রাজাকার-আলবদররা স্বাধীনতার পরও সক্রিয় রয়েছে। তাদের উত্তরসূরীরা এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাদেরকে শেকড় থেকে উচ্ছেদ করতে হবে।’

উদ্বোধনের পর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মেয়র লিটন ও সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। এ সময় শহীদদের স্মরণে এক মিনিটি নীরবতা পালন ও তাদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত হয়। এরপর বিভিন্ন সংগঠন ও শ্রেণিপেশার মানুষ স্মৃতিসৌধে ফুল দেন।

বাবলাবন বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। ছবি: নিউজবাংলা

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থানসমূহ সংরক্ষণ ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় বাবলাবনে স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে এলজিইডি রাজশাহী।

মুক্তিযুদ্ধে বাবলাবনের ঘটনা তুলে ধরে রাজশাহী মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ডা. আবদুল মান্নান বলেন, ‘একাত্তরের ২৫ নভেম্বর বাবলাবন বধ্যভূমিতে ১৭ বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ অজানা সংখ্যক মুক্তিকামী মানুষকে হত্যা করা হয়। এবার সেখানে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে স্মৃতিসৌধ। রাজশাহীতে যেসব বধ্যভূমি রয়েছে সেগুলো সংরক্ষণে সরকারের উদ্যোগে আমরা খুশি।’

এ বিভাগের আরো খবর