× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
There is nowhere else in the world of robbers Planning Advisor
google_news print-icon

এত ধরনের ডাকাত পৃথিবীর আর কোথাও নেই: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

এত-ধরনের-ডাকাত-পৃথিবীর-আর-কোথাও-নেই-পরিকল্পনা-উপদেষ্টা

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে দখলদারদের নানা ধরন দেখে বিশ্ব অবাক হতে পারে। এতো ধরনের ‘ডাকাত’ (দখলদার) পৃথিবীর আর কোথাও নেই।

রবিবার (২০ জুলাই) রাজধানীর সিআইআরডিএপ মিলনায়তনে ‘বননির্ভর জনগোষ্ঠীকে বন ধ্বংস, বনায়ন অর্থনীতি, জলবায়ু পরিবর্তন ও ভূমি দখল থেকে সুরক্ষা’ বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে যে ধরনের ডাকাতদের দেখা যায়, তা বিশ্বের অন্যান্য দেশে বিরল। নদী দখলদার, ভূমি দখলদার, বন দখলদার, পাহাড় দখলদার—সব রকমেরই আছে এখানে।’

সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট (এসইএইচডি) এ কর্মশালার আয়োজন করে। পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, দেশের সামান্য পরিবেশগত সম্পদ সংরক্ষণ করা সরকারের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। বন থেকে সম্পদ আহরণে পরিকল্পিত উদ্যোগের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘বন থেকে সম্পদ আহরণ অবশ্যই পরিকল্পিতভাবে হতে হবে।’

বিদেশিদের পরামর্শে অতীতে কিছু ভুল প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বৈদেশিক অর্থায়নে দেশে অনেক অপরিকল্পিত বন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, কেবল বন সম্পদের ওপর নির্ভর করে কোনো জনগোষ্ঠীর টিকে থাকা যৌক্তিক নয়। ‘এইভাবে তারা দারিদ্র্যসীমার নিচেই রয়ে যাবে,’ বলেন উপদেষ্টা।

তবে তিনি শিক্ষা গ্রহণ ও বৃহত্তর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। বলেন, ‘ধীরে ধীরে তারা সমাজের মূল স্রোতে আসবে।’

এ সময় তিনি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ভাষা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্য অক্ষুণ্ণ রাখার ব্যাপারে তার দৃঢ় অবস্থান জানান। বলেন, ‘এদের শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে এবং ধাপে ধাপে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে মূলধারায় যুক্ত করতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর তানজীমউদ্দিন খান অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এসইএইচডি পরিচালক ফিলিপ গেইন।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Most parties agree on the method of appointing the main advisor to the caretaker government Ali Riaz

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতি নিয়ে অধিকাংশ দল একমত: আলী রীয়াজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতি নিয়ে অধিকাংশ দল একমত: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ১৫তম দিনের আলোচনার প্রথমার্ধে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছে ঐকমত্য কমিশন। আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দলের মতামতের আলোকে কমিশন সভা করে দলগুলোর কাছে ফের একটি সংশোধিত সমন্বিত প্রস্তাব প্রদান করেছে।

তিনি বলেন, প্রস্তাবটিতে বিস্তারিতভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়েছে এবং এই প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে দলগুলো একমত হয়েছে। খসড়া প্রস্তাবটির ভাষাগত ও খুঁটিনাটি দিক পর্যালোচনা করে রাজনৈতিক দলগুলোর আগামীকালের মতামতের ভিত্তিতে মঙ্গলবার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন।

রবিবার (২০ জুলাই) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৫তম দিনের আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

সকালে একাডেমি সম্মুখে ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধনকারী জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রকাশ করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘এই মানববন্ধন কর্মসূচির সঙ্গে আমরা আন্তরিক সংহতি প্রকাশ করছি।’

একটি জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করেছে ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার মধ্য দিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং বাকি দিনগুলোর আলোচনায়ও আরও কিছু মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।

তিনি জানান, এই প্রক্রিয়া চলমান থাকলে আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করা সম্ভব হবে।

উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠা নিয়ে কোনো ভিন্নমত নেই উল্লেখ করে কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, উচ্চকক্ষ কীভাবে হবে, তা নিয়ে দুটি ভিন্ন প্রস্তাব রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে কমিশনের কাছে দায়িত্ব অর্পণের মতামত দিয়েছে।

কমিশন ইতোমধ্যে উচ্চকক্ষ বিষয়ে বৈঠক করেছে। কী ধরনের উচ্চকক্ষ হবে, সে বিষয়ে কমিশন আরেকটু সময় নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আজকের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি-সহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Madrasa Resistance Day will be celebrated tomorrow at Jatrabari

আগামীকাল যাত্রাবাড়ীতে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে পালিত হবে

আগামীকাল যাত্রাবাড়ীতে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে পালিত হবে

আগামীকাল ২১ জুলাই যাত্রাবাড়ীতে পালিত হবে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে-২০২৫।

‘চব্বিশের ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যাত্রাবাড়ী ছিল প্রতিরোধের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র, বলা হয় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্ট্যালিনগ্রাড। বিশেষ করে আন্দোলনে মাদরাসার শিক্ষার্থী ও আলেম সমাজ যে আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন, তা আজকের প্রজন্মের জন্য এক গৌরবময় ঐতিহ্য ও দিকনির্দেশনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

এই স্মৃতি, সংগ্রাম ও প্রতিরোধের বীরত্বগাঁথা স্মরণ করতেই সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে পালিত হতে যাচ্ছে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে- ২০২৫। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ইবনে সিনা হাসপাতাল সংলগ্ন রাজপথে এই আয়োজনটি হচ্ছে।

বিকেল ৩ টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১১ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠানটিতে শহীদ পরিবার ও আহতদের স্মৃতিচারণ, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা, ২০১৩, ২০২১, ২০২৪ সালের ফ্যাসিবাদ বিরোধী সংগ্রামের প্রামাণ্য গল্প, হামদ, নাত, নাশিদ, কবিতা আবৃত্তি ও দ্রোহের গান এবং ছত্রিশে জুলাই ও 'সাদা জোব্বা, লাল রক্ত' তথ্যচিত্র প্রদর্শনী হবে। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে প্রতিরোধ ও পুনর্জাগরণের প্রতীকী উপস্থাপনা ড্রোন শো।

বাংলাদেশ সরকার মাদরাসা শিক্ষার্থীদের এই বীরত্বপূর্ণ ভূমিকাকে প্রথম বারের মতো রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। আয়োজনে রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সরকারের উপদেষ্টা, সচিব, শিল্প-সাহিত্য-শিক্ষা অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যখন রাজপথ স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল, তখনই মাদরাসার ছাত্ররা দেশপ্রেম, নৈতিকতায় বলীয়ান হয়ে স্বৈরাচারের জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। রক্তের দামে লেখা সেই ইতিহাস যেন হারিয়ে না যায়, তারই অংশ হিসেবে এই আয়োজন।

সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, যাত্রাবাড়ি ও অন্যান্য স্পটের জুলাই সহযোদ্ধা ও সাধারণ জনগণকে এই রাষ্ট্রীয় স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Human trafficking victims husband wants to seek husband

মানব পাচারের শিকার স্বামীর সন্ধান চান স্ত্রী শিউলি

মানব পাচারের শিকার স্বামীর সন্ধান চান স্ত্রী শিউলি

মানব পাঁচারের শিকার স্বামী জাহাঙ্গীর আলম বাদশা সন্ধ্যান চেয়েছেন স্ত্রী শিউলি আকতার।
রবিবার দুপুরে(২০জুলাই) নীলফামারী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে সরকারের প্রতি এই আহবান জানান তিনি।
শিউলি নীলফামারী সদর উপজেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা।
সাংবাদিক সম্মেলনে শিউলি আকতার জানান, গেল ফেব্রæয়ারী মাসে গ্রীসে নিয়ে যাবার কথা বলে জাহাঙ্গীর আলম বাদশাকে পাকিস্তানে নিয়ে যান জেলা শহরের সবুজপাড়া এলাকার মাহবুব হোসেন।
বাদশার সাথে নিয়ে যান জেলা শহরের বারইপাড়া এলাকার সুফিয়ান ইসলাম, ডিমলা উপজেলা সদরের বাবুরহাট এলাকার আব্দুল মান্নান ও ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটকপুর ইউনিয়নের মেলা পাঙ্গা এলাকার ওমর ফারুক।
অভিযোগ করা হয় গ্রীসে নিয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয় এই চার ব্যক্তিকে।
সেখান থেকে মুক্তিপণ দাবী করা হয় চার পরিবারের কাছে। মাহবুবকে চার পরিবার থেকে ৪০লাখ টাকা দেয়া হলেও মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরে আসেন তিন ব্যক্তি কিন্তু আজো দেশে আসতে পারেন নি জাহাঙ্গীর আলম বাদশা।
অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে তাকে। তার সন্ধ্যান আজো পাওয়া যায়নি।
বাদশার মা হাসিনা বানু জানান, সংসারে স্বচ্ছলতা ফেরানোর জন্য বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছে করেন ছেলে বাদশা। কিন্তু জাল ভিসা ও প্রতারণার শিকার হয় সে। পরিবার পরিজন নিয়ে চরম হতাশায় দিন কাটাচ্ছি আমরা। ছেলে বেঁেচ আছে কিনা জানতে পারছি না।
অতিদ্রæত আমার ছেলেকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে আনতে সরকারের কাছে আহবান জানাচ্ছি।
মানব পাঁচারের শিকার শহরের বারইপাড়া এলাকার নাছিমা আক্তার জানান, মাহবুব একজন প্রতারক। বিদেশ পাঠানোর জন্য প্রতারণা করে আসছেন বিভিন্ন জনের কাছে। লাখ লাখ টাকা নিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন। আমার স্বামীকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে অপহরণ করা হয়। পরে মুক্তিপন নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। পাকিস্তান থেকে ইরান সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো তাদের।
প্রতারক মাহবুবের শাস্তি চাই আমরা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BGB handed over to the police with a return of six workers detained by BSF

বিএসএফের হাতে আটক  ছয় শ্রমিককে ফেরত নিয়ে পুলিশে হস্তান্তর বিজিবির

বিএসএফের হাতে আটক  ছয় শ্রমিককে ফেরত নিয়ে পুলিশে হস্তান্তর বিজিবির

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার রত্নাই সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে বিএসএফের হাতে ছয় শ্রমিককে আটকের পর তাদের ফেরৎ এনে পুলিশে হস্তান্তর করেছে বিজিবি।

রোববার (২০ জুলাই) ভোররাতে বাংলাদেশে ঢুকার চেষ্টা করলে বিএসএফের কাছে আটক হন তারা।

বিজিবি বলছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে ভারতের একটি ইটভাটায় কাজ করতেন। দেশে ফেরার পথে ভারতের সোনামতি ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের আটক করে।

দুপুরে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিএসএফ আটককৃতদের ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আটক ব্যক্তিদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে বিজিবির পক্ষে থেকে জানানো হয়েছে তারা সবাই বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বাসিন্দা।

এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজীম আহমেদ বলেন, “আমরা ছয়জনকে পেয়েছি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।”

রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা (ওসি) মুহঃ আরশেদুল হক নিশ্চিৎ করে বলেন, আমরা বিজিবি আমাদের ছয়জনকে হস্তান্তর করেছে। আইনগত পক্রিয়া চলমান রয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Gaibandhas seek the name of the Teesta Bridge in the name of Shaitulah Master

শরিতুল্যাহ মাস্টারের নামে তিস্তা সেতুর নামকরণ চায় গাইবান্ধাবাসী

শরিতুল্যাহ মাস্টারের নামে তিস্তা সেতুর নামকরণ চায় গাইবান্ধাবাসী

বীর মুক্তিযোদ্ধা সেতুর স্বপ্নদ্রষ্টা শরিতুল্যাহ মাস্টারের নামে হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতুর নামকরণ করার দাবি তুললেছে গাইবান্ধাবাসী।

রোববার (২০ জুলাই) দুপুরে গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডে গানাসাস মার্কেটের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এই দাবি তোলা হয়।

মানববন্ধনে মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, হরিপুর-চিলমারী সেতু শুধু একটি অবকাঠামো নয়, এটি শরিতুল্যাহ মাস্টারের ৩০ বছরের স্বপ্ন আত্মত্যাগের প্রতীক। ১৯৯৫ সাল থেকে তিনি এককভাবে এই সেতুর জন্য আন্দোলন শুরু করেন, জনগণকে সংগঠিত করে 'তিস্তা সেতু বাস্তবায়ন কমিটি' গঠন করেন এবং সরকারের কাছে বারবার তুলে ধরেন সেতুর প্রয়োজনীয়তা।

বক্তারা দাবি করেন, এই সেতু বাস্তবায়নে শরিতুল্যাহ মাস্টার ছিলেন মূল চালিকাশক্তি। তার নিরলস প্রচেষ্টা নেতৃত্বে এই বৃহৎ প্রকল্প আলোর মুখ দেখে। তাই তার স্মৃতি অম্লান রাখতে এবং নতুন প্রজন্মকে তার দেশপ্রেমে অনুপ্রাণিত করতে সেতুটির নাম 'শরিতুল্যাহ মাস্টার তিস্তা সেতু' রাখা হোক।

সময় বক্তৃতা দেন কমিটির আহ্বায়ক শামীম মন্ডল, সদস্য সচিব শাহীন মিয়া, শিক্ষক শরিফুল ইসলাম, ব্যবসায়ী জিল্লু হাকিম, ডা. ফুয়াদ ইসলাম শিক্ষার্থী রত্ম প্রমুখ। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, সেতুটি নির্মিত হয়েছে সৌদি সরকারের অর্থায়নে, চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের তত্ত্বাবধানে। ৮৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ,৪৯০ মিটার দৈর্ঘ্য . মিটার প্রস্থের পিসি গার্ডার সেতুটি বাস্তবায়নে সরাসরি তদারক করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) দেশের ইতিহাসে এটিই এলজিইডির সর্ববৃহৎ প্রকল্প।

সেতুটিকে ঘিরে তৈরি হয়েছে প্রায় ৮০ কিলোমিটার এক্সেস সড়ক, যেখানে নির্মাণ করা হয়েছে ৫৮টি বক্স কালভার্ট ৯টি আরসিসি সেতু। বেলকা বাজার, পাঁচপীর, ধর্মপুর, হাট লক্ষ্মীপুর, সাদুল্যাপুর ধাপেরহাটসহ অন্তত ১০টি বাজার মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত হচ্ছে পুরো সুন্দরগঞ্জ চিলমারী অঞ্চল।

দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। সেতুটি চালু হলে শুধু দুই উপজেলার মানুষ নয়, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রামসহ উত্তরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় অর্থনীতি জীবনযাত্রায় বড় পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন। নানা জটিলতায় কয়েকবার সময় পরিবর্তনের পর অবশেষে বাস্তবে রূপ নিয়েছে তিস্তা নদীর বুকে দৃঢ় এই সংযোগ। এরআগে গেল বছরের ৩০ নভেম্বর একই সেতু পরিদর্শনে আসেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ। সে সময়ে তিনি চলতি বছরের মার্চে সেতুটি উদ্ধোধনের কথা জানিয়েছিলেন। সর্বশেষ চলতি বছরের জুলাই সেতু পরিদর্শন আসেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী। পরিদর্শন শেষে তিনি চলতি মাসেই সেতু উদ্বোধনের কথা জানান।

সব ঠিক থাকলে আগামী আগস্ট সেতুটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। দেশে এর আগে আর কখনো এত বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায়নি এলজিইডি। সে হিসেবে এটি চালু হলে যেমন দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন পূরণ হবে দুই জেলার লাখো মানুষের। সেই সঙ্গে ব্যতক্রমী এক মাইলফলকে পা রাখবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি)

মন্তব্য

বাংলাদেশ
"Inauguration of basic training in TDP in the lower income area of Dhaka metropolis"

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে এবং মহাপরিচালক মহোদয়ের সদয় দিকনির্দেশনায় ঢাকা মহানগরের আওতাধীন চারটি জোনের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি (নগর প্রতিরক্ষা দল) মৌলিক প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপ আজ ২০ জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

১০ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন বস্তি এলাকায় পাঁচটি কেন্দ্রে একযোগে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি কেন্দ্রে নারী ও পুরুষ মিলিয়ে ৬৪ জন করে সর্বমোট ৩২০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করছেন।

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

উল্লেখযোগ্য যে, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো সিটি পল্লী বস্তি (ধলপুর, যাত্রাবাড়ী), আদাবর ও চন্দ্রিমা বস্তি (মোহাম্মদপুর), কড়াইল বস্তি (গুলশান) এবং পোড়া বস্তি (মিরপুর-১১) এলাকায় অবস্থিত।

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হলো নগরের প্রান্তিক ও নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর যুবক ও যুবতীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। পাশাপাশি, এই প্রশিক্ষণ সমাজে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা যেমন কিশোর অপরাধ ও মাদকাসক্তি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী আশাবাদ ব্যক্ত করছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BRTA in a raid against a 20 year old bus and a 20 year truck

২০ বছরের মেয়াদউত্তির্ন বাস ও ২৫ বছরের ট্রাকের বিরুদ্ধে অভিযানে বিআরটিএ

২০ বছরের মেয়াদউত্তির্ন বাস ও ২৫ বছরের ট্রাকের বিরুদ্ধে অভিযানে বিআরটিএ

সারা দেশের সড়ক ও মহাসড়কে ২০ বছরের পুরনো বাস ও ২৫ বছরের মেয়াদ উত্তির্ন ট্রাক কাভার্ড ভ্যানের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। এই সাঁড়াশি অভিযানে অংশ নিয়েছে জেলা প্রশাসন, পুলিশ বিভাগ,মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠন।

রবিবার (২০ জুলাই) সকালে রাজধানীর ফার্মগেটে অভিযানে অংশ নিয়েছেন বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ।

বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন,’ ৮ টি স্পটে আজ সকাল থেকে এই অভিযান শুরু করা হয়েছে। শুধু মাত্র দিনে নয় রাতেও চলবে এই অভিযান। মুলত ২০ বছরের মেয়াদউত্তির্ন বাস ,২৫ বছরের ট্রাকের সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এসব যানবাহনের কারনে সড়ক দুর্ঘটনাও বেশি হচ্ছে। তাই এসব গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করা হয়েছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিআরটিএ চেয়ারম্যান জানান, রাতারাতি সড়ক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। বিগত সরকারের আমলে কি হয়েছে সেটি প্রতি গুরুত্ব না দিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে নিয়মিত অভিযানের ওপর জোর দেন তিনি।

তিনি বলেন, শুধু সড়কে নয় বাস ডিপোগুলোতেও চালানো হবে অভিযান।

ইকোনমিক লাইফ মেয়াদোত্তীর্ন বাস/মিনিবাস/ট্রাক/কাভার্ড ভ্যান প্রভৃতি মালবাহী মোটরযান সড়ক ও মহাসড়কে চলাচল বন্ধে অদ্য রাজধানীর ফার্মগেট আনন্দ সিনেমা হলের সম্মুখে বাস ডিপো পয়েন্টে সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ইকোনমিক লাইফ মেয়াদোত্তীর্ন কোন বাস/মিনিবাস পাওয়া যায়নি। তবে মেয়াদোত্তীর্ন ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও রুট পারমিট ব্যতীত যানবাহন চালনার অপরাধে বিভিন্ন ধারায় ১৫টি মামলায় ৬০,৫০০/-টাকা অর্থদণ্ড করা হয় ও যানবাহন চালনাকারী কর্তৃপক্ষকে সচেতন করা হয়।

বিআরটিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক প্রশাসন মো.কামরুল ইসলাম চৌধুরী, পরিচালক এনফোর্সমেন্ট নাজনীন হোসেন, ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক শফিকুজ্জামান ভুঁইয়া, উপ পরিচালক এনফোর্সমেন্ট হেমায়েত উদ্দিন, বিআরটিএ পরিচালক মীর আহমেদ তারিকুল ওমর, পরিচালক রোড সেফটির শহীদুল্লাহ ও ঢাকা মহানগর পুলিশের যুন্ম পুলিশ কমিশনার ( ট্রাফিক) মো.আনিছুর রহমানসহ পুলিশের উধ্বত্বন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

p
উপরে