× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

কৃষি
আসছে রুই মাছের নতুন জাত সুবর্ণ রুই
google_news print-icon

আসছে রুই মাছের নতুন জাত ‘সুবর্ণ রুই’

আসছে-রুই-মাছের-নতুন-জাত-সুবর্ণ-রুই
নতুন উদ্ভাবিত এই রুই মাছ দ্রুত বাড়ে। এটি খেতে সুস্বাদু। দেখতে লালচে ও আকর্ষণীয়। মাঠপর্যায়ে সম্প্রসারণ হলে দেশে প্রায় ৮০ হাজার কেজি মাছ বেশি উৎপাদন হবে।

দেশের বিজ্ঞানীরা রুই মাছের নতুন একটি জাত উদ্ভাবন করেছেন, যা ২০ শতাংশ বেশি উৎপাদনশীল। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) বিজ্ঞানীরা জেনেটিক গবেষণার মাধ্যমে হালদা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের রুই মাছের মধ্যে সংকর করে এটি উদ্ভাবন করেছেন।

বৃহস্পতিবার এটি সাধারণ চাষীদের জন্য অবমুক্ত করা হয়েছে।

এটিকে তারা বলছেন, চতুর্থ প্রজন্মের রুই মাছ। কারণ এর আগে একই পদ্ধতিতে আরও তিনটি জাত উদ্ভাবন হয়েছে গত এক যুগে।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে চতুর্থ প্রজন্মের মাছটির নামকরণ করা হয়েছে 'সুবর্ণ রুই'।

বিএফআরআই থেকে জানা যায়, রুই মাছের নতুন এই জাত দ্রুত বাড়ে। এটি খেতে সুস্বাদু। দেখতে লালচে ও আকর্ষণীয়।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেন, নতুন উদ্ভাবিত এই মাছ মাঠপর্যায়ে সম্প্রসারণ হলে দেশে প্রায় ৮০ হাজার কেজি মাছ বেশি উৎপাদন হবে।

হ্যাচারিতে উৎপাদিত কার্পজাতীয় মাছে জেনেটিক অবক্ষয় হয়। এছাড়া অন্তঃপ্রজননজনিত সমস্যার কারণে মাছের কঠিন। এ থেকে উত্তরণের জন্যই 'সুবর্ণ রুই' উদ্ভাবন করা হয়েছে।

বিএফআরআইয়ের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শাহা আলী জানান, তিন নদীর রুই মাছের মধ্যে দ্বৈত অ্যালিল ক্রসিংয়ের মাধ্যমে ৯টি গ্রুপ থেকে প্রথমে বেইজ পপুলেশন তৈরি করা হয়েছে। পরে বেইজ পপুলেশন থেকে সিলেকটিভ ব্রিডিংয়ের মাধ্যমে ২০০৯ সালে রুই মাছের উন্নত জাতের প্রথম প্রজন্মের মাছ উদ্ভাবন করা হয়।

পরবর্তী সময়ে সিলেকটিভ ব্রিডিংয়ের মাধ্যমে রুই মাছের দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের জাত উদ্ভাবন করা হয়।

সবশেষে ২০২০ সালে উন্নত জাতের চতুর্থ প্রজন্মের জাত উদ্ভাবনে সাফল্য এসেছে।

আসছে রুই মাছের নতুন জাত ‘সুবর্ণ রুই’

বৃহস্পতিবার বিএফআরআইয়ের ময়মনসিংহের সদর দপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা সভা শেষে নতুন জাতের এ মাছটি অবমুক্ত করা হয় এবং হ্যাচারি-মালিকদের কাছে এই মাছের পোনা হস্তান্তর করা হয়।

ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেন, ‘সুবর্ণ রুই’ মাছ স্বাদু পানি ও আধা লবণাক্ত পানির পুকুর, বিল, বাওড় এবং হাওরে চাষ করা যাবে। এ ছাড়া এ জাতের রেণুপোনা হ্যাচারি থেকে সংগ্রহ করে নার্সারি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অনেকেই লাভবান হতে পারবেন। অর্থাৎ দ্রুত বর্ধনশীল এই মাছটি চাষিদের মুখে হাসি ফোটাবে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

কৃষি
Balubozhai bulkhead was drowned in the pillar of the bridge in Meghna

মেঘনায় সেতুর পিলারে ধাক্কা লেগে ডুবে গেল বালুবোঝাই বাল্কহেড

মেঘনায় সেতুর পিলারে ধাক্কা লেগে ডুবে গেল বালুবোঝাই বাল্কহেড

মেঘনা নদীর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের প্রান্তে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতুর পিলারে ধাক্কা লেগে নদীর স্রোতে তলিয়ে গেছে বালু বোঝাই একটি বাল্কহেড।

শনিবার (১৪ জুন) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মেঘনা নদীর আশুগঞ্জ প্রান্তে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সীমান্ত এলাকা সুনামগঞ্জ থেকে বালু বোঝাই করে ঢাকায় যাওয়ার পথে মেঘনা নদীর আশুগঞ্জ প্রান্তে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতুর পিলারে ধাক্কা লেগে বাল্কহেডটি মুহূর্তের মধ্যে তলিয়ে যায়। এসময় বাল্কহেডে থাকা সুকানিসহ ৬ জন সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠে জীবন রক্ষা করেন। পরবর্তীতে খবর পেয়ে ভৈরব নৌ পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ সদস্য ও বিআইডব্লিউটিএর একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।

প্রত্যক্ষ্যদর্শী এমভি মেমোরি ৩৪ জাহাজের মাস্টার ইয়াকুব আলী বলেন, সকাল পৌনে ছয়টার দিকে ঘুম থেকে উঠে দেখি একটি বাল্কহেড ব্রিজের পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মাঝখানে ফেটে তলিয়ে গেছে। এসময় বাল্কহেডে থাকা ৩ জন ব্রিজের পিলারে ওঠেন, বাকি ৩ জন সাঁতরিয়ে নদীর পাড়ে উঠে প্রাণ রক্ষা করেন।

আরেক প্রত্যক্ষদর্শী এমভি মেঘনা জাহাজের সুকানি নুর নবী বলেন, বিকট শব্দ শুনে ঘুম থেকে উঠে দেখি একটি বাল্কহেড সেতুর পিলারের কাছে ডুবে যাচ্ছে। পরে প্রবল স্রোতে পানিতে তলিয়ে যায় বাল্কহেডটি।

এ বিষয়ে ভৈরব নৌ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মোবারক বলেন, সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে বাল্কহেড ডুবে যাওয়ার সত্যতা জানতে পারি। তবে পানিতে পুরো বাল্কহেডটি তলিয়ে যাওয়ায় কোনো চিহ্ন দেখা যাচ্ছে না। ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের কোনো লোকজন পাওয়া যায়নি। এটি উদ্ধারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।

মন্তব্য

কৃষি
River biodiversity is destroying the hunting of molecules

অবাধে চলছে রেণু পোনা শিকার, ধ্বংস হচ্ছে নদীর জীববৈচিত্র্য

অবাধে চলছে রেণু পোনা শিকার, ধ্বংস হচ্ছে নদীর জীববৈচিত্র্য খোলপেটুয়া নদীতে রেণু পোনা শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। ছবি: দৈনিক বাংলা

সাতক্ষীরা, সুন্দরবন, খোলপেটুয়া, কপোতাক্ষ, গাবুরা, হরিনগর, কৈখালী নদীতে অবাধে নিষিদ্ধ জাল দিয়ে নদী থেকে আহরণ করা হচ্ছে চিংড়ির রেণু পোনা। এতে মারা যাচ্ছে শত প্রজাতির মাছের পোনাসহ জলজ প্রাণী। নদী থেকে আহরণ নিষিদ্ধ এসব রেণু পোনা রাতের আঁধারে নেয়া হচ্ছে খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা। বিষয়টি ওপেন সিক্রেট হলেও কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে অভিযোগ মৎস্য বিভাগ ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে। তবে মৎস্য বিভাগ জানায়, রেণু পোনা আহরণ বন্ধে অভিযান চালালেও শতভাগ সফল নন তারা।

সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, প্রকাশ্যে খোলপেটুয়া, কপোতাক্ষ, হরিনগর, নদীতে রেণু পোনা আহরণ করছেন হাজার হাজার স্থানীয় অধিবাসীরা। নিষিদ্ধ জাল দিয়ে আহরণ করা এসব রেণু পোনা তীরে বসে আরেক দল পোনা এবং জলজ প্রাণী গুনে আলাদা করছে। এতে মারা যাচ্ছে শত প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণী।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাতের আঁধারে এসব পোনা বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয় খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরার মৎস্য হ্যাচারিতে। স্থানীয়রা জানায়, অবৈধভাবে রেণু পোনা আহরণ বন্ধ না করা হলে নদীর জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের। পাশাপাশি কমবে মাছের উৎপাদন।

খোলপেটুয়া নদীতে রেণু পোনা আহরণ কারী একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিদিন শুধু মাত্র গাবুরা ইউনিয়ন, বুড়িগোয়ালীনি এলাকা ও আটুলিয়া ইউনিয়নের খোলপেটুয়া নদীর তীরবর্তী এলাকা থেকে কয়েক কোটি পোনা আহরণ করা হয়। বাকি গাবুরা ও কপোতাক্ষ নদীতেও এমনভাবেই রেনু পোনা আহরণ করা হয়। যা স্থানীয় পাইকারের কাছে এক একটি রেণু পোনা এক টাকা মূল্যে বিক্রি করেন তারা। পরে খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা নিয়ে পাইকাররা তা বিভিন্ন মূল্যে বিক্রি করা হয়। আর এজন্য পাইকাররা বিভিন্ন স্থানে মাসোয়ারা দেন বলেও জানা যায়।

জানা যায়, খোলপেটুয়া ও কপোতাক্ষ নদীর রেণু পোনার সবচেয়ে বড় পাইকার বুড়িগোয়ালীনি। এখানে বসেই কয়েকজন মিলে নিয়ন্ত্রণ করে এ অঞ্চলের রেণু পোনা। এদের ছত্র ছায়ায় গাবুরা নদী, খোলপেটুয়া, হরিনগর, কালমেঘা, কাকচিড়া এলাকায় বেশ কিছু পাইকার রয়েছে। এসব পাইকারদের মধ্যে অধিকাংশ পাইকার সোনারমোড় পাইকারদের থেকে দাদন নিয়ে রেণু সংগ্রহ করে আসছে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই রেণু পোনা নিয়ন্ত্রণ করত সাবেক এমপি জগলুল হায়দার একান্ত সহচর ভবতোশ কালামসহ কয়েকজন আ. লীগের নেতারা। বর্তমানে তা স্থানীয় বিএনপির একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে বলেও জানা যায়।

গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিএনপির নেতা মাসুদুল আলম জানান, রেণু পোনা শিকারে কারনে নদীতে মাছের পরিমাণ কমে গেছে। খোলপেটুয়া নদীর তীরবর্তী সোনারমোড় মৎস্য ঘাটে তেমন মাছের দেখা মিলে না‌। এখানে আগে টনকে টন মাছ কেনাবেচা হতো।

বুড়িগোয়ালীনি মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল হালিম জানান, অবৈধ জাল দিয়ে মৎস্য শিকার কিছুতেই থামছে না। এর মধ্যে খোলপেটুয়া নদীগুলোতে যেন রেণু পোনা আহরণের মহোৎসব চলছে। এগুলো এখনি বন্ধ না করলে জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পাশাপাশি মাছের উৎপাদন ধংস হয়ে যাবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

সাতক্ষীরা স্টেশন কোস্ট গার্ড কপোতাক্ষ স্টেশন সুত্রে জানা যায়, গত মাসে অভিযান চালিয়ে তার প্রায় ২০ লাখ চিংড়ি রেণু পোনা ও ১৫ লাখ মিটার অবৈধ নেট জাল জব্দ করেছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা । কিন্তু এ বিষয়ে কাউকে আটক করতে পারেনি তারা।

সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নদী থেকে নিষিদ্ধ রেণু পোনা আহরণ করায় ভীষণ হুমকিতে পড়েছে মৎস্য সম্পদ। রেণু আহরণ বন্ধে নিয়মিত অভিযান চললেও শতভাগ সফল নন তারা। কেননা অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোর কিশোরী ও অধিকাংশ নারীরা ঝুঁকি নিয়ে পোনা আহরণ করছে। কম জনবল নিয়ে একদিক‌ থেকে অভিযান চালালে অপর দিক থেকে অভিযান বুঝতে পেরে পালিয়ে যায় তারা।

মন্তব্য

কৃষি
People are returning to Dhaka after a long holiday of Eid

ঈদের দীর্ঘ ছুটি কাটিয়ে ঢাকায় ফিরছে মানুষ

ঈদের দীর্ঘ ছুটি কাটিয়ে ঢাকায় ফিরছে মানুষ

ঈদুল আজহার টানা দীর্ঘ ছুটি শেষ। ১০ দিনের ছুটি শেষ হচ্ছে আজ। কাল রোববার থেকে খুলছে সরকারি-আধা সরকারিসহ বেসরকারি প্রায় সব অফিস। ব্যাংক পাড়াও খুলছে কাল। ফলে ছুটি শেষে কাল থেকে শহরের কর্মজীবন আবারও শুরু হচ্ছে।

তাই তো গতকাল শুক্রবার শহরের ট্রেন স্টেশন, লঞ্চ ঘাট ও বাস টার্মিনালে ফিরতি মানুষের চাপ লক্ষ্য করা গেছে। অন্যদিকে বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ঈদে ছুটি না পাওয়ায় অনেকেই প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এখন ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে।

গতকাল শুক্রবার গাবতলী বাস টার্মিনাল ও আমিনবাজার এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, রাজধানীতে বাসে প্রবেশ ও প্রস্থান—দুই দিকেই যাত্রীর সংখ্যা প্রায় সমান। গতকাল ভোর ও রাতে কিছুটা চাপ থাকলেও সারাদিনে পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। বেশ কয়েকটি বাস কাউন্টারে গিয়ে দেখা যায়, যাত্রীদের তেমন ভিড় নেই। বেশির ভাগ বাসেই যাত্রী অর্ধেকের মতো। কাউন্টার মাস্টাররা বলছেন, অনেকে এখনও ঢাকার বাইরে যাচ্ছেন, আবার ফিরেও আসছেন অনেকে।

গাবতলী বাস টার্মিনালে প্রবেশের শুরুতেই থাকা হানিফ এন্টারপ্রাইজের কাউন্টার থেকে জানানো হয়, এখনো প্রচুর পরিমাণে লোকজন ঢাকার বাইরে যাচ্ছে। ভোরের দিকের বাসগুলোতে যাত্রীসংখ্যা একটু বেশি থাকে। এরপর সকাল দশটা থেকে মোটামুটি বিকাল পর্যন্ত যাত্রীর চাপ একটু কম থাকে। তবে বিকাল-সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্তর গাড়িগুলোতে ঈদের ছাড়া স্বাভাবিক দিনগুলোর মতোই যাত্রী আছে।

এছাড়া দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে গাবতলী বাস টার্মিনালের সামনে সড়ক থেকে নির্দিষ্ট সময় পর পর বাসগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। ৪০/৪৫ সিটের বাসগুলোতে ১৫-২০ জন করে যাত্রী রয়েছেন।

এদিকে কমলাপুর রেলস্টেশনে রেলওয়ের তথ্যমতে শুক্রবার ফিরতি যাত্রার ছিল চতুর্থ দিন। এদিন সকাল থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনের যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে।

যাত্রীদের বেশিরভাগই পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে গিয়েছিলেন। ঈদ উদযাপন শেষে তারা কর্মস্থলে ফিরছেন।

রেলস্টেশনে সরেজমিনে দেখা গেছে, কেউ এসেছেন সপরিবারে, কেউ একা। সবার সঙ্গে ছিল ব্যাগ, স্যুটকেস ও শিশুরা। রংপুর থেকে আসা যাত্রী সালমা আক্তার বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে গ্রামে গিয়েছিলাম, এখন ফিরতে হচ্ছে চাকরির কারণে। ভিড় একটু বেশি, তবে নিরাপদে এসেছি।’

নীলফামারী থেকে আসা আরেক যাত্রী হাসান জামিল বলেন, ‘অফিস শুরু রোববার। কিন্তু ফিরতি টিকিট শুক্রবারেরটা পেয়েছিলাম। তাই আগেভাগেই আসতে হয়েছে।’

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল থেকে ১০টা আন্তঃনগর ট্রেন কমলাপুরে ঢুকেছে। সব ট্রেন সঠিক সময়ে ও নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছেছে।’

অন্যদিকে সদরঘাট লঞ্চঘাটেও ঢাকায় ফিরতি যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। আবার অনেককেই এখন বাড়ি যেতেও দেখা গেছে।

প্রসঙ্গত, ঈদ উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি কাল ১৪ জুন পর্যন্ত হওয়ায় এখন পর্যন্ত রাজধানীমুখী যাত্রা রয়েছে স্বস্তিকর ও শৃঙ্খলাপূর্ণ। মানুষজন আরও দুই তিন দিন আগে থেকেই রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন। কাল রোববার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্ম দিবস শুরু হবে।

মন্তব্য

কৃষি
The driver was sleeping a helper while he was killed in an ambulance accident

চালক ঘুমিয়ে, হেলপার চালাচ্ছিলেন অ্যাম্বুলেন্স, দুর্ঘটনায় নিহত ১

চালক ঘুমিয়ে, হেলপার চালাচ্ছিলেন অ্যাম্বুলেন্স, দুর্ঘটনায় নিহত ১

কুষ্টিয়ার মিরপুরে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে ইটবোঝাই ট্রলির সংঘর্ষে অনিক নামে এক হেলপার নিহত হয়েছেন।

দুর্ঘটনার সময় অ্যাম্বুলেন্স চালক গাড়ির ভেতরে ঘুমিয়ে ছিলেন এবং হেলপার অনিক গাড়ি চালাচ্ছিলেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় আরও তিনজন আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৪ জুন) সকাল ৭টার দিকে মিরপুর উপজেলার কুষ্টিয়া-মেহেরপুর সড়কের সদরপুর ইউনিয়নের সদরপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদরাসার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত অনিক (১৮) ওই উপজেলার তালবাড়িয়া ইউনিয়নের চারুলিয়া এলাকার হাফিজুর রহমানের ছেলে। তিনি কুষ্টিয়ার একটি বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের হেলপার হিসেবে কাজ করতেন।

কাকিলাদহ পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক (এসআই) নাসির উদ্দিন জানান, আজ (শনিবার) সকাল ৭টার দিকে মেহেরপুরগামী একটি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সামনের চাকা ফেটে যায় এবং গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ইটবোঝাই ট্রলিকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই হেলপার অনিকের মৃত্যু হয়।

তিনি জানান, দুর্ঘটনার সময় অ্যাম্বুলেন্সে চালক ছাড়া অন্য কোনো যাত্রী ছিল না। নিহত অনিক অ্যাম্বুলেন্সটির হেলপার ছিলেন। চালক গাড়ির ভেতরেই ঘুমিয়ে ছিলেন এবং অনিক অ্যাম্বুলেন্সটি চালিয়ে মেহেরপুর যাচ্ছিলেন।

মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোমিনুল ইসলাম জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। পাশাপাশি দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়েছে।

মন্তব্য

কৃষি
The chief adviser to return home

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা শনিবার সকালে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী বিমানটি অবতরণ করে। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক

যুক্তরাজ্যে চার দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার সকালে দেশে ফেরেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি আজ শনিবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।’

এর আগে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী ফ্লাইটটি শুক্রবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

অধ্যাপক ইউনূস গতকাল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন। এছাড়া তিনি সফরকালে ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গেও একান্ত বৈঠকে মিলিত হন।

এই সফরে অধ্যাপক ইউনূস 'কিং চার্লস তৃতীয় হারমনি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ সম্মাননা গ্রহণ করেন। মানুষের কল্যাণে কাজ করার স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

চার দিনের সরকারি সফরে প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমেন্সের স্পীকার ছাড়াও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন এবং বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।

মন্তব্য

কৃষি
The bus was killed in a truck standing in Dinajpur

দিনাজপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

দিনাজপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছনে নাবিল পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় পাঁচ বাসযাত্রী যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫ জন।

শনিবার (১৪ জুন) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের নূরজাহানপুর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম- ঠিকানা জানা যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক জানান, দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের নূরজাহানপুর এলাকায় আমবাহী কয়েকটি ট্রাক দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী নাবিল পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পেছন থেকে ট্রাকটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই বাসের পাঁচ যাত্রী নিহত হন।

খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে উদ্ধার কার্যক্রম চালায়। এরপর আহত অন্তত ১৫ জনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে থানায় মামলা করা হবে বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

মন্তব্য

কৃষি
Fulbaria

ফুলবাড়িয়ায় দেড়শ বছরের পুরনো লাঠি খেলা

ফুলবাড়িয়ায় দেড়শ বছরের পুরনো লাঠি খেলা

বাঙ্গালী জাতি সত্তা তথা আমাদের বাঙ্গালী জীবন সংগ্রামের সাথে অতি নিবির ভাবে জড়িয়ে আছে দেশীয় লোকজ সংস্কৃতি। মানুষ তার নিজস্ব সংস্কৃতি পরিমন্ডলের ভেতরেই প্রতিনিয়ত বেড়ে উঠার ফলে লোকজ সংস্কৃতিকে বলা হয় বাঙ্গালীর সংস্কৃতির এক অমুল্য সম্পদ।

আমাদের বাঙ্গালীপনা মনোভাব, স্বভাব চরিত্র, আচার আচরন, কৃষ্টি কালচারের মূল শেকর অনুসন্ধান করতে গেলে আমাদের জীবনে লোক সংস্কৃতির এক সুদূর প্রসারী প্রভাব লক্ষ করা যায়। সেই সংস্কৃতির বড় অংশ জুড়ে রয়েছে খেলাধুলা। যার মধ্যে গ্রামগঞ্জের অন্যতম কৌশলী ও জনপ্রিয় একটি খেলা হলো লাঠি খেলা।

যা ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকাগুলোর প্রায় দেড়’শ বছরের ঐতিহ্য।

কালের গর্বে প্রায় বিলিনের পথে পুরনো এই লাঠি খেলাকে উজ্জীবিত করার প্রয়াসে বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বিকেলে ফুলবাড়িয়া উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে আখালিয়ায় ও খিরু নদের পাড়ে স্থানীয় অনির্বাণ ছাত্র সংঘের একযুগ প‚র্তিতে লাঠি খেলার আয়োজন করেন। গ্রামীন জনপদের লোকজন চিত্ত বিনোদনের ধারক হিসেবে বেছে নিয়েছে এই লাঠি খেলা।

খেলায় সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষনা প্রতিষ্ঠানের উপ- পরিচালক ড. এ কে এম নজরুল ইসলাম। উদ্বোধন করেন, ইউপি সদস্য আমিনুল এহসান। খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ তার টেলিফোন বোর্ডের অবসরপ্রাপ্ত ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার জয়নাল আবদীন।

লাঠি খেলা জানা থাকলে জীবনে নানা বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খেলার কৌশল জানা থাকলে শত্রু পক্ষের হাত থেকে বেচে আসা যায়।

এমনই এক লাঠিয়ালদের ওস্তাদের খোজ মিলে, উপজেলার রাঙামাটি ইউনিয়নের আনুহাদি গ্রামের বাড়িতে শামছুল হক সরকার (৬৫) যিনি ১৩ বছর বয়স থেকে লাঠি খেলা খেলে থাকেন। এর আগে তার বাপ দাদা এমনকি দাদার দাদারাও এ খেলা খেলেছে। দেখাযায় তাদের বংশ পরম্পরায় শেষ বংধর হিসেবে শামছুল এই বৃদ্ধ বয়সেও লাঠি খেলাটি ধরে রেখেছে। শামছুল হকের রয়েছে ৩০ সদস্যে একটি লাঠিয়াল দল। দলটির ওস্তাদ সে নিজেই।

এ খেলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাইলে শামছুল ওস্তাদ জানায়,এখলায় ৩০ থেকে ৪০ সদস্য বিশিষ্ট দক্ষ লাঠিয়া খেলোয়ারের প্রয়োজন হয়। খেলা শুরুতে সংগীতের মাধ্যমে খেলাটির স‚চনা হয়। মুলত ৯ টি ধাপে খেলাটি ভাগ করা হয়ে থাকে বলে শামছুল জানায়। খেলার প্রথম ধাপ হলো, দু’জন খেলোয়ার ( এক গ্রুপ) আড়াই হাত লম্বা একটি করে লাঠি নিয়ে খেলে। দ্বিতীয় ধাপে দু’জন খেলোয়ার একই মাপের লাঠি প্রতি খেলোয়ার ৫টি করে লাঠি নিয়ে খেলা দেখায়। তৃতীয় ধাপে ৪জন (২গ্রুপ) একটি করে লাঠি হাতে নিয়ে খেলা দেখায়। ৪র্থ ধাপে চার থেকে সাড়ে ৪হাত লম্বা লাঠি একটি করে দুই গ্রুপের ৪ জনকে খেলতে হয়। ৫ম ধাপের খেলায় একই লাঠি প্রতি খেলোয়ার দু’হাতে দুটি করে লাঠি নিয়ে বিভিন্ন অংগ ভঙ্গিমায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে খেলা দেখায়। লাঠি খেলায় বিশেষ আকর্ষন থাকে ৬ষ্ট ধাপে। একজন খেলোয়ার দু’হাতে দুটি ধারালো রাম-দা নিয়ে নিজ শরীরের চারপাশে এলোপাথাড়ী ঘোরাতে থাকে। একই খেলোয়ারের আরো একটি খেলা দেখায় চরকা বানডি, যে খানে ৪টি ধারালো চাকু কাঠির সাহায্যে বেধে একই ভঙ্গিমায় ঘোরাতে থাকে। সর্বশেষ ধাপে সকল লাঠিয়ালরা একত্র হয়ে বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নৃত্যের মাধ্যমে যে যার মতো করে খেলা প্রদর্শন করে লাঠি খেলার সমাপ্ত ঘটায়। খেলা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বাজানো দুর্লভ বাদ্যযন্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে, বোম, কাড়া, জয়ঢাক, কনেট ও পাতার বাশি।

খেলায় অংশ নেওয়া খেলোয়াড়দের দাবী সরকারী বা বেসরকারী ভাবে যদি এ লাঠি খেলা বেশি বেশি করে আয়োজন করে তবে এ খেলা ফুলবাড়িয়ার গুন্ডি পেরিয়ে পাশ্ববতী উপজেলা বা জেলা শহরে এ খেলার ব্যাপক বিস্তার লাভ করবে। যার মধ্যে দিয়ে বাংলার হারানো সেই গ্রমীন সংস্কৃতিক ঐতিহ্য পূনরায় টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে।

মন্তব্য

p
উপরে